Jaflong, Bangladesh
জাফলং বাস স্টপ is a Bus stop located at Jaflong, Bangladesh. It has received 67 reviews with an average rating of 4.1 stars.
The address of জাফলং বাস স্টপ: Jaflong, Bangladesh
জাফলং বাস স্টপ has 4.1 stars from 67 reviews
Bus stop
"প্রকৃতি কন্যা হিসাবে সারাদেশে এক নামে পরিচিত সিলেটের জাফলং।খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত জাফলং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরুপলীলাভূমি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে বিছানো পাথরের স্তূপ জাফলংকে করেছেআকর্ষণীয়। সীমান্তের ওপারে ইনডিয়ান পাহাড় টিলা, ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরামধারায় প্রবাহমান জলপ্রপাত, ঝুলন্ত ডাউকি ব্রীজ, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ হিমেলপানি,উঁচু পাহাড়ে গহিন অরণ্য ও শুনশান নিরবতার কারণে এলাকাটি পর্যটকদেরদারুণভাবে মোহাবিষ্ট করে। এসব দৃশ্যপট দেখতে প্রতিদিনই দেশী-বিদেশীপর্যটকরা ছুটে আসেন এখানে। প্রকৃতি কন্যা ছাড়াও জাফলং বিউটি স্পট, পিকনিকস্পট, সৌন্দর্যের রাণী- এসব নামেও পর্যটকদের কাছে ব্যাপক পরিচিত। ভ্রমনপিয়াসীদের কাছে জাফলং এর আকর্ষণই যেন আলাদা। সিলেট ভ্রমনে এসে জাফলং নাগেলে ভ্রমনই যেন অপূর্ণ থেকে যায়।সিলেটনগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর পূর্ব দিকে গোয়াইনঘাট উপজেলায় জাফলং এরঅবস্থান। জাফলংয়ে শীত ও বর্ষা মওসুমের সৌন্দর্যের রুপ ভিন্ন। বর্ষায় জাফলংএর রুপ লাবণ্য যেন ভিন্ন মাত্রায় ফুটে উঠে। ধূলি ধূসরিত পরিবেশ হয়ে উঠেস্বচ্ছ। স্নিগ্ধ পরিবেশে শ্বাস-নি:শ্বাসে থাকে ফুরফুরে ভাব। খাসিয়া পাহাড়েরসবুজাভ চূড়ায় তুলার মত মেঘরাজির বিচরণ এবং যখন-তখন অঝোরধারায় বৃষ্টিপাহাড়ি পথ হয়ে উঠে বিপদ সংকুল-সে যেন এক ভিন্ন শিহরণ। সেই সঙ্গে কয়েক হাজারফুট উপর থেকে নেমে আসা সফেদ ঝর্ণাধারার দৃশ্য যে কারোরই নয়ন জুড়ায়। ইতিহাসঘেঁটে জানা যায়, হাজার বছর ধরে জাফলং ছিল খাসিয়া জৈন্তা-রাজার অধীন নির্জনবনভূমি। ১৯৫৪ সালে জমিদারী প্রথা বিলুপ্তির পর খাসিয়া জৈন্তা রাজ্যেরঅবসান ঘটে। তারপরও বেশ কয়েক বছর জাফলংয়ের বিস্তীর্ণ অঞ্চল পতিত পড়ে রয়েছিল।ব্যবসায়ীরা পাথরের সন্ধানে নৌ পথে জাফলং আসতে শুরু করেন। পাথর ব্যবসারপ্রসার ঘটতে থাকায় গড়ে উঠে নতুন জনবসতিও। আশির দশকে সিলেটের সাথে জাফলং এর৫৫ কিলোমিটার সড়ক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর থেকে জাফলংয়ের নয়নাভিরামসৌন্দর্যের কথা সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। দেশী-বিদেশী পর্যটকদের পাশাপাশিপ্রকৃতিপ্রেমীরাও ভিড় করতে থাকেন জাফলংয়ে। জাফলং এখন দেশের সেরা পর্যটনস্পট। কোথায় থাকবেনগেষ্ট হাউজ ও রেষ্ট হাউজের তথ্যঃ১।