1340 Safari Park Rd, Bangladesh
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর is a Tourist attraction located at 1340 Safari Park Rd, Bangladesh. It has received 10135 reviews with an average rating of 4.1 stars.
Monday | 9AM-5PM |
---|---|
Tuesday | 9AM-5PM |
Wednesday | 9AM-5PM |
Thursday | 9AM-5PM |
Friday | 9AM-5PM |
Saturday | 9AM-5PM |
Sunday | Closed |
The address of বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর: 1340 Safari Park Rd, Bangladesh
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর has 4.1 stars from 10135 reviews
Tourist attraction
"বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলাধীন মাওনা ইউনিয়নের বড় রাথুরা মৌজা ও সদর উপজেলার পীরুজালী ইউনিয়নের পীরুজালী মৌজার খন্ড খন্ড শাল বনের ৪৯০৯"
"Bangabandhu Safari Park Date opened- Oct thirty one, 2013; eight years agone"
"বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক বা সংক্ষেপে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক বাংলাদেশের গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলাধীন মাওনা ইউনিয়নের বড় রাথুরা মৌজা ও সদর উপজেলার পীরুজালী ইউনিয়নের পীরুজালী মৌজার খন্ড খন্ড শাল বনের ৪৯০৯"
"English translation is below বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক বা সংক্ষেপে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক বাংলাদেশের গাজীপুর জেলায় অবস্থিত একটি সাফারি পার্ক। ২০১০ সালে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পর ২০১৩ সালের নভেম্বর মাসে এটির উদ্বোধন করা হয়। পার্কের সময়সূচি: সপ্তাহে ছয়দিন সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য পার্কটি খোলা থাকে। প্রতি মঙ্গলবার পার্ক সাপ্তাহিক বন্ধ থাকে। সাফারি পার্ক প্রবেশ ফি সকল বাংলাদেশিদের জন্য পার্কে প্রবেশ টিকেটের মূল্য ৫০ টাকা তবে ১৮ বছরের নিচে ছেলেমেয়েরা ২০ টাকায় পার্কে প্রবেশ করতে পারে। আর সাধারণ অথবা শিক্ষা সফরে আসা ছাত্রছাত্রীদের পার্কে প্রবেশ করতে ১০ টাকা দিতে হয়। বিদেশী দর্শনার্থীদের জন্য পার্কে প্রবেশ মূল্য ৫ ডলার। কোর সাফারি পার্ক প্রবেশ ফি কোর সাফারি পার্ক যেখানে খোলা পরিবেশে জীব জন্তু ঘুরে বেড়ায় তার মাঝ দিয়ে জীপ ও মিনিবাসে ঘুরে দেখতে জনপ্রতি ১০০ টাকা প্রদান করতে হবে। ১৮ বছরের কম বয়সী এবং ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য প্রবেশ মূল্য জনপ্রতি ৫০ টাকা। মিনিবাসে করে ২০ মিনিট ঘুরিয়ে দেখাবে। পার্কের অন্যান্য জায়গাতে প্রবেশ করতেও টিকেট কেটে প্রবেশ করতে হবে। সব গুলো স্পট দেখতে মোটামুটি ২০০-৩০০ টাকা লাগবে। একসাথে কয়েকটি স্পট দেখার প্যাকেজ ও পাওয়া যায়। এছাড়া প্যাডেল বোটে ৩০ মিনিট ভ্রমণ করতে জনপ্রতি ২০০ টাকা খরচ হবে। কীভাবে যাবেন এটি ঢাকা থেকে ৪০ কিলোমিটার উত্তরে ঢাকা - ময়মনসিংহ মহাসড়কের বাঘের বাজার থেকে ৩ কিলোমিটার পশ্চিমে সাফারী পার্কটির অবস্থান। ঢাকার গুলিস্তান থেকে প্রভাতি-বনশ্রি বাস মাওনা যায়। এই বাসে করে বাঘের বাজার নামতে হবে। এছাড়াও মহাখালি থেকেও এই বাসে উঠা যাবে,অথবা সায়েদাবাদ থেকে বলাকা, গুলিস্তান থেকে গাজিপুরের যে কোন গাড়ি ও যাত্রাবাড়ি, মালিবাগ, রামপুরা থেকে সালসাবিল বা অনাবিল বা অন্য যে কোন বাসে গাজিপুর চৌরাস্তা গিয়ে, তারপর লেগুনা করেও যাওয়া যায়। চৌরাস্তা থেকে লেগুনা ভাড়া ৩০ টাকা। Bangabandhu Sheikh Mujib Safari Park or simply Bangabandhu Safari Park is a safari park located in Gazipur district of Bangladesh"
"প্রথমেই বলবো যাইয়েন না ভাই! কেনো যাইতে না করলাম? এমনি ৫০ টাকা টিকিট, কিন্তু বাঘ, সিংহ, জেব্রা, হরিন কালো ভালুক এই প্রানি গুলোর সাথে আর ২/৩ টা প্রানি দেখাইতে আপনাকে এসি বাসের লোভ দেখিয়ে টিকিট কাটাবে ১৫০ টাকার , তারপর বাস ঠিক আছে কিন্তু এসি বাস না মাথার উপর দুইটা ফ্যান ঘুরে কিন্তু বাস ঠান্ডা হয়না, এখন কথা হলো আপনি তো আর এসি বাসে চরতে জান নাই তাইনা? প্রানি দেখতে ১৫০ টাকার টিকিট কাটছেন ঠিক না? কথা হইলো আপনি ১৫০ টাকার টিকিট কেটে বাঘ আর সিংহ খুজে পাবেন না তখন মন খারাপ করে বাস থেকে নামা লাগবে, তারা নিজেরাই বলতে পারেনা বাঘ সিংহ আসলে থাকে কোথায়, তবে সুন্দর প্রকৃতি দেখতে পারবেন, একটু অন্যরকম মনে হবে এসব দেখা শেষে আবার পাখি দেখার জন্য ১০০ টাকার টিকিট কাটতে হবে, আবার মিউজিয়ামে ২০ টাকা, সবকিছুই আলাদা আলাদা তাহলে প্রথমে ৫০ টাকা টিকিট কেনো নেয় ভাই যাই হোক আপনার টাকা থাকলে যাইতে পারেন টাকা নষ্ট করতে, আর এসকল এলাকায় অবশ্যই দামাদামি করে খাবেন। গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলাধীন মাওনা ইউনিয়নের বড় রাথুরা মৌজা ও সদর উপজেলার পীরুজালী ইউনিয়নের পীরুজালী মৌজার খন্ড খন্ড শাল বনের ৪৯০৯"
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলাধীন মাওনা ইউনিয়নের বড় রাথুরা মৌজা ও সদর উপজেলার পীরুজালী ইউনিয়নের পীরুজালী মৌজার খন্ড খন্ড শাল বনের ৪৯০৯.০ একর বন ভূমি ছোট বড় বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণির জন্য নিরাপদ আবাসস্থল হিসাবে পরিচিত। এর মধ্যে ৩৮১০.০ একর এলাকাকে সাফারী পার্কের মাস্টার প্ল্যানের আওতাভূক্ত করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক শীর্ষক প্রকল্পটি ২০১০ সালে ৬৩.৯৯ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে একনেক কর্তৃক অনুমোদিত হয় এবং পার্ক প্রতিষ্ঠা কার্যক্রম শুরু হয় এবং ২০১১ সালের ২ ফেব্র“য়ারী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর এর আনুষ্ঠানিকভাবে নির্মাণ কার্যক্রম শুরু হয়। প্রকল্পের শুরুতে কোন মাষ্টার প্লান প্রণয়ন করা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে দেশী-বিদেশী বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় আন্তর্জাতিক মানের সাফারী পার্কে উন্নীত করার লক্ষ্যে একটি মাষ্টার প্লান তৈরী করা হয়। মাষ্টার প্লানে বর্ণিত কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও ভূমি অধিগ্রহনের জটিলতা নিরসনের লক্ষ্যে ৪ অক্টোবর ২০১১ তারিখে ’’বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর (১ম সংশোধিত) প্রকল্পটি একনেক কর্তৃক বর্ধিত আকারে ২১৯.৮৯ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে অনুমোদিত হয়। সাফারী পার্কটি দক্ষিণ এশীয় মডেল বিশেষ করে থাইল্যান্ডের সাফারী ওয়ার্ল্ড এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও ইন্দোনেশিয়ার বালি সাফারী পার্কের কতিপয় ধারনা সন্নিবেশিত করা হয়েছে। সাফারী পার্কের চারদিকে নির্মাণ করা হচ্ছে স্থায়ী ঘেরাা এবং উহার মধ্যে দেশী/বিদেশী বন্যপ্রাণীর বংশবৃদ্ধি ও অবাধ বিচরণের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে যাতে পর্যটকগণ চলমান যানবাহনে অথবা পায়ে হেঁটে ভ্রমণ করে শিক্ষা, গবেষণা ও চিত্তবিনোদনের সুযোগ লাভ করবেন। সাফারী পার্কের ধারনা চিড়িয়াখানা হতে ভিন্নতর। চিড়িয়াখানায় জীবজন্তুসমূহ আবদ্ধ অবস্থায় থাকে এবং দর্শনার্থীগণ মুক্ত অবস্থায় থেকে জীবজন্তু পরিদর্শন করেন। কিন্তু সাফারী পার্কে বন্যপ্রাণীসমূহ উন্মুক্ত অবস্থায় বনজঙ্গলে বিচরণ করবে এবং মানুষ সতর্কতার সহিত চলমান যানবাহনে পর্যকটগণ যা উপভোগ করবেন তথ্য ও শিক্ষা কেন্দ্রে ভিডিও ব্রিফিং/প্রামাণ্য চিত্রের মাধ্যমে সাফারী পার্ক সম্পর্কে সাম্যক ধারণা নিতে পারেন। ন্যাচারেল হিস্ট্রি মিউজিয়ামে বন্যপ্রাণী ও উদ্ভিদ প্রজাতি বৈচিত্র্য সম্পর্কে ছাত্র-ছাত্রী ও গবেষকগণ পরিচিতি লাভ করতে পারেন। প্রটেকটেট মিনিবাসে চড়ে প্রাকৃতিক পরিবেশে বিচারণরত বাঘ, সিংহ, হাতী, সাম্বার, মায়া হরিণ, চিত্রা হরিণ, বানর, হনুমান, ভল্লুক, গয়াল, কুমির ও বিচিত্র পাখী দেখাতে পাবেন। লেকের ধারে দেখতে পাবেন অসংখ্য অতিথি ও জলজ পাখী। পর্যবেক্ষণ টাওয়ারে উঠে বনাঞ্চলের নয়নাভিরাম সৌন্দর্য ও বন্যপ্রাণী অবলোকন করতে পারবেন। পাখীশালায় দেখতে পাবেন দেশী-বিদেশী অসংখ্য পাখী। এছাড়া বেস্টনীতে বিরল প্রজাতির প্যারা হরিণ। ভ্রমণ সম্পর্কিত তথ্যাদি বাস সার্ভিস : ঢাকা মহাখালী বাসস্ট্যান্ড হতে ময়মনসিংহগামী যেকোনো বাসে চড়ে ভবানীপুর বাজার অথবা বাঘের বাজার নামক স্থানে নেমে (অটোরিকশা) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক যাওয়া যায় । মহাসড়ক হতে মাত্র ৩ কিলোমিটার পশ্চিমে ইদ্রপুর বাজার এলাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক এর প্রদান ফটক । বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক বন্ধ এবং খোলার সময় : পরিদর্শনের সময় : সকাল ১০:০০- বিকাল ০৫:০০ আগামী ২১-০২-২০২৩ইং রোজ মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক যথারীতি খোলা থাকবে। পার্ক খোলা দিন :মঙ্গলবার ব্যাতীত সপ্তাহের বাকি ৬ দিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলাধীন মাওনা ইউনিয়নের বড় রাথুরা মৌজা ও সদর উপজেলার পীরুজালী ইউনিয়নের পীরুজালী মৌজার খন্ড খন্ড শাল বনের ৪৯০৯.০ একর বন ভূমি ছোট বড় বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণির জন্য নিরাপদ আবাসস্থল হিসাবে পরিচিত। এর মধ্যে ৩৮১০.০ একর এলাকাকে সাফারী পার্কের মাস্টার প্ল্যানের আওতাভূক্ত করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক শীর্ষক প্রকল্পটি ২০১০ সালে ৬৩.৯৯ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে একনেক কর্তৃক অনুমোদিত হয় এবং পার্ক প্রতিষ্ঠা কার্যক্রম শুরু হয় এবং ২০১১ সালের ২ ফেব্র“য়ারী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর এর আনুষ্ঠানিকভাবে নির্মাণ কার্যক্রম শুরু হয়। প্রকল্পের শুরুতে কোন মাষ্টার প্লান প্রণয়ন করা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে দেশী-বিদেশী বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় আন্তর্জাতিক মানের সাফারী পার্কে উন্নীত করার লক্ষ্যে একটি মাষ্টার প্লান তৈরী করা হয়। মাষ্টার প্লানে বর্ণিত কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও ভূমি অধিগ্রহনের জটিলতা নিরসনের লক্ষ্যে ৪ অক্টোবর ২০১১ তারিখে ’’বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর (১ম সংশোধিত) প্রকল্পটি একনেক কর্তৃক বর্ধিত আকারে ২১৯.৮৯ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে অনুমোদিত হয়।
Bangabandhu Safari Park Date opened- Oct thirty one, 2013; eight years agone. Location- Gazipur, Bangladesh Coordinates- Coordinates: twenty four.1716663°N ninety.3926611°E Land area- 3810 acres (1542 ha) No. of animals- 3000 No. of species- forty seven Bangabandhu Safari Park is a best parkland in Gazipur, Bangladesh. This parkland is adjoin 3810 acres (1542 ha) of Sal Forest that makes it one among the biggest hunting expedition parks within the world and also the largest in Asia.It was inaugurated on Oct thirty one, 2013.It is set regarding forty metric linear unit north of Bangladesh's capital town capital of Bangladesh close to the capital of Bangladesh - Mymensingh route. The park is split into five major sections. they're the Core hunting expedition, hunting expedition Kingdom, diverseness Park, in depth Asian parkland and Bangabandhu sq.. Animals-This parkland is home to forty seven species of animals and birds out of that twenty eight species square measure native. the whole population of animals and birds is regarding 3000. Most notable square measure :Tiger,Lion,Elephant,Zebra, Deer, Butterfly, Duck, Kangaroo, Gharial Core hunting expedition: solely Safari busses will enter into this zone. however Travelers will see the animals in natural atmosphere whereas sitting within the bus. This zone is created up with 1335 acres of land within which twenty acres of land for tiger, twenty one acres of land for lion, 8.50 acres of land for black bear, eight acres of land for African Acinonyx jubatus, 81.50 acres of land for chital, eighty acres of land for Bibos gaurus, one zero five acres of land for elephant, thirty five acres of land for hippo, twenty two acres of land for ruminant, twenty five acres of land for antelope, 407 acres of land for buffalo and 290 acres of land for African hunting expedition. Reception Bangladeshis referred to as the parkland "one of the most effective latest traveler additions". The park attracts regular guests from capital of Bangladesh. Translation Bangla: বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক খোলার তারিখ- একত্রিশ অক্টোবর, ২০১৩; আট বছর আগে। অবস্থান- গাজীপুর, বাংলাদেশ স্থানাঙ্ক- স্থানাঙ্ক: চব্বিশ.1716663°N নব্বই.3926611°E জমির আয়তন- 3810 একর (1542 হেক্টর) প্রাণীর সংখ্যা- 3000 প্রজাতির সংখ্যা- সাতচল্লিশ বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক বাংলাদেশের গাজীপুরের একটি সেরা পার্কল্যান্ড। এই পার্কল্যান্ডটি সাল ফরেস্টের 3810 একর (1542 হেক্টর) সংলগ্ন যা এটিকে বিশ্বের বৃহত্তম শিকার অভিযান পার্কগুলির মধ্যে একটি এবং এশিয়ার বৃহত্তম পার্কে পরিণত করেছে৷ এটি 31 অক্টোবর, 2013-এ উদ্বোধন করা হয়েছিল৷ এটি চল্লিশ মেট্রিক লিনিয়ার সম্পর্কিত বাংলাদেশের রাজধানী শহরের একক উত্তরে বাংলাদেশের রাজধানী-ময়মনসিংহ রুটের কাছাকাছি। পার্কটি পাঁচটি প্রধান বিভাগে বিভক্ত। তারা হল মূল শিকার অভিযান, শিকার অভিযান কিংডম, বৈচিত্র্য পার্ক, গভীর এশিয়ান পার্কল্যান্ড এবং বঙ্গবন্ধু বর্গ। প্রাণী-এই পার্কল্যান্ডে 28 প্রজাতির বর্গাকার মাপ নেটিভের মধ্যে 47 প্রজাতির প্রাণী ও পাখির আবাসস্থল। প্রাণী ও পাখির মোট জনসংখ্যা প্রায় 3000। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বর্গ পরিমাপ: বাঘ, সিংহ, হাতি, জেব্রা, হরিণ, প্রজাপতি, হাঁস, ক্যাঙ্গারু, ঘড়িয়াল মূল শিকার অভিযান: শুধুমাত্র সাফারি বাস এই জোনে প্রবেশ করবে। তবে যাত্রীরা বাসের মধ্যে বসে প্রাকৃতিক পরিবেশে প্রাণীদের দেখতে পাবেন। এই অঞ্চলটি 1335 একর জমি নিয়ে তৈরি করা হয়েছে যার মধ্যে বাঘের জন্য 20 একর জমি, সিংহের জন্য 21 একর জমি, কালো ভাল্লুকের জন্য 8.50 একর জমি, আফ্রিকান অ্যাকিনোনিক্স জুবাটাসের জন্য আট একর, চিতলের জন্য 81.50 একর জমি রয়েছে। , বিবস গৌরসের জন্য আশি একর জমি, হাতির জন্য এক শূন্য পাঁচ একর জমি, জলহস্তীর জন্য পঁয়ত্রিশ একর জমি, রুমিন্যান্টের জন্য বাইশ একর জমি, হরিণের জন্য পঁচিশ একর জমি, মহিষের জন্য ৪০৭ একর জমি এবং ২৯০ একর জমি। আফ্রিকান শিকার অভিযানের জন্য একর জমি। অভ্যর্থনা বাংলাদেশীরা পার্কল্যান্ডকে "সবচেয়ে কার্যকর সর্বশেষ ভ্রমণকারী সংযোজনগুলির মধ্যে একটি" হিসাবে উল্লেখ করেছে। পার্কটি বাংলাদেশের রাজধানী থেকে নিয়মিত অতিথিদের আকর্ষণ করে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক বা সংক্ষেপে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক বাংলাদেশের গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলাধীন মাওনা ইউনিয়নের বড় রাথুরা মৌজা ও সদর উপজেলার পীরুজালী ইউনিয়নের পীরুজালী মৌজার খন্ড খন্ড শাল বনের ৪৯০৯.০ একর বন ভূমি ছোট বড় বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণির জন্য নিরাপদ আবাসস্থল হিসাবে পরিচিত। এর মধ্যে ৩৮১০.০ একর এলাকাকে সাফারী পার্কের মাস্টার প্ল্যানের আওতাভূক্ত করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক শীর্ষক প্রকল্পটি ২০১০ সালে ৬৩.৯৯ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে একনেক কর্তৃক অনুমোদিত হয় এবং পার্ক প্রতিষ্ঠা কার্যক্রম শুরু হয় এবং ২০১১ সালের ২ ফেব্র“য়ারী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর এর আনুষ্ঠানিকভাবে নির্মাণ কার্যক্রম শুরু হয়। প্রকল্পের শুরুতে কোন মাষ্টার প্লান প্রণয়ন করা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে দেশী-বিদেশী বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় আন্তর্জাতিক মানের সাফারী পার্কে উন্নীত করার লক্ষ্যে একটি মাষ্টার প্লান তৈরী করা হয়। মাষ্টার প্লানে বর্ণিত কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও ভূমি অধিগ্রহণের জটিলতা নিরসনের লক্ষ্যে ৪ অক্টোবর ২০১১ তারিখে ’’বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর (১ম সংশোধিত) প্রকল্পটি একনেক কর্তৃক বর্ধিত আকারে ২১৯.