জেলা পরিষদের রেষ্ট হাউজ ,উপজেলা হেড কোয়ার্টার। যোগাযোগ: ইউএনও ০১৭৩০ ৩৩১০৩৬। কেয়ারটেকার: ০১৭৩৭৬৯৬৭৮১।২।নলজুরী রেষ্ট হাউজ- নলজুরী, জাফলং। যোগাযোগ: প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, সিলেট- ০১৭১১-৯৬৬০১৯, কেয়ারটেকার: ০১৭৫২-২২৬৩৭৫৩।গ্রীণ পার্ক রেষ্ট হাউজ, নলজুরী, জাফলং। যোগাযোগ: বিভাগীয় বন কর্মকর্তা, সিলেট- ০১৭১১-১৮০৫৭৪, কেয়ারটেকার: ০১৭৬৬-৮৫৭১৬৮৪।সওজ বাংলো, জাফলং- যোগাযোগ- নির্বাহী প্রকৌশলী, সড়ক ও জনপথ বিভাগ, সিলেট-০১৭৩০ ৭৮২৬৬২। রেস্টুরেন্টজাফলং এ পর্যটকদের খাওয়ার জন্য বেশ কিছু রেস্টুরেন্ট রয়েছে।১।পর্যটন রেস্তোরা,জাফলং, তামাবিল জিরো পয়েন্ট; যোগাযোগ: ম্যানেজার ০১৮১৯৯-০৪০৭৫২।পিকনিক সেন্টার রেস্টুরেন্ট,জাফলং বল্লাঘাট। যোগাযোগ: ম্যানেজার- ০১৭১২ ৭৪৬৪২৫।৩।ক্ষুধা রেস্টুরেন্ট, জাফলং বল্লাঘাট। যোগাযোগ: ম্যানেজার; ০১৭২১-৯১২৫১৭। কিভাবে যাওয়া যায়: অবস্থান: সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত। সিলেট জেলা সদর হতে সড়ক পথে দুরুত্ব মাত্র ৫৬ কি"
"অনেক বছর আগে এখানে গিয়েছিলাম । এটি এমন একটি বাস স্টপ যেখানে কেবল সিলেট থেকে আসা ছোট বাস ও টেম্পোগুলো আসে । অন্যান্য জেলা থেকে সরাসরি বড় বাস আসে না । আর এখান থেকেও কেউ সরাসরি অন্যান্য জেলায় যাওয়ার বাস পাবেন না । মূলত এটি একটি স্থানীয় বাস স্টপ । স্টপেজটি সিলেট সীমান্তের শেষ মাথা মানে এই স্টপেজের উপর দিয়ে আর কোথাও যাওয়ার নেই । এখানেই এদিকের রাস্তা শেষ । এই স্টপেজের যাত্রীদের জন্য কোনরূপ কোন সুযোগ সুবিধা রাখা হয় নি । নেই কোন ওয়েটিং রুম বা টয়লেট ফ্যাসিলিটিজ । মূলত এটি একটি স্ট্যান্ড, কোন টার্মিনাল যাতীয় কিছু নয় । এখানে লোকাল বাস, টেম্পু এবং পাথর নিতে আসা ট্রাক দেখতে পাবেন । টয়লেট বা ওয়েট করার জন্য আশেপাশের আবাসিক হোটেল ও রেস্টুরেন্টই ভরসা ।"
"জাফলং, বাংলাদেশের সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত যা সিলেট শহর থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে, ভারতের মেঘালয় সীমান্ত ঘেঁষে খাসিয়া-জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। ওপারে খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়, এপারে নদী। পাহাড়ের বুক চিড়ে বয়ে চলছে ঝর্ণা, আর নদীর বুকে স্তরে স্তরে সাজানো নানা রঙের নুড়ি পাথর। দূর থেকে তাকালে মনে হবে আকাশের গায়ে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে পাহাড়। পাহাড়ের গায়ে নরম তোলার মতো ভেসে বেড়াচ্ছে মেঘরাশি। প্রকৃতির এই অপরুপ সৌন্দর্য আর কোথায় পাবেন, জাফলং ছাড়া?"