৮৯ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে অনুমোদিত হয়। সাফারী পার্কটি দক্ষিণ এশীয় মডেল বিশেষ করে থাইল্যান্ডের সাফারী ওয়ার্ল্ড এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও ইন্দোনেশিয়ার বালি সাফারী পার্কের কতিপয় ধারণা সন্নিবেশিত করা হয়েছে। সাফারী পার্কের চারদিকে নির্মাণ করা হচ্ছে স্থায়ী ঘেরাা এবং উহার মধ্যে দেশী/বিদেশী বন্যপ্রাণীর বংশবৃদ্ধি ও অবাধ বিচরণের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে যাতে পর্যটকগণ চলমান যানবাহনে অথবা পায়ে হেঁটে ভ্রমণ করে শিক্ষা, গবেষণা ও চিত্তবিনোদনের সুযোগ লাভ করবেন। সাফারী পার্কের ধারণা চিড়িয়াখানা হতে ভিন্নতর। চিড়িয়াখানায় জীবজন্তুসমূহ আবদ্ধ অবস্থায় থাকে এবং দর্শনার্থীগণ মুক্ত অবস্থায় থেকে জীবজন্তু পরিদর্শন করেন। কিন্তু সাফারী পার্কে বন্যপ্রাণীসমূহ উন্মুক্ত অবস্থায় বনজঙ্গলে বিচরণ করবে এবং মানুষ সতর্কতার সহিত চলমান যানবাহনে করে ভ্রমণ করতে পারবে। প্রাণ বৈচিত্র্য সাফারি পার্কে আছে জলহস্তী, বাঘ, সিংহ, হাতি, সম্বর হরিণ, মায়া হরিণ, চিত্রা, হরিণ, ক্যাংগারু, জেব্রা, বানর, হনুমান, ভাল্লুক, গয়াল, কুমির ও বিচিত্র পাখি। ২০২১ এর সেপ্টেম্বরে নীল গাইয়ের দুইটি শাবক জন্মায়। নীল গাইটিকে এর আগে জবাইয়ের হাত থেকে বিজিবি উদ্ধার করে এই পার্কে দেয়। সাফারি পার্ক প্রবেশ সকল বাংলাদেশিদের জন্য পার্কে প্রবেশ টিকেটের মূল্য ৫০ টাকা তবে ১৮ বছরের নিচে ছেলেমেয়েরা ২০ টাকায় পার্কে প্রবেশ করতে পারে। আর সাধারণ অথবা শিক্ষা সফরে আসা ছাত্রছাত্রীদের পার্কে প্রবেশ করতে ১০ টাকা দিতে হয়। বিদেশী দর্শনার্থীদের জন্য পার্কে প্রবেশ মূল্য ৫ ডলার। এছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষা সফরে আগতদের জন্যে স্পেশাল প্রবেশ ফি রয়েছে। যদি শিক্ষা সফরে আসা শিক্ষার্থীদের গ্রুপ ৪০-১০০ জন হয় তাহলে সবার প্রবেশ করতে ৪০০ টাকা লাগবে। যদি শিক্ষার্থী সংখ্যা ১০০ এর বেশি হয় তাহলে প্রবেশ করতে ৮০০ টাকা লাগবে। কোর সাফারি পার্ক প্রবেশ ফি কোর সাফারি পার্ক যেখানে খোলা পরিবেশে জীব জন্তু ঘুরে বেড়ায় তার মাঝ দিয়ে জীপ ও মিনিবাসে ঘুরে দেখতে জনপ্রতি ১০০ টাকা প্রদান করতে হবে। ১৮ বছরের কম বয়সী এবং ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য প্রবেশ মূল্য জনপ্রতি ৫০ টাকা। মিনিবাসে করে ২০ মিনিট ঘুরিয়ে দেখাবে। পার্কের অন্যান্য জায়গাতে প্রবেশ করতেও টিকেট কেটে প্রবেশ করতে হবে। সব গুলো স্পট দেখতে মোটামুটি ২০০-৩০০ টাকা লাগবে। একসাথে কয়েকটি স্পট দেখার প্যাকেজ ও পাওয়া যায়। এছাড়া প্যাডেল বোটে ৩০ মিনিট ভ্রমণ করতে জনপ্রতি ২০০ টাকা খরচ হবে। পার্কিং ভাড়া প্রতিটি বাস, কোচ বা ট্রাক এর পার্কিং ভাড়া ২০০ টাকা। মাইক্রোবাস বা মিনি বাসের পার্কিং ভাড়া ১০০ টাকা। জিপ, প্রাইভেট কার, অটোরিক্সা বা সিএনজির পার্কিং ভাড়া ৬০ টাকা। (সময় ভেদে সকল ভাড়া পরিবর্তিত হতে পারে) পরিদর্শনের সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক মঙ্গলবার ছাড়া সপ্তাহের ছয় দিন সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত খোলা থাকে। সপ্তাহের প্রতি মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্ক বন্ধ থাকে। পুরোটা ঘুরে দেখতে চাইলে সারাদিন চলে যাবে। তাই সবচেয়ে ভালো হয় যদি সকাল সকাল চলে যান। তাহলে আরামে সারাদিন ঘুরে ঘুরে সব অংশ দেখতে পারবেন।
English translation is below বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক বা সংক্ষেপে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক বাংলাদেশের গাজীপুর জেলায় অবস্থিত একটি সাফারি পার্ক। ২০১০ সালে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পর ২০১৩ সালের নভেম্বর মাসে এটির উদ্বোধন করা হয়। পার্কের সময়সূচি: সপ্তাহে ছয়দিন সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য পার্কটি খোলা থাকে। প্রতি মঙ্গলবার পার্ক সাপ্তাহিক বন্ধ থাকে। সাফারি পার্ক প্রবেশ ফি সকল বাংলাদেশিদের জন্য পার্কে প্রবেশ টিকেটের মূল্য ৫০ টাকা তবে ১৮ বছরের নিচে ছেলেমেয়েরা ২০ টাকায় পার্কে প্রবেশ করতে পারে। আর সাধারণ অথবা শিক্ষা সফরে আসা ছাত্রছাত্রীদের পার্কে প্রবেশ করতে ১০ টাকা দিতে হয়। বিদেশী দর্শনার্থীদের জন্য পার্কে প্রবেশ মূল্য ৫ ডলার। কোর সাফারি পার্ক প্রবেশ ফি কোর সাফারি পার্ক যেখানে খোলা পরিবেশে জীব জন্তু ঘুরে বেড়ায় তার মাঝ দিয়ে জীপ ও মিনিবাসে ঘুরে দেখতে জনপ্রতি ১০০ টাকা প্রদান করতে হবে। ১৮ বছরের কম বয়সী এবং ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য প্রবেশ মূল্য জনপ্রতি ৫০ টাকা। মিনিবাসে করে ২০ মিনিট ঘুরিয়ে দেখাবে। পার্কের অন্যান্য জায়গাতে প্রবেশ করতেও টিকেট কেটে প্রবেশ করতে হবে। সব গুলো স্পট দেখতে মোটামুটি ২০০-৩০০ টাকা লাগবে। একসাথে কয়েকটি স্পট দেখার প্যাকেজ ও পাওয়া যায়। এছাড়া প্যাডেল বোটে ৩০ মিনিট ভ্রমণ করতে জনপ্রতি ২০০ টাকা খরচ হবে। কীভাবে যাবেন এটি ঢাকা থেকে ৪০ কিলোমিটার উত্তরে ঢাকা - ময়মনসিংহ মহাসড়কের বাঘের বাজার থেকে ৩ কিলোমিটার পশ্চিমে সাফারী পার্কটির অবস্থান। ঢাকার গুলিস্তান থেকে প্রভাতি-বনশ্রি বাস মাওনা যায়। এই বাসে করে বাঘের বাজার নামতে হবে। এছাড়াও মহাখালি থেকেও এই বাসে উঠা যাবে,অথবা সায়েদাবাদ থেকে বলাকা, গুলিস্তান থেকে গাজিপুরের যে কোন গাড়ি ও যাত্রাবাড়ি, মালিবাগ, রামপুরা থেকে সালসাবিল বা অনাবিল বা অন্য যে কোন বাসে গাজিপুর চৌরাস্তা গিয়ে, তারপর লেগুনা করেও যাওয়া যায়। চৌরাস্তা থেকে লেগুনা ভাড়া ৩০ টাকা। Bangabandhu Sheikh Mujib Safari Park or simply Bangabandhu Safari Park is a safari park located in Gazipur district of Bangladesh. It was inaugurated in November 2013 after laying the foundation stone in 2010. Park Timings: The park is open for visitors six days a week from 10 am to 5 pm. The park is closed weekly every Tuesday. Safari park entry fee The price of entry ticket to the park for all Bangladeshis is Tk 50 but children below 18 years can enter the park at Tk 20. And students coming for general or educational tour have to pay 10 taka to enter the park. The entrance fee to the park is $5 for foreign visitors. Core Safari Park Entry Fee 100 rupees per person to explore the core safari park where animals roam in the open environment in jeeps and minibuses. Entry fee for below 18 years and students is Tk 50 per person. 20 minutes by minibus. Entry to other areas of the park is also ticketed. It will take approximately 200-300 taka to see all the spots. Packages to visit several spots simultaneously are also available. Besides, a 30-minute paddle boat ride will cost Tk 200 per person. how to go It is 40 km north of Dhaka and 3 km west of Bagher Bazar on the Dhaka - Mymensingh highway. Prabhati-Banshri bus departs from Gulistan in Dhaka. You have to take this bus to Bagh Bazar. You can also take this bus from Mahakhali, or from Sayedabad to Balaka, Gulistan to any car and Jatrabari of Gazipur, Malibagh, Rampura to Salsabil or Anabil or any other bus to Gazipur Crossroads and then going to Laguna. The fare from Chaurasta to Laguna is Tk 30.