"Jaflong is located in the foothills of the Himalayas north of the Sylhet division"
"Generally this bus stop is a crowded place"
প্রকৃতি কন্যা হিসাবে সারাদেশে এক নামে পরিচিত সিলেটের জাফলং।খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত জাফলং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরুপলীলাভূমি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে বিছানো পাথরের স্তূপ জাফলংকে করেছেআকর্ষণীয়। সীমান্তের ওপারে ইনডিয়ান পাহাড় টিলা, ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরামধারায় প্রবাহমান জলপ্রপাত, ঝুলন্ত ডাউকি ব্রীজ, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ হিমেলপানি,উঁচু পাহাড়ে গহিন অরণ্য ও শুনশান নিরবতার কারণে এলাকাটি পর্যটকদেরদারুণভাবে মোহাবিষ্ট করে। এসব দৃশ্যপট দেখতে প্রতিদিনই দেশী-বিদেশীপর্যটকরা ছুটে আসেন এখানে। প্রকৃতি কন্যা ছাড়াও জাফলং বিউটি স্পট, পিকনিকস্পট, সৌন্দর্যের রাণী- এসব নামেও পর্যটকদের কাছে ব্যাপক পরিচিত। ভ্রমনপিয়াসীদের কাছে জাফলং এর আকর্ষণই যেন আলাদা। সিলেট ভ্রমনে এসে জাফলং নাগেলে ভ্রমনই যেন অপূর্ণ থেকে যায়।সিলেটনগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর পূর্ব দিকে গোয়াইনঘাট উপজেলায় জাফলং এরঅবস্থান। জাফলংয়ে শীত ও বর্ষা মওসুমের সৌন্দর্যের রুপ ভিন্ন। বর্ষায় জাফলংএর রুপ লাবণ্য যেন ভিন্ন মাত্রায় ফুটে উঠে। ধূলি ধূসরিত পরিবেশ হয়ে উঠেস্বচ্ছ। স্নিগ্ধ পরিবেশে শ্বাস-নি:শ্বাসে থাকে ফুরফুরে ভাব। খাসিয়া পাহাড়েরসবুজাভ চূড়ায় তুলার মত মেঘরাজির বিচরণ এবং যখন-তখন অঝোরধারায় বৃষ্টিপাহাড়ি পথ হয়ে উঠে বিপদ সংকুল-সে যেন এক ভিন্ন শিহরণ। সেই সঙ্গে কয়েক হাজারফুট উপর থেকে নেমে আসা সফেদ ঝর্ণাধারার দৃশ্য যে কারোরই নয়ন জুড়ায়। ইতিহাসঘেঁটে জানা যায়, হাজার বছর ধরে জাফলং ছিল খাসিয়া জৈন্তা-রাজার অধীন নির্জনবনভূমি। ১৯৫৪ সালে জমিদারী প্রথা বিলুপ্তির পর খাসিয়া জৈন্তা রাজ্যেরঅবসান ঘটে। তারপরও বেশ কয়েক বছর জাফলংয়ের বিস্তীর্ণ অঞ্চল পতিত পড়ে রয়েছিল।ব্যবসায়ীরা পাথরের সন্ধানে নৌ পথে জাফলং আসতে শুরু করেন। পাথর ব্যবসারপ্রসার ঘটতে থাকায় গড়ে উঠে নতুন জনবসতিও। আশির দশকে সিলেটের সাথে জাফলং এর৫৫ কিলোমিটার সড়ক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর থেকে জাফলংয়ের নয়নাভিরামসৌন্দর্যের কথা সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। দেশী-বিদেশী পর্যটকদের পাশাপাশিপ্রকৃতিপ্রেমীরাও ভিড় করতে থাকেন জাফলংয়ে। জাফলং এখন দেশের সেরা পর্যটনস্পট। কোথায় থাকবেনগেষ্ট হাউজ ও রেষ্ট হাউজের তথ্যঃ১।জেলা পরিষদের রেষ্ট হাউজ ,উপজেলা হেড কোয়ার্টার। যোগাযোগ: ইউএনও ০১৭৩০ ৩৩১০৩৬। কেয়ারটেকার: ০১৭৩৭৬৯৬৭৮১।২।নলজুরী রেষ্ট হাউজ- নলজুরী, জাফলং। যোগাযোগ: প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, সিলেট- ০১৭১১-৯৬৬০১৯, কেয়ারটেকার: ০১৭৫২-২২৬৩৭৫৩।গ্রীণ পার্ক রেষ্ট হাউজ, নলজুরী, জাফলং। যোগাযোগ: বিভাগীয় বন কর্মকর্তা, সিলেট- ০১৭১১-১৮০৫৭৪, কেয়ারটেকার: ০১৭৬৬-৮৫৭১৬৮৪।সওজ বাংলো, জাফলং- যোগাযোগ- নির্বাহী প্রকৌশলী, সড়ক ও জনপথ বিভাগ, সিলেট-০১৭৩০ ৭৮২৬৬২। রেস্টুরেন্টজাফলং এ পর্যটকদের খাওয়ার জন্য বেশ কিছু রেস্টুরেন্ট রয়েছে।১।পর্যটন রেস্তোরা,জাফলং, তামাবিল জিরো পয়েন্ট; যোগাযোগ: ম্যানেজার ০১৮১৯৯-০৪০৭৫২।পিকনিক সেন্টার রেস্টুরেন্ট,জাফলং বল্লাঘাট। যোগাযোগ: ম্যানেজার- ০১৭১২ ৭৪৬৪২৫।৩।ক্ষুধা রেস্টুরেন্ট, জাফলং বল্লাঘাট। যোগাযোগ: ম্যানেজার; ০১৭২১-৯১২৫১৭। কিভাবে যাওয়া যায়: অবস্থান: সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত। সিলেট জেলা সদর হতে সড়ক পথে দুরুত্ব মাত্র ৫৬ কি.মি। সিলেট থেকে যাতায়াতঃ সিলেট থেকে আপনি বাস/ মাইক্রোবাস/ সিএনজি চালিত অটোরিক্স্রায় যেতে পারেন জাফলং এ। সময় লাগবে ১ ঘন্টা হতে ১.৩০ ঘন্টা। সিলেটে থেকে বাস, মাইক্রোবাস, সিএনজি অটোরিকশা বা লেগুনায় যাওয়া যায় জাফলংয়ে। জাফলং যেতে জনপ্রতি বাসভাড়া পড়বে ৮০ টাকা। যাওয়া-আসার জন্য মাইক্রোবাসের ভাড়া পড়বে ৩০০০-৩৫০০ টাকা। সিএনজি অটোরিকশার ভাড়া পড়বে ১০০০-১২০০ টাকা। সিলেট শহরের যে কোনো অটোরিকশা বা মাইক্রোবাস স্ট্যান্ড থেকে গাড়ি রিজার্ভ করে যাওয়া যাবে জাফলংয়ে।