প্রথমেই বলবো যাইয়েন না ভাই! কেনো যাইতে না করলাম? এমনি ৫০ টাকা টিকিট, কিন্তু বাঘ, সিংহ, জেব্রা, হরিন কালো ভালুক এই প্রানি গুলোর সাথে আর ২/৩ টা প্রানি দেখাইতে আপনাকে এসি বাসের লোভ দেখিয়ে টিকিট কাটাবে ১৫০ টাকার , তারপর বাস ঠিক আছে কিন্তু এসি বাস না মাথার উপর দুইটা ফ্যান ঘুরে কিন্তু বাস ঠান্ডা হয়না, এখন কথা হলো আপনি তো আর এসি বাসে চরতে জান নাই তাইনা? প্রানি দেখতে ১৫০ টাকার টিকিট কাটছেন ঠিক না? কথা হইলো আপনি ১৫০ টাকার টিকিট কেটে বাঘ আর সিংহ খুজে পাবেন না তখন মন খারাপ করে বাস থেকে নামা লাগবে, তারা নিজেরাই বলতে পারেনা বাঘ সিংহ আসলে থাকে কোথায়, তবে সুন্দর প্রকৃতি দেখতে পারবেন, একটু অন্যরকম মনে হবে এসব দেখা শেষে আবার পাখি দেখার জন্য ১০০ টাকার টিকিট কাটতে হবে, আবার মিউজিয়ামে ২০ টাকা, সবকিছুই আলাদা আলাদা তাহলে প্রথমে ৫০ টাকা টিকিট কেনো নেয় ভাই যাই হোক আপনার টাকা থাকলে যাইতে পারেন টাকা নষ্ট করতে, আর এসকল এলাকায় অবশ্যই দামাদামি করে খাবেন। গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলাধীন মাওনা ইউনিয়নের বড় রাথুরা মৌজা ও সদর উপজেলার পীরুজালী ইউনিয়নের পীরুজালী মৌজার খন্ড খন্ড শাল বনের ৪৯০৯.০ একর বন ভূমি ছোট বড় বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণির জন্য নিরাপদ আবাসস্থল হিসাবে পরিচিত। এর মধ্যে ৩৮১০.০ একর এলাকাকে সাফারী পার্কের মাস্টার প্ল্যানের আওতাভূক্ত করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক শীর্ষক প্রকল্পটি ২০১০ সালে ৬৩.৯৯ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে একনেক কর্তৃক অনুমোদিত হয় এবং পার্ক প্রতিষ্ঠা কার্যক্রম শুরু হয় এবং ২০১১ সালের ২ ফেব্র“য়ারী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর এর আনুষ্ঠানিকভাবে নির্মাণ কার্যক্রম শুরু হয়। প্রকল্পের শুরুতে কোন মাষ্টার প্লান প্রণয়ন করা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে দেশী-বিদেশী বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় আন্তর্জাতিক মানের সাফারী পার্কে উন্নীত করার লক্ষ্যে একটি মাষ্টার প্লান তৈরী করা হয়। মাষ্টার প্লানে বর্ণিত কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও ভূমি অধিগ্রহনের জটিলতা নিরসনের লক্ষ্যে ৪ অক্টোবর ২০১১ তারিখে ’’বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর (১ম সংশোধিত) প্রকল্পটি একনেক কর্তৃক বর্ধিত আকারে ২১৯.৮৯ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে অনুমোদিত হয়। সাফারী পার্কটি দক্ষিণ এশীয় মডেল বিশেষ করে থাইল্যান্ডের সাফারী ওয়ার্ল্ড এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও ইন্দোনেশিয়ার বালি সাফারী পার্কের কতিপয় ধারনা সন্নিবেশিত করা হয়েছে। সাফারী পার্কের চারদিকে নির্মাণ করা হচ্ছে স্থায়ী ঘেরাা এবং উহার মধ্যে দেশী/বিদেশী বন্যপ্রাণীর বংশবৃদ্ধি ও অবাধ বিচরণের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে যাতে পর্যটকগণ চলমান যানবাহনে অথবা পায়ে হেঁটে ভ্রমণ করে শিক্ষা, গবেষণা ও চিত্তবিনোদনের সুযোগ লাভ করবেন। সাফারী পার্কের ধারনা চিড়িয়াখানা হতে ভিন্নতর। চিড়িয়াখানায় জীবজন্তুসমূহ আবদ্ধ অবস্থায় থাকে এবং দর্শনার্থীগণ মুক্ত অবস্থায় থেকে জীবজন্তু পরিদর্শন করেন। কিন্তু সাফারী পার্কে বন্যপ্রাণীসমূহ উন্মুক্ত অবস্থায় বনজঙ্গলে বিচরণ করবে এবং মানুষ সতর্কতার সহিত চলমান যানবাহনে
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না
এখানে বেড়াতে গিয়েছিলাম। বাংলাদেশের স্ট্যান্ডার্ডে এটি পাঁচে চার স্টার পাবে, ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড সাফারি পার্ক হিসেবে চার স্টার পাবে না। কিন্তু এখানকার ম্যানেজমেন্ট খুব খারাপ তাই একে এভারেজ হিসাবে তিন স্টার দিলাম। গাজীপুরের সাফারি পার্কের 'কোর সাফারি পার্ক' অংশ যেখানে উন্মুক্তভাবে ঘুরে বেড়ায় বাঘ, সিংহ, জেব্রা ইত্যাদি পশু । হেঁটে ঘুড়া যায় না এখানে, বড় মাইক্রোবাসে করে জনপ্রতি ১০০ টাকা টিকেটে এক রাউন্ড দেখে আসা যায় । যে কোন ছুটির দিনে গাড়িতে ওঠার জন্য বিশাল ভিড় থাকে আর গাড়ি কোন ব্রেক ছাড়াই একটানা রাউন্ড দিয়ে আসে । আপনি কি দেখলেন না দেখলেন সে ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের কিছু যায় আসে না , কারণ টাকা তো আগেই নিয়ে ফেলসে আর ওরাও জানে যে জনে জনে সাধু সেজে থাকা শয়তান বাঙালি অন্যায়ের প্রতিবাদ করে না আর দুই একজন প্রকৃত ভাল মানুষেরা সংখ্যালঘু হওয়ায় চুপ করেই থাকবে । ছোট ছোট খাঁচায় বন্দি পাখি নয়, বিশাল এক এভিয়ারিতে থাকা ঝাঁকে ঝাঁকে তোতা এবং অন্যান্য পাখির সাথে আপনি নিজেও সে খাঁচায় গমন করে এক সাথেই ওদের সান্নিধ্য নিতে পারবেন । শিশু পার্কে যাওয়ার রাস্তায় বসে সময় কাটানো কিংবা প্রকৃতি দেখার জন্য গাছের আস্ত কান্ড দিয়ে কিছু সুন্দর মাচা করে দেওয়া আছে । সেখানে বসে শান্ত প্রকৃতি দেখতে ভালই লাগে । সাফারি কিংডম সাব-পার্কের ভেতরে রয়েছে বার্ডস এভিয়ারি, ফিশ একুরিয়াম, নাইন-ডি সিনেমা ( তিন মাত্রার বাইরে মানুষের চোখ কিছু দেখতে পায় না, অথচ পৃথিবীতে মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি অনুযায়ী ফোর ডাইমেনশনাল, ফাইভ ডাইমেনশনাল এমনকি নাইন ডাইমেনশনাল ভিডিওর নাম করে অনুভূতির আবহযুক্ত থ্রি-ডি ভিডিওই দেখানো হয় মুখস্থ বিদ্যার বলদ মানুষদেরকে ! ) , একটি বাটারফ্লাই এভিয়ারি এবং চাইলে কোনটাতেই টিকেট কেটে না ঢুকে বাইরে হেঁটে বেড়ানোর জন্য সাজানো গুছানো উন্মুক্ত জায়গা । এছাড়াও আরও অনেক কিছু রয়েছে। সব ঘুরে দেখা সম্ভব হয় নি দুপুরের দিকে প্রবেশ করায়। সব কিছু একদিনে ঘুরে দেখতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে সকাল ৯টায় যখন খুলে তখনি প্রবেশ করতে হবে। তাহলে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত খোলা থাকা অবস্থায় সবকিছু ঘুরে দেখতে পারবেন। অনেক বিশাল এরিয়া এটি। পশুপাখি দেখা ছাড়াও বসে বিশ্রাম করা বা প্রকৃতি উপভোগের জন্য খুব সুন্দর একটি জায়গা। খাবারের দাম ভেতরে অনেক ওভারপ্রাইসড। ভেতরে যেই লায়ন রেস্টুরেন্ট আছে যেটাতে বসে খেতে খেতে কপালে থাকলে কাঁচে ঘেরা রেস্টুরেন্টের বাইরেই বিচরন করা বাঘ, সিংহ দেখতে পারবেন সেটাতে খাবারের দাম অনেক অভারপ্রাইসড। এছাড়া বিভিন্ন পয়েন্টে কনফেকশনারি আইটেমের দোকান আছে। বেশ ভালই চিড়িয়াখানাটি। আমি এর আগে কক্সবাজারের ডুলাহাজরার সাফারি পার্ক দেখেছি। ওটার তুলনায় এটা আকাশ পাতাল ডিফারেন্স। কিন্তু এখানকার ম্যানেজমেন্ট ভাল না। সার্ভিস আপটু দি মার্ক নয়। ফাঁকিজুঁকি মার্কা ম্যানেজমেন্ট । কিছু কিছু স্থানের স্টাফদের বিহ্যাভ ভাল ছিল না।
গাজীপুরের শাল বন ঐতিহাসিকভাবে ভাওয়াল রাজার জমিদারী অংশ হিসেবে খ্যাত ছিল। ১৯৫০ সলের জমিদারী উচ্ছেদ ও প্রজসত্ব আইন জারীর পর শালবনের ব্যবস্থাপনা বন বিভাগের নিকট হস্তান্তর করা হয়। তবে অধিকাংশ চালা জমির শালবন সমৃদ্ধ বনভূমি বিধায় বন বিভাগের নিয়ন্ত্রণে থাকলেও বাইদ জমি ব্যক্তিমালিকানাধীন। শালবন ঢাকার অতি নিকটে হওয়ায় দ্রুত শিল্পায়ন, জবর দখল, গো-চারণ ও ভূমিদস্যুতার কারণে শালবনের জীববৈচিত্র্য দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে। শিল্পকারখানা হতে নিঃসরিত বর্জের কারণে জীববৈচিত্র্য মারাত্বকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সাফারী পার্কের মূল উদ্দেশ্য:- (১) শাল বনের বন্যপ্রাণী ও উদ্ভিদ বৈচিত্র্য সংরক্ষণ । (২) বাংলাদেশের বিরল ও বিলুপ্ত প্রায় বন্যপ্রাণীকে নিজ আবাসস্থলে (রহ-ংরঃঁ) এবং আবাসস্থলে বাহিরে (বী-ংরঃঁ) অবস্থায় সংরক্ষণ ও উন্নয়ন সাধন । (৩) ঢাকা মহানগরীর অতি নিকটে ইকো-ট্যুরিজমের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে পর্যটন শিল্পের বিকাশ, দারিদ্র্য বিমোচন ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা । (৪) চিত্তবিনোদন, শিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি করা । (৫) বন্যপ্রাণীর খাদ্য উপযোগী ফলজ, ফডার, ও মিশ্র প্রজাতির বাগান সৃজন । (৬) শালবনের বন্যপ্রাণী যেমন বানর, মায়া হরিণ, বেজি, বনরুই, ছোট খাটাশ, বন বিড়াল, খরগোশ, শিয়াল, খেঁকশিয়াল ও অজগরসহ বিপন্ন বন্যপ্রাণীর নিরাপদ আবাসস্থল সৃষ্টি ও সংরক্ষণ করা । (৭) বিরল ও বিপন্ন স্তন্যপায়ী প্রাণী যেমন বাঘ, চিতাবাঘ, সম্বর হরিণ, মায়া হরিণ, চিত্রা হরিণ, প্যারা হরিণ এবং অন্যান্য তৃণভোজী বন্যপ্রাণীর প্রাকৃতিক পরিবেশ সংরক্ষণ ও বংশবৃদ্ধির সুযোগ সৃষ্টি করা । (৮) গণ্ডার, এশীয় হাতি, পাখি পরিযান, জলচর পাখি, বনছাগল, সিংহ, শ্লথ ভালুক, এশীয় কালো ভাল্লুক, স্বাদুপানির কুমির, লোনা পানির কুমির, নীলগাই, জলহস্তী ইত্যাদি বিপন্ন ও বিলুপ্ত বন্যপ্রাণীর প্রাকৃতিক পরিবেশ সংরক্ষণকরন । (৯) আহত ও উদ্ধারকৃত বন্যপ্রাণীর চিকিৎসার নিমিত্তে বন্যপ্রাণীর সেবাশ্রম ও হাসপাতাল স্থাপন । (১০) সারাদেশে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে ব্যাপক গণসচেতনতা সৃষ্টি।
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক বা সংক্ষেপে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক বাংলাদেশের গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলাধীন মাওনা ইউনিয়নের বড় রাথুরা মৌজা ও সদর উপজেলার পীরুজালী ইউনিয়নের পীরুজালী মৌজার খন্ড খন্ড শাল বনের ৪৯০৯.০ একর বন ভূমি ছোট বড় বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণির জন্য নিরাপদ আবাসস্থল হিসাবে পরিচিত। এর মধ্যে ৩৮১০.০ একর এলাকাকে সাফারী পার্কের মাস্টার প্ল্যানের আওতাভূক্ত করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক শীর্ষক প্রকল্পটি ২০১০ সালে ৬৩.৯৯ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে একনেক কর্তৃক অনুমোদিত হয় এবং পার্ক প্রতিষ্ঠা কার্যক্রম শুরু হয় এবং ২০১১ সালের ২ ফেব্র“য়ারী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর এর আনুষ্ঠানিকভাবে নির্মাণ কার্যক্রম শুরু হয়। প্রকল্পের শুরুতে কোন মাষ্টার প্লান প্রণয়ন করা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে দেশী-বিদেশী বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় আন্তর্জাতিক মানের সাফারী পার্কে উন্নীত করার লক্ষ্যে একটি মাষ্টার প্লান তৈরী করা হয়। মাষ্টার প্লানে বর্ণিত কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও ভূমি অধিগ্রহণের জটিলতা নিরসনের লক্ষ্যে ৪ অক্টোবর ২০১১ তারিখে ’’বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর (১ম সংশোধিত) প্রকল্পটি একনেক কর্তৃক বর্ধিত আকারে ২১৯.৮৯ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে অনুমোদিত হয়। সাফারী পার্কটি দক্ষিণ এশীয় মডেল বিশেষ করে থাইল্যান্ডের সাফারী ওয়ার্ল্ড এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও ইন্দোনেশিয়ার বালি সাফারী পার্কের কতিপয় ধারণা সন্নিবেশিত করা হয়েছে। সাফারী পার্কের চারদিকে নির্মাণ করা হচ্ছে স্থায়ী ঘেরাা এবং উহার মধ্যে দেশী/বিদেশী বন্যপ্রাণীর বংশবৃদ্ধি ও অবাধ বিচরণের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে যাতে পর্যটকগণ চলমান যানবাহনে অথবা পায়ে হেঁটে ভ্রমণ করে শিক্ষা, গবেষণা ও চিত্তবিনোদনের সুযোগ লাভ করবেন। সাফারী পার্কের ধারণা চিড়িয়াখানা হতে ভিন্নতর। চিড়িয়াখানায় জীবজন্তুসমূহ আবদ্ধ অবস্থায় থাকে এবং দর্শনার্থীগণ মুক্ত অবস্থায় থেকে জীবজন্তু পরিদর্শন করেন। কিন্তু সাফারী পার্কে বন্যপ্রাণীসমূহ উন্মুক্ত অবস্থায় বনজঙ্গলে বিচরণ করবে এবং মানুষ সতর্কতার সহিত চলমান যানবাহনে করে ভ্রমণ করতে পারবে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাফারি পার্ক যেটি বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক নামে পরিচিত। প্রায় ৩৬৯ একর জায়গায় পার্কের অবস্থান। সব বয়সী মানুষের ভ্রমণের জন্য চমৎকার একটি জায়গা। এখানে গেলে একটু সময় নিয়ে যাবেন কারণ প্রকৃতি আর প্রানীজগতের সাথে সময় কাটাতে কাটাতে কখন সময় পার হয়ে যাবে আপনি বুঝতে পারবেন না।পরে আপনি বুঝবেন যে,আপনার পার্কের অনেক কিছুই দেখা হয়ে উঠেনি।সপ্তাহের ৬ দিন পার্ক খোলা থাকলেও মঙ্গলবার বন্ধ। সকাল ৯ টায় পার্কে প্রবেশ করতে পারবেন আর বের হতে হবে সূর্যাস্তের পূর্বেই। পার্কে প্রবেশ ফি জন প্রতি প্রাপ্তবয়স্ক ৫০ টাকা ১৮ বছরের নিচে ২০ টাকা, ছাত্র- ছাত্রীদের জন্য ১০ টাকা আর বিদেশীদের জন্য ৪০০ টাকা। ৬ বছরের নিচে শিশুদের জন্য কোন প্রবেশ ফি লাগবে না।৫০ টাকা দিয়ে টিকিট কেটে পার্কে প্রবেশ করে ইচ্ছে মত আপনি ঘুরতে পারবেন আর ছবি তুলতে পারবেন কিন্তু বিভিন্ন প্রানীদের কাছ থেকে দেখতে চাইলে আপনাকে গুনতে হবে বাড়তি টাকা। যেমন ধরেন আপনি সিংহ মামা,বাঘ মামার রাজকীয় চলাফেরা, আফ্রিকান জিরাফ, জ্রেবা, হরিন, পাহাড়ি গরুদের লাইফস্টাইল আর বানরদের বান্দরামী দেখতে চান তাহলে আপনাকে জন প্রতি ১০০ টাকা দিয়ে টিকিট কেটে সুবোধ বালকের মতো টিনের ছাউনির নিচে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে হবে শীততাপ নিয়ন্ত্রিত ছোট বাসগুলোর জন্য। টাকা এবং অপেক্ষা একটু বেশি হলেও অধৈর্য হবেনা কারণ আমরা সবাই জানি "সবুরে মেওয়া ফলে "। আপনি রং বেরংয়ের ম্যাকাও, টিয়া পাখি দেখতে চাইলে লাগবে জন প্রতি ৩০ টাকার টিকিট। তবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অফার দিয়ে থাকে তখন টাকার পরিমাণ কম লাগতে পারে। ধনেশ পাখির ঠোঁট আর ময়ূর দের পেখম দেখতে চাইলে লাগবে জন প্রতি ৩০ টাকা করে টিকিট। ৩০ টাকা লাগলেও আপনি দেখতে ভুলবেন না কারণ টাকা আপনার বিফলে যাবেনা। ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত হয়ে গেলে আপনি আইসক্রিম, চটপটি আর ফুচকা খেতে পারবেন তবে বাইরে যে দামে সচারাচর কিনেন সে দামে পাবেন না এজন্য মন খারাপের কিছু নাই কারণ একদিনই তো আপনার কাছে কিছু টাকা বেশি নিচ্ছে। আর হ্যাঁ ম্যাকাও পাখি হাতে কিংবা কাঁধে নিয়ে ছবি তুলতে পারবেন তবে সেক্ষেত্রে আপনাকে দিতে হবে ২০ টাকা বেশি মানুষের ছবি তুললে একটু কমেও পেতে পারেন।
চিড়িয়াখানায় আপনি খাঁচার মধ্যে আর পশুপাখিরা আপনাকে দেখতে আসছে। ব্যাপারটা কেমন! এরকম না হলেও অনেকটা কাছাকাছি অনুভূতির স্পর্শ পাবেন বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে। গাড়ির ভিতর বসে সাফারি করতে করতে দেখতে পাবেন নানান রকম পশুপাখি। ইচ্ছে করলে যে কোনও দিন পরিবার কিংবা বন্ধুদের নিয়ে ঢুঁ মেরে গাজীপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক থেকে আসতে পারেন। সাফারি কিংডমের তত্ত্বাবধায়ক নাজমুল হুদা মঞ্জু নিজ উদ্যোগে বিরল প্রজাতির অনেক পশুপাখি নিয়ে আসেন। তিনি বলেন, “সহযোগিতা পেলে পার্কটি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারবো। এরই মধ্যে বেশকিছু বিরল প্রজাতির, মিনি হর্স, আলপাকা, ক্রাউন ফিজেন্ট, ক্যাঙারু প্রজনন করতে সক্ষম হয়েছে এখানে।” এই সাফারি পার্কটি ৫টি অংশে বিভক্ত করা হয়েছে। ১. কোর সাফারি। ২. সাফারি কিংডম। ৩. বায়োডাইভার্সিটি পার্ক। ৪. এক্সটেনসিভ এশিয়ান সাফারি পার্ক। ৫. বঙ্গবন্ধু স্কয়ার। কোর সাফারি এখানে গাড়ি ছাড়া কোনও পর্যটক প্রবেশ করতে পারবেন না। দর্শনার্থীদের জন্য রয়েছে দুটি জিপ ও দুটি মিনিবাস। পর্যটক বা দর্শনার্থীরা নির্দিষ্ট ফি পরিশোধ করে গাড়ি বা জিপে করে প্রকৃতিক পরিবেশে ছেড়ে রাখা বন্যপ্রাণি দেখতে পারবেন।  ১২১৭ একর ‘কোর সাফারী’ পার্কের মধ্যে ২০ একরে বাঘ, ২১ একরে সিংহ, ৮.৫০ একরে কালো ভাল্লুক, ৮ একরে সিংহ, ৮.৫০ একরে কালো ভাল্লুক, ৮ একরে আফ্রিকান চিতা, ৮১.৫০ একরে চিত্রা হরিণ, ৮০ একরে সাম্বার ও গয়াল, ১০৫ একরে হাতি, ৩০ একরে মায়া ও প্যারা হরিণ আছে। আফ্রিকান সাফারি পার্কের জন্য বরাদ্দ ২৪০ একর। যার মধ্যে বাঘ, সিংহ, সাদা সিংহ, জেব্রা, জিরাফ, ওয়াল্ডিবিস্ট, অরিক্স, ব্ল্যাক বাক, ভাল্লুক ও অন্যান্য বন্যপ্রাণি। গাড়ির ভিতর থেকেও বাঘ, সিংহ কিংবা জিরাফকে ক্যামেরা বন্দি করতে পারবেন।
বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক থাইল্যান্ডের সাফারি ওয়ার্ল্ডের সাথে সামঞ্জস্য রেখে এশিয়ার সর্ববৃহৎ বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক বাংলাদেশের গাজীপুরে নির্মিত হয়েছে। যা যা আছে- বিস্তৃত শালবনের ভেতর প্রাচীর দিয়ে তৈরি এই পার্ক। পার্কের গাড়িতে চড়ে ভেতরে প্রবেশ করে দেখতে পারেন বাঘ, সিংহ, ভাল্লুক, আফ্রিকান চিতা, চিত্রা হরিণ, জলহস্থি, নীল গাই, এবং আরও অনেক বিদেশী বন্য পশুও। তবে এখানে ঢুকতে ২০০ টাকা দিয়ে জন প্রতি টিকিট কাটতে হয়। সাফারি কিংডমে রয়েছে প্রকৃতি বীক্ষণ কেন্দ্র, জিরাফ ফিডিং স্পট ও পেলিকেন আইল্যান্ড। মজার বিষয় হলো এখানে বিশাল জায়গা নিয়ে পাখিদের রাখা হয়েছে। নানা প্রজাতির দেশি-বিদেশি পাখি এখানে আছে। খাওয়া-দাওয়ার জন্য আছে টাইগার ও লায়ন রেস্টুরেন্ট। ওয়াচ টাওয়ার থেকে আপনি দেখতে পাবেন সমগ্র সাফারি পার্কের মনোরম দৃশ্য। এশীয় তৃণভোজী এবং ছোট মাংসাশী প্রাণী, পাখি সরিসৃপ ও উভয়চর প্রাণী নিয়ে এক্সটেনসিভ এশিয়া সাফারি প্রতিষ্ঠিত। এ ছাড়া তৈরি করা হয়েছে হাতির আশ্রম। বন্য পশুপাখির জলের চাহিদা পূরণ করার জন্য আছে আটটি জলধারা ও দুটি কৃত্রিম হ্রদ। এ ছাড়াও সাফারি পার্কে আছে বাটারফ্লাই পার্ক, বায়ো-ডাইভারসিটি পার্ক, স্নেক পার্কে ক্রোকোডাইল ও লিজার্ড পার্ক। সাফারি পার্কে হাতির পিঠে উঠার ব্যবস্থাও আছে। যেভাবে যাবেন – গাজীপুরে ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশেই অবস্থিত বাঘের বাজার। সেখান থেকে আরও সামনে কিছু দূর থেকে দেখা যাবে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কের গেইট। সেটি পার করে দেখতে পারবেন বাঘ, সিংহ, বাজ পাখি বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর ভাস্কর্য।
আচ্ছা কাজের কথা লিখি আগে☺️। গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে বাঘের বাজার নামবেন। বাঘের বাজার থেকে পার্কে। আর শুক্রবার প্রচুর লোক হয় ও জ্যাম হয়, তাই শুক্রবার ভবানীপুর নেমে যেতে পারেন। ভবানীপুর থেকে গেলে জ্যাম পাবেন না। ভাড়া জানতে চাইলে নক দিয়েন। স্টুডেন্ট হলে ১০ টাকা টিকিট, অবশ্যই আইডি সাথে থাকতে হবে। নায়তো ৫০ টাকা। স্টুডেন্ট না হলে ৫০ টাকা। এবার ডুকেই হাতের ডানে ম্যাপটা দেখে নিতে পারেন। যার আবস্থা এখন ভালো না। সোজা চলে যাবেন। ডান বা বামের গুলো পরেও দেখতে পারবেন। সোজা গিয়ে প্রথমেই বাসে ভ্রমন করে সাফারি পার্কের সবচেয়ে বড় আকর্ষন দেখে ফেলতে পারেন। টিকিট সময় বুঝে ১০০/১৫০ করা হয়☺️। বাসের ভতর আপনি আর বাইরে সব জীবজন্তু খোলা পরিবেশে। ভালো লেগেছে। কিন্তু বাস ড্রাইভারকে বলে একটু সময় থাকার চেষ্টা করবেন। ওরা খুব দ্রুত ঘুরিয়ে নিয়ে আসে। বলে ২৫ মিনিট দেখায় ১৫ মিনিট। জিরাফ, বাঘ ও সিংহ এর জায়গায় কিছুটা সময় থেকে দেখবেন, ভালো লাগবে। 9D মুভি দেখে তেমন ভালো লাগেনি, অল্প ভালো লেগেছে। বাকি সবকিছুতেই টাকা দিয়ে ডুকতে হবে। প্যাকেজও আছে। যা যা দেখার ইচ্ছে ঐটার টিকিট করে দেখবেন। ঘড়িয়াল, কুমিরগুলো স্টাচু হয়ে ছিলো। একটা একটু নড়লো, নয়তো আমি তো ওদের প্লাস্টিকের তৈরী উপাধি দিতে যাচ্ছিলাম । ওট পাখির ডিম দেখলাম, হাতির দাত দেখলাম। ঝুলন্ত ব্রীজটা ভালো লেগেছে। কিন্তু এতো বড় জায়গা আরো অনেক কিছু এড করা দরকার ও যা আাছে তাদের যত্ন নেওয়া দরকার। টুর গাইড আছে। তেমন প্রয়োজন হয় না। আপনার লাগলে নিতে পারেন ২০০ টাকায়।
বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক ঢাকার অদূরে গাজীপুর শহরের ভিতরে অবস্থিত এটি যদিও সাফারি পার্ক কিন্তু এর কার্যক্রম গঠন এর সাথে যায় না আসলে এদিকে বলা যায় একটু বড় ধরনের চিড়িয়াখানা এখানে আপনাকে টিকিটের টাকা লাগবে এবং আপনাকে এর ভিতরে বিভিন্ন সেগমেন্ট ঢোকার জন্য আলাদা টিকিট করতে হবে সেটি একটি জায়গায় সাফারি পার্ক সেখানে ঢুকতে 100 টাকার টিকিট লাগে এটা দেখতে গিয়ে আমার যে অভিজ্ঞতা এরা খুব দ্রুত বাস চালাই যাতে স্বল্প সময় দেখিয়ে বেশি দর্শনার্থী দেখাতে পারে তাতে তাদের বেশি লাভ হবে বাসের ভিতরের অবস্থা যদি বলি বাস শীততাপ নিয়ন্ত্রিত নয় কাজগুলো আবদ্ধ থাকার ফলে ভেতর আবদ্ধ পরিবেশের সৃষ্টি হয় নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয় আর প্রচুর ধুলাবালি বাজ্ঞলা এখানে বাঘ দেখা যায় সিংহ দেখা যায় যে ভাব দেখা যায় বানর দেখা যায় হরিণ দেখা যায় যদিও সেগুলো ওপেন থাকার কথা কিন্তু আসলে সাফারি পার্কে যে ওপেন সিস্টেম সেটা এখানে না এখানে কিছু জায়গা নিয়ে পাঁচিল ঘেরা জায়গায় বাঁকা আলাদা হরিণ রাখা আলাদা জেব্রা টাকা ছাড়া অবস্থায় বাঘ দেখার অভিজ্ঞতা ভালো এতক্ষণ তো নেগেটিভ কথা বললাম এবার একটু পজিটিভ কথা বলি ফ্যামিলি ফ্যামিলি সহ সেখানে আনন্দঘন পরিবেশে কাটাতে পারবেন বাচ্চারা খুবই আনন্দ পাবে তবে সাথে খাবার নিয়ে আসা উচিত ভেতরে খাবারের অনেক দাম দীর্ঘ সময় মানুষ ক্লান্ত হয়ে যাবে এ জন্য খাবার সাথে করে আনা উচিত শুকনা খাবার শুকনা খাবার নিয়ে আসা যায়
আমি ২০১৪ একবার প্রথম আমার ভাই কে নিয়ে গেলাম সাফারি পার্ক গাজীপুরে। ও USA থেকে আসছিলো। বেশ ভাল লেগেছিলো। তাই এইবার ২০২৩ আবারও আমার ননদ দুবাই থেকে আসছে তার বাচ্চা নিয়ে। সে খুবই animals lover। ওকে নিয়ে গেলাম খুবই বড় মুখ করে। কিন্তূ এত মর্মাহত হয়েছি। প্রথম যখন wild animals দেখার জন্য টিকিট কেটে bus উঠলাম দেখি bus উইন্ডো খোলা, আমি বললাম ভাইয়া উইন্ডো খোলা কেন আমরা wild animals দেখবো তো এইটা বন্ধ থাকবে না। বলে AC নষ্ট, যখন wild animal এর জায়গা যাব জানালা বন্ধ করে দিবেন। আমাদের bus নষ্ট। তাদের ৪ কি ৫ টা bus দেখেছি। আমি যখন মোটামোটি এইটা নিয়ে বাকবিতান্ড করছি আর বললাম আমি সোশ্যাল মিডিয়া তে দিবো তখনও আমার সাথে বেয়াদবি করছিল কিন্তূ কি মনে করতে আর bus চেঞ্জ করল। কারণ আমি যখন বললাম kono বিপদ হলে দায়ী থাকবেন আপনারা। আমি লজ্জা বোধ করছিলাম আমার ননদের সামনে সাফারি পার্ক এর কান্ড দেখে। টাকা দিয়ে টিকিট কেটে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বন্য প্রাণী দেখবো। পৃথিবীতে যে কটা সাফারি ঘুরেছি সব গুলো তে এই বন্য প্রাণীর জায়গা তে অতি সাবধানে নিয়ে যায় আর আমার দেশে জানালা খুলে দেখতে নিয়ে যায়। কেন আমার দেশে এমন হয় জানি না। Kono রক্ষনা বেক্ষণ নাই।
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
১ ঘণ্টারও বেশি
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না
Bangabandhu Safari Place is a place where we enjoyed a lot with our friends and family. From Dhaka Ita distance is almost 70 km. last 3~4 km road from Bagher Bazar to Safari Park needs improvement. Ticket price is very cheap. We can see Lion, Tiger, Beer, Birds and fish etc. It's a must visit place.Management is poor. Not a very caretaking management for both tourist and animals. From website : পর্যকটগণ যা উপভোগ করবেন তথ্য ও শিক্ষা কেন্দ্রে ভিডিও ব্রিফিং/প্রামাণ্য চিত্রের মাধ্যমে সাফারী পার্ক সম্পর্কে সাম্যক ধারণা নিতে পারেন। ন্যাচারেল হিস্ট্রি মিউজিয়ামে বন্যপ্রাণী ও উদ্ভিদ প্রজাতি বৈচিত্র্য সম্পর্কে ছাত্র-ছাত্রী ও গবেষকগণ পরিচিতি লাভ করতে পারেন। প্রটেকটেট মিনিবাসে চড়ে প্রাকৃতিক পরিবেশে বিচারণরত বাঘ, সিংহ, হাতী, সাম্বার, মায়া হরিণ, চিত্রা হরিণ, বানর, হনুমান, ভল্লুক, গয়াল, কুমির ও বিচিত্র পাখী দেখাতে পাবেন। লেকের ধারে দেখতে পাবেন অসংখ্য অতিথি ও জলজ পাখী। পর্যবেক্ষণ টাওয়ারে উঠে বনাঞ্চলের নয়নাভিরাম সৌন্দর্য ও বন্যপ্রাণী অবলোকন করতে পারবেন। পাখীশালায় দেখতে পাবেন দেশী-বিদেশী অসংখ্য পাখী। এছাড়া বেস্টনীতে বিরল প্রজাতির প্যারা হরিণ। রাত্রি যাপনের জন্য রাখছে বিশ্রামাগার।
বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক ,গাজিপুর। এক অভূতপূর্ব নান্দনিক , শিক্ষাণীয় ওগবেষনামূলক প্রতিষ্ঠান। যা অতি অল্প সময়ে ঢাকা থেকে কয়েকটি পথে যাওয়া যায় গাজিপুর চৌরাস্তা হয়ে সালনার উপর দিয়ে।আমি সাভার থেকে নবীনগর-পল্লিবিদ্যুত-ইপিজেড-চান্দরা-গাজিপুর চৌরাস্তা-সালনা-ব.ব.সা.পা. মাত্র ১:৪০ মিনিটে পৌছেছি-১৭.০২.২০২৩ইং সকাল(৮:০০-৯:৪০মিঃ)। যদিও ভ্রমণটা ছিল সাভার শিশু একাডেমির -২০২৩ সালের বার্ষিক শিক্ষাসফর ও পুরস্কার বিতরনী উপলক্ষে! সেখানে পৌছে প্রথমে ৫০টাকার টিকেট কেটে প্রধান ফটক দিয়ে ডোকে হাতের বামে ম্যাপটি দেখে হাতের ডানে ৬০টাকা টিকেট কেটে দুস্প্রাপ্য প্রাণী মিউজিয়াম -বর্ণিল প্রজাপ্রতি উদ্যান-রঙ্গিন মাছের অভিনব নাচ দেখে ১৫০টাকা টিকেটে ১ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে কোষ্টারে উন্মোক্তও বর্ণিল জেব্রা ,জিরাফ,হরিণ,বানর,ভাল্লুক,সিংহ দেখার মজাই ছিল আলাদা কিন্তু দুঃখের বিষয় হলে ও সত্যি বাঘের বিচরণ ভূমিতে তন্ন তন্ন করে খুঁজেও মামার দেখা মিলল না।তারপর নানদনিক লেক ঘুরে শিশুপার্ক,ঘোড়ায় চড়া,ইত্যাদি ইত্যাদিতে সময়টা বেশ উপভোগ্যই ছিল। আপনিও চাইলে পরিবার নিয়ে একবার চক্কর দিয়ে নিতে পারেন অভাবনীয় চিত্যাকর্ষক এক অনুভূতির সাধ! কিছু নমুনা চিত্র-
কোর সাফারি ছাড়া সাফারি পার্ক পুরোটাই একাধিক কোম্পানির কাছে লিজ দেয়া যাদের কোন ব্যবস্থাপনা নাই বললেই চলে। টিকেটের দামে বাচ্চাদের জন্য কোন কন্সিডারেশন নাই। মেইন গেইট এ কিছুটা কম হলেও ইজারাদার শিশু ও বয়স্কদের সেইম রেট। সাফারির ব্যাক সাইডে দুইটা ভাতের হোটেল আছে যেটা ভালো কিন্তু পুরো সাফারি জুড়ে একাধিক চিপস জুস ইত্যাদির দোকান যারা ফেরিওয়ালার মত ডাকতে থাকে। ইজারাদার রা বিভিন্ন প্যাকেজ এ টিকেট বিক্রি করে কিন্তু কোন দায়িত্ব বোধ নাই। একুরিয়াম এ বিদ্যুৎ না থাকায় পুরো টাকা দিয়েও বাচক্সারা এনজয় করতে পারেনি, জেনারেটর নাই। ওয়াশরুম ১০ টাকা করে নেয় কিন্তু অন্ধকার। পরিষ্কার ছিল অবশ্য। কোর সাফারির জন্য লাইনএ দাড়িয়ে ছিলাম, গাড়িও ছিল ড্রাইভার নাই। লাঞ্চ ব্রেক হলে যাত্রী দের আগে জানালেই চলে। গাড়ির সিটিং এরেঞ্জমেন্ট লোকাল বাসের মত। এসি নেই, জানালা খোলা এবং মাঝে যাত্রী বসায় বেবি চেয়ারে। ২০১৭ সালে ভালো গাড়ি দেখেছিলাম। যাইহোক এত কষ্টের পর প্রানী দেখলে শান্তি পেতাম। হরিন চোখেই পরেনি। বাঘ সিংহ কই? গাড়ি ৩০ সেকেন্ড দাড় করায় ঘুমানো প্রানি দেখায়। সবশেষে বন বিভাগের কর্মী দের অপেশাদার আচরণ। আর যাব না।
এক কথায় আমি বলবো এটা এমন একটা ট্যুরিস্ট স্পষ্ট আপনি একদিনের জন্য নিজেকে নিয়ে যেতে পারবেন এক অন্যরকম ভালোলাগায়। কী নেই এখানে!?! সুন্দর,মনোরম পরিবেশে বাঘ,সিংহ, ভাল্লুক, জিরাফ,জেব্রা সহ অনেক প্রানীর অবাধ বিচরণ।আফ্রিকান জাতীয় পাখি সহ বিভিন্ন পাখি।বিভিন্ন ধরনের প্রজাপতি, একোরিয়ামে হাজারো মাছ, বিভিন্ন ধরনের সাপ।হরিণ, উটপাখি, ধনেশ সহ বিভিন্ন ধরনের পশুপাখি, বিভিন্ন অজগর থেকে শুরুকরে বিভিন্ন প্রজাতির সাপ কী নেই এখানে!?! পুকুরের মধ্যে বিভিন্ন প্রজাতির রংবেরঙের মাছ, কুমির আর ময়ুরের সেগমেন্টে ঢুকলে আপনি হারিয়ে যাবেন অন্য এক ভালো-লাগার দুনিয়ার। লেকে নৌকা নিয়ে বিচরণ করতে পারবেন,বাচ্চাদের নিয়ে কিডস জোনে যেতে পারবেন,হাতি,ঘোড়ার পিঠে চড়তে পারবেন। এই কথা বলায় যায় বাচ্চাকাচ্চা ডে ট্যুর করার জন্য এক অন্যতম প্লেস হিসেবে এটাকে সিলেক্ট করতে পারেন। বিঃদ্রঃ - তবে ভেতরের বিভিন্ন ধরনের এন্টিপাশ আমার কাছে বেশিবেশিই মনে হয়। #ভ্রমণ করুন,ইনজয় করুন কিন্তু একটা ব্যাপার নজর রাখবেন পরিবেশের যেনো কোন ক্ষতি না হয় আপনার দ্বারা, ময়লা যথাযথ স্থানে ফেনুন। #হ্যাপি ট্রাভেলিং
যানবাহন: গাজীপুরের দক্ষিন, পূর্ব ও পশ্চিম দিকে যদি আপনার অবস্থান হয় তবে সর্বপ্রথম টার্গেট করুন গাজীপুর চৌরাস্তায় আসার। চৌরাস্তা থেকে ময়মিনসিংহ মুখী যে কোন বাসে (বড় বাস গুলোতে চড়লে ভালো) করে বাঘের বাজার আসবেন। সেখান থেকে অটো অথবা সিএনজিতে করে বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্ক এর গেইটে। (অথবা যেকোন স্থান থেকে সরাররি বাঘের বাজার) অর্থ্যাৎ: গাজীপুর চৌরাস্তা -> বাঘের বাজার -> বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্ক ভাড়া (জনপ্রতি): গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে বাঘের বাজার- ৩০ টাকা বাঘের বাজার থেকে বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্ক- ২০ টাকা পার্কের টিকেট (জনপ্রতি): ১. পার্কে প্রবেশ মূল্য: ৫০ টাকা ২. Natural Museum টিকেট: ৩০ টাকা ৩. মেকাউ, প্যারট, মেরি এ্যাকুরিয়াম, ময়ূর ও ধনেশ পাখিশালা টিকেট: ৫০ টাকা ৪. ৯ডি মুভি টিকেট: ১০০ টাকা ৫. কোর সাফারী পার্ক বাস ভ্রমণ টিকেট: ১০০ টাকা ৬. শিশুপার্ক: যাওয়া হয়নি তাই জানিও না....হা হা হা টিকেটর দামটা একটু বেশি মনে হয়েছে তবে ভালোই লেগেছে.... পুরো দিন সময় নিয়ে যাবেন। তবে রোদহীন দিনে যাওয়ার ট্রাই করবেন। #travel #Adventure
দেশের সব চেয়ে আকর্ষণীয় প্রাণী বিষয়ক ভ্রমণ গন্তব্য এই বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক ! ঢাকা জেলার গাজিপুরে অবস্থিত পার্কটি সত্যই অসাধারন একটা জায়গা জীব বৈচিত্র্য সম্পর্কে জানার জন্য! পার্কের প্রথমেই রয়েছে কোর সাফারি অংশ। যেতা সব চেয়ে আকর্ষণীয়। অবাধে ঘুরা ফেরা করছে বন্য জীব জন্তু, আর মানিশ বন্দি খাছার মত বাসে ! এই অংশ টি সত্যি উপভোগ্য ! এখানে রয়েছে জিরাফ, জেব্রা, বিভিন্ন হরিন, গয়াল ছাড়াও ভাল্লুক, বাঘ ও সিংহের অবাধ বিচরণ ! এর পরই রয়েছে সাফারি কিংডম যেখানে বিভিন্ন প্রজাতির অসংখ পাখি, সামুদ্রিক মাছ, প্রজাপতির আলাদা প্রদর্শনী ছারাও বিভিন্ন বন্য প্রানীর প্রদর্শনীর পাশা পাশি রয়েছে একটি শিশু পার্ক ! আর পার্কে রয়েছে অনেক গুলা ছোট বড় রাইড ! সাফারি পার্কের এক পাশে আছে সুন্দর একটি জাদুঘর, যেখানে অনেক বন্য প্রানী রয়েছে স্টাফিং অবস্তায় ! খাবারের জন্য আছে দুইটি রেস্টুরেন্ট , ১. টাইগার রেস্টুরেন্ট এবং ২. লায়ন রেস্টুরেন্ট। একদিনে ঘুরে আশার জন্য খুবি ভাল জায়গা! স্কুল পড়ুয়া ছাত্রদের বনভোজনের জন্য আদর্শ স্থান !
সাফারি পার্কটি অনেক বড়, সুন্দর এবং পরিপাটি। পার্কে ঢোকার টিকেট বড়দের জন্য ৫০ টাকা আর স্টুডেন্ট আইডি কার্ড থাকলে ১০ টাকা। সাফারি পার্কের মধ্যে কোর সাফারিতে বাসে ঘুরলে জনপ্রতি ১৫০ টাকা করে টিকিট কাটতে হবে আর যদি স্টুডেন্ট আইডি কার্ড থাকে তাহলে টিকিটের মূল্য হবে ৫০ টাকা। পার্কের প্রতিটি পয়েন্ট ব্যয়বহুল, প্রতিটি পয়েন্ট ঘুরে দেখার জন্য আলাদাভাবে খরচ করতে হবে। স্টুডেন্ট আইডি কার্ড থাকলে পুরো পার্কের সবষকল রাইড সহ সবকিছু ঘুরে দেখতে আপনার খরচ হবে ২৩০ টাকা। আর নরমালি ৩৭০ টাকা। পার্কের ভেতরের দোকানগুলোতে সবকিছুর মূল্য অনেক বেশি। এর মধ্যে আলাদাভাবে টিকেট কেটে দেখার জন্য রয়েছে ১. ব্রাজিলিয়ান ম্যাকাও। ২. প্রজাপতি জাদুঘর। ৩. ময়ূর অ্যাভেয়ারি। ৪. ধনেশ অ্যাভেয়ারি। ৫. ইন্দোনেশিয়ান কই কার্প। ৬. মেরিন ফিশ মিউজিয়াম। ৭. ঝুলন্ত ব্রিজ। এছাড়া ৩০ টাকার বিনিময়ে হাতির পিঠে উঠে ঘোরা যায়।
অনেক আশা নিয়ে পরিবারের সঙ্গে গিয়ে আশাহত। সবকিছুতেই ভোকাস। ঢুকতে 50 টাকা। এরপর যা কিছু দেখতে যাই 50 টাকা। 30 টাকা দিয়ে প্রজাপতি দেখার জন্য টিকিট কেটে নিজের গালে চড় মারছি। 12 প্রজাতির হাঙর আর ডলফিন এর কথা শুনে টিকিট কেটে দেখি সব জাদুঘরে সংরক্ষিত।। যেই সকল ক্ষেত্রে এসি আছে সব বন্ধ। ভালো লেগেছে কার্প মাছ দেখে। 20 টাকার খাবার কিনলে একমুঠের ও কম দেয়। ময়ূয়ের পেখম মেলা আর বানানের খেলা ভালো লেগেছে। একদম সকালে যাবেন। ঢুকেই ডানপাশ থেকে ম্যাপের ছবি তুলে নিবেন।। বাসে ঘুরে দেখার রাইডে আগে উঠবেন।। বাসা থেকে খাবার আনবেন।। ছাতা বা ক্যাপ সাথে না আনলে ঘোরার আনন্দ মাটি।। 18 বয়সের নিচের বয়সীদের টিকিট 20 টাকা করে।। নির্জন জায়গায় অবশ্যই যাবেন না।। ছবি তোলার চেয়ে আই ক্যাপচার করুন।। ছবি তো ইন্টারনেট এ অহরহ।। সর্বোপরি শুভ কামনা রইল।। ধন্যবাদ আপনাকে
খুব জনপ্রিয় একটি জায়গা। এখানে অনেক শিক্ষার্থী শিক্ষা সফর করে থাকে প্রতিদিন । এটা সকাল9.00 থেকে বিকাল 5.00 টা পর্যন্ত খোলা থাকে। প্রবেশ মূল্য 50 টাকা কিন্তু শুধু মাত্র শিক্ষার্থী দের জন্য 20 টাকা। প্রধান আকর্ষণ এখানে উম্মোত্ত বাঘ , সিংহ , গয়াল ,হরিণ ,জিরাফ ,জেব্রা, এবং শিশু পার্ক, মিউজিক, মিউজিয়াম, শিক্ষা কেন্দ্র, রেস্টুরেন্ট, বিভিন্ন ধরনের পশু পাখিতে ভরপুর। কারো পক্ষে সম্ভব নয় একটি লেখায় এর সম্পূর্ণ বর্ণনা দেওয়া। পূরু সময় টি ছিল এক অসাধারণ মূহূর্ত । আমাদের শিক্ষা সফরে যা আমি অনূভব করতে পেরেছি।।। ধন্যবাদ সবাইকে ভাল থাকবেন। ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
Just wow, the place and service are too good. The Safari Kingdom is a little costly, but Alhamdulillah we had a great time. Please carry an umbrella during the summer season. The sun hit is too high. The best time is during the winter season. You can travel without sun pain and animals are more visible. ---- বাহ, জায়গা এবং পরিষেবা খুব ভাল. সাফারি কিংডম একটু ব্যয়বহুল, তবে আলহামদুলিল্লাহ আমরা একটি দুর্দান্ত সময় কাটিয়েছি। গ্রীষ্মকালে একটি ছাতা সঙ্গে রাখুন. সূর্যের তেজ খুব বেশি। সবচেয়ে ভালো সময় হলো শীতকাল। আপনি গরমের ঝামেলা ছাড়াই ভ্রমণ করতে পারেন এবং প্রাণীদের বেশি দেখা যাবে।
Gazipur Safari Park is another wildlife park that offers an opportunity to observe and interact with animals in a natural environment. It houses different species, including lions, Bengal tigers, elephants, zebras, giraffes, and many others. The park also has a lake where visitors can enjoy boating. গাজীপুর সাফারি পার্ক হল আরেকটি বন্যপ্রাণী পার্ক যা প্রাকৃতিক পরিবেশে প্রাণীদের পর্যবেক্ষণ ও যোগাযোগ করার সুযোগ দেয়। এটিতে সিংহ, বেঙ্গল টাইগার, হাতি, জেব্রা, জিরাফ এবং আরও অনেকগুলি সহ বিভিন্ন প্রজাতি রয়েছে। পার্কটিতে একটি হ্রদও রয়েছে যেখানে দর্শনার্থীরা বোটিং উপভোগ করতে পারে।
সুন্দর একটা যায়গা, ৫০ টাকা এন্ট্রি ফি। তবে এন্ট্রি টিকিট ছাড়াও বিভিন্ন যাগায় ৬০/১০০ টাকার টিকিট কেটে পাখি, ময়ুর ও মাছ দেখার ব্যাবস্থা রয়েছে, যে সিস্টেমটা আরও একটু উন্নত করা যেতো। কোর সাফারি ১৫০ টাকায় মিনিবাসে করে ১০-১৫ মিনিটের ট্যুরে জিরাফ, জেব্রা, বাইসন, বানর, ভাল্লুক, সিংহ ও বাঘ দেখার সুযোগ রয়েছে। পার্কিং-এর যায়গায় অব্যাবস্থাপনা লক্ষ্যণীয়, বিশেষ করে বাইক পার্কিং ৫০ টাকা(এর মধ্যে হেলমেট রাখার চার্জ ২৫ টাকা!)। মঙ্গলবার পার্কের সাপ্তাহিক বন্ধ। পরিবার নিয়ে ঘুরে আসার জন্য শুক্রবার বাদে অন্যদিন তুলনামূলক কম ভীড় পাবেন।
সাফারী পার্ক হিসেবে বেশ ভাল এবং অনেক বড়। তবে ভেতরে একেকটা অংশে প্রবেশ করতে আলাদা আলাদা পরিমান টাকা পে করে টিকিট কেটে ঢুকতে হয়। শুধু এন্ট্রি ফি ৫০ টাকা। কার পার্কিং ১০০ টাকা। বাসে করে কোর সাফারীতে ঘুরতে ১৫০ টাকা। ভেতরে আবার বিভিন্ন পাখির অংশে ঢুকতে ১০০ টাকা সাপ মাছের টায় ঢুকতে ৬০ টাকা লাগে। এমন খুচরো খুচরো অনেকগুলো টাকা খরচ হয়৷ সব থেকে ভাল হত সেন্ট্রালী যদি একবারে সবগুলোর টিকিট গেট থেকেই কেটে নেওয়া যেত। অনেকটাই হেসেল কমত। তবে সব মিলিয়ে ভেতরে বেশ ভাল পরিবেশ ছিল। প্রচুর পরিমান ওয়াশরুম পেয়েছি। ওভার অল বেশ ভাল লেগেছে।
এটা কি আসলেই সাফারি পার্ক ছিল?! এর চাইতে বেশি প্রাণী তো মিরপুরে আছে। ভেতরের যে টিকেট গুলো কাটলাম এগুলো সম্পূর্ণ অপচয় হলো। টিকেটে বলেছে পাখির বাগান- এক কিলোর মত হেঁটে গিয়ে মাত্র একটা পাখি দেখলাম! টিকিটে পৌছে হাঙ্গর মাছ, সাপের খেলা - গিয়ে দেখি প্রিজারভেটিভে ডুবানো জুওলজি ল্যাব। প্রজাপতির বাগানে হাতেগোনা পাঁচ-ছয়টা প্রজাপতি। শুধুমাত্র ম্যাকাউ ল্যান্ড টা ভালো লাগছে। আধা লিটার পানি 20 টাকা কিন্তু দেড় লিটার পানি 50 টাকা!! একটা 25 টাকার কেক বিক্রি করতেছে 40 টাকা। আর পুরোটা পার্ক জুড়ে ছেলে মেয়েদের অবাধ মিলামিশা।
Its a trap now a days! সরকারি প্রতিষ্ঠান স্থানীয় নেতাদের কাছে ইজারা দেয়া। এইবার বুঝেনেন কতটা অব্যাবস্থাপনা হতে পারে। Entry Ticket 50TK/person কিন্তু মূল নাটক শুরু হবে ঢুকবার পর। প্রতিটি সেকশন এ ৩-৪ টা প্রাণী দেখতে ২০/৪০/৭০/১৫০ টাকা করে টিকিট। অর্ধেক প্রাণী মরে শেষ, বাকী ৩০% খাঁচায় বন্দি। সাফারির নামে এখানে স্থানিয় লোকজন প্রতি পদে লুটে নিবে। ঢাকা থেকে journey করে যদি আপনি যান তাহলে ধোকা খেয়ে বোকা হবেন! টিকিট কাউন্টারে লোক বসে বসে সিগারেট খায়, ভিতরে সবাই ডাকাতির ধান্দা করে।
বিশাল জায়গা, কিন্তু অনেক অব্যবস্থাপনা রয়েছে। নির্বিচারে গাছ কাটছে, চারিদিকে চরম পরিমানের ময়লা।অনেক খাচাতে প্রানী নেই।তার মাঝে কোন ব্রীজে উঠতে গেলেও ১০ টাকা দিতে হয়। এত এত ব্যানার যার জন্য ঠিক মত কিছু দেখা যায় নাহ। ঠিক মত রক্ষণাবেক্ষণ না করাতে মনে হয় পরিত্যাগ একটা এলাকা।সব কিছু পুড়ান হয়ে গিয়েছে। মনে হয় এই বুঝি ভেঙ্গে পড়লো।
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
১ ঘণ্টারও বেশি
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না
বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক বা সংক্ষেপে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক বাংলাদেশের গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলাধীন মাওনা ইউনিয়নের বড় রাথুরা মৌজা ও সদর উপজেলার পীরুজালী ইউনিয়নের পীরুজালী মৌজার খণ্ড খণ্ড শাল বনের ৪৯০৯.০ একর বন ভূমি ছোট বড় বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণির জন্য নিরাপদ আবাসস্থল হিসাবে পরিচিত।
কবে গিয়েছিলেন
সরকারি ছুটি
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
সর্বাধিক ১০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না
খুবই খারাপ একটা জায়গা,, যদি আপনি ঢাকার বাইরে থেকে আসেন, তবে আমি বলব এখানে না এসে কোনো চিড়িয়াখানায় যান,, একই জিনিস দেখতে পাবেন,, শুধু AC Mocro Bus করে পুরো এলাকা ঘুরাবে,,, ব্যাস এইটা বাদ দিয়ে আর কোনো সুবিধা নাই,,, এখানে আসতেই আপনি ফকির হয়ে যাবেন,,, এর ভিতরে ঘুরতে সর্বোচ্চ ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা লাগবে,,, এখানের সবকিছুই আপনি চিড়িয়াখানায় দেখতে পাবেন,,,
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
১ ঘণ্টারও বেশি
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না
এই লোক টি থেকে সাবধান।এই লোকটা সাফারি পার্কের ভিতরে ঝুলন্ত ব্রিজ এর দিকে আসা অথবা তার ভিতরে টুরিস্টদের নানা ভাবে ভয় ভীতি দেখিয়ে টাকা সহ মুল্যবান জিনিস কেরে নেই। এমনকি ব্ল্যাকমেইল করার ও ভয় দেখাবে।তারপর ডিসি অফিসে নিয়ে যেতে চাইবে। আর বলবে টাকা দিলে নিয়ে যাবেনা। তাই আপনাদের সাহস রেখে লোকটা কে পার্কের হেড অফিসে নিয়ে যাবেন, নয়তো পুলিশের হাতে তুলে দিবেন। ভিডিও অ্যান্ড ফটো দিলাম দেখে নিয়েন।
অসাধারণ একটি জায়গা মনোরম পরিবেশে অবস্থিত। যোগাযোগ ব্যবস্থা ও ভালো। ছোট ছেলে মেয়েদের নিয়ে সারাদিন প্রকৃতির কাছাকাছি থাকার জন্য খুবই জনপ্রিয় একটি জায়গা। বিভিন্ন পশুপাখিদের সাথে খুব সহজে পরিচয় করিয়ে দেওয়া যায়। এছাড়াও আরও অনেক সুবিধা আছে যা সব বর্ণনা করা যাবে না
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
সর্বাধিক ১০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
নিশ্চিত নই
বর্তমান পরিবেশ দেখে আমার মনে হয়েছে এখানে না আসাই উওম। অবহেলা এবং অব্যবস্থাপনায় পার্কটি নষ্ট হয়ে গেছে। পশু পাখির সংখ্যা ও অনেক কমে গেছে। যেগুলো আছে সেগুলো সুস্থ না। ৮ বছর আগে প্রথম যখন আসছিলাম তখন মনে হয়েছে এই পার্কটি নিয়ে গর্ব করার মত। কিন্তু বর্তমানে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান পার্কটি বিজনেস মাইন্ড নিয়ে পার্কটি পরিচালনা করছে। পরিবেশ,পশু&পাখির প্রতি কোন শুদৃষ্টি নেই।।।
পার্কটিতে যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা।প্রয়োজনীয় ডাস্টবিন নেই। রাস্তা ঘাট সেকেলে নকষা করা আধুনিক রাস্তা নেই। চারিদিকে ধুলাবালি পরিষ্কার করা হয়না। মাঠের ঘাষের যত্ন নেই। সুন্দর স্ট্রিট লাইটিং নেই। জনগনের টাকা শুধু কোমড়ে গোজে খরচ করতে পাছায় চুলকায়। পার্কের রাস্তা ঘাট চিকন আধুনিক না, সুন্দর পরিবেশ নেই ময়লা আর্বজনা ভরা। রং বে রং এর সুন্দর গাছগাছালি কম
এখানে ফ্যামিলি নিয়ে আসতে পারেন। কেউ যদি দূর থেকে আসেন ফ্যামিলি নিয়ে তাহলে আপনারা সাথে খাবার নিয়ে আসবেন। কারণ অনেক বড় জায়গায় হেটে হেটে দেখতে সময় লাগে। তাই খাবার পানি সাথে রাখবেন। আর ভালো করে দেখতে চাইলে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে আসবেন। যারা নতুন দর্শনার্থী তারা সব জায়গা দেখবেন। নাহলে পরে না দেখার আফসোস করবেন। দেখলেও আফসোস করতে পারেন। আপাতত এটাই আপডেট।
One of the best place to visit in gazipur.. It was totally a worthy.. I was amazed.. We should go twice a year if you are in gazipur.. Loved it ভাই গাজীপুর কেও নতুন আসলে অবশ্যি যাবেন, টাইম হাতে নিয়ে যাবেন,পারলে সকাল ১০ টার মাঝে ঢুকবেন,টাকা পার পার্সন ৬০০/৭০০ যাবে সব মিলিয়ে যাওয়া আসা, শুধু পার্ক এ ৫০০ এর মাঝে সব হয়ে যাবে অল্প খাওয়া দাওয়া সহ
খুবই বাজে।টিকিট কেটে ঢুকার পরেও আবার অন্যান্য প্রাণী দেখতে আবার সেখানে টিকেট কাটা লাগে।বাসের টিকেট ১৫০, কোনো এসি নেই।সামান্য জায়গা ঘুরাতে ১৫০ টাকা।এটা অনেক বেশি।বাসে করে তেমন আহামরি দেখার কিছু নেই।আর যাবো না।এর চেয়ে ফ্যান্টাসি কিংডমে বাচ্চাদের নিয়ে ঘুরলে অনেক আনন্দ পাবে বাচ্চারা।এই পার্ক ঘুরে বাচ্চারা আরো টায়ার্ড হয়ে যায়।দেখার কিছু নেই
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক শাল বনের ৩৮১০.০ একর বন ভূমি ছোট বড় বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণির আবাসস্থল।সাফারী পার্কে সাফারী গাড়ী ব্যতীত কোন পর্যটক প্রবেশ করতে পারবেন না। বন্যপ্রাণী বেষ্টনীতে মুক্ত অবস্থায় প্রাকৃতিক পরিবেশে বিচরণ করে। প্রবেশ টিকেটের মূল্য ৫০ টাকা তবে ১৮ বছরের নিচে ছেলেমেয়েরা ২০ টাকায় পার্কে প্রবেশ করতে পারে।
গাজীপুরের ভেতরে পরিবার সহ ভ্রমণ করার জন্য অন্যতম সুন্দর একটি জায়গা। ভেতরের পরিবেশ মোটামুটি যথেষ্ট ভালো সাজানো গোছানো। আসার সময় অবশ্যই একটি ছাতা সঙ্গে নিয়ে আসবেন না হলে অনেক কষ্ট হয়ে যাবে রোদের কারণে। টিকেট ফি প্রথমে 50 টাকা হলেও ভিতরে প্রায় প্রতিটি ধাপে নতুন নতুন করে টিকেট কাটতে হয় এই সিস্টেমটি মোটেও ভালো লাগে নি।
যদিও এটা সরকারি পার্ক। কিন্তু এটা ভিজিট অনেক ব্যয়বহুল। সাফারি বলতে যে জিনিসটা আছে তা খুবই সীমিত। সে তুলনায় সাফারির চার্জ অনেক বেশি। সব জায়গায় শুধু টিকিট আর টিকিট। পঞ্চাশ টাকা টিকেট করে তো ঢুকলামই। আর বুথে বুথে টিকেট করে যা দেখছি তা না বলাই ভাল। সব পাখিগুলি নিস্তেজ। খাবার ও আনুসাঙগিক সুবিধার কথা পরে কোন সময় বলব।
Vabini kokhono Bangladesh a thekei african safari er moza pawa jabe,,,,jayga ta besh sundor,