অনেক বছর আগে এখানে গিয়েছিলাম । এটি এমন একটি বাস স্টপ যেখানে কেবল সিলেট থেকে আসা ছোট বাস ও টেম্পোগুলো আসে । অন্যান্য জেলা থেকে সরাসরি বড় বাস আসে না । আর এখান থেকেও কেউ সরাসরি অন্যান্য জেলায় যাওয়ার বাস পাবেন না । মূলত এটি একটি স্থানীয় বাস স্টপ । স্টপেজটি সিলেট সীমান্তের শেষ মাথা মানে এই স্টপেজের উপর দিয়ে আর কোথাও যাওয়ার নেই । এখানেই এদিকের রাস্তা শেষ । এই স্টপেজের যাত্রীদের জন্য কোনরূপ কোন সুযোগ সুবিধা রাখা হয় নি । নেই কোন ওয়েটিং রুম বা টয়লেট ফ্যাসিলিটিজ । মূলত এটি একটি স্ট্যান্ড, কোন টার্মিনাল যাতীয় কিছু নয় । এখানে লোকাল বাস, টেম্পু এবং পাথর নিতে আসা ট্রাক দেখতে পাবেন । টয়লেট বা ওয়েট করার জন্য আশেপাশের আবাসিক হোটেল ও রেস্টুরেন্টই ভরসা ।
জাফলং, বাংলাদেশের সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত যা সিলেট শহর থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে, ভারতের মেঘালয় সীমান্ত ঘেঁষে খাসিয়া-জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। ওপারে খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়, এপারে নদী। পাহাড়ের বুক চিড়ে বয়ে চলছে ঝর্ণা, আর নদীর বুকে স্তরে স্তরে সাজানো নানা রঙের নুড়ি পাথর। দূর থেকে তাকালে মনে হবে আকাশের গায়ে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে পাহাড়। পাহাড়ের গায়ে নরম তোলার মতো ভেসে বেড়াচ্ছে মেঘরাশি। প্রকৃতির এই অপরুপ সৌন্দর্য আর কোথায় পাবেন, জাফলং ছাড়া?
Jaflong is located in the foothills of the Himalayas north of the Sylhet division. Here is the abode of the Khasi small ethnic group. Many mountain rocks flow from the Mari river here. The locals make a living by collecting and selling …
Generally this bus stop is a crowded place. No Luxury Bus Services available. Local Sylhet to Jaflong Mini Bus Service is common. Some good bus services are available for travel to other Divisions.
This arei is natural beauti . There are all side looking nice . Hills and River are available. Huge concrete in there arei . You can visit this place very easily using the Google map . Thank You
ইহা একটি অসাধারণ জায়গা। ইহার পানি খুবই স্বচ্ছ এবং ঠান্ডা। ইহাকে বলা হয় জিরো পয়েন্ট। ভারত এবং বাংলাদেশের সামীনা অংশ।
Needs more local government attention, as its one of the famous tourist spot in sylhet Bangladesh.
Ghumne ke liye sabse badhiya jagah jaflong Meghalaya
Here u can start ur journey all over the Bangladesh
ভালো লেগেছে, অবশ্য ঘুড়তে জাই নাই কখনো.........!
Just one word for this place..... "Cutiepie".
This is right place to visit jaflong by bus
I see often, while passing by somewhere..!
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যময় একটি জায়গা
There is no good restaurant
Important Bus stop.
Kind a bad place
Jaflong bus stop
Its awesome
nahid ahmed
Nice Place
nice place
i love it
Excellent
It's good
Amazing
,nice
জাফলং
good
Good
Nice
জটিল
love
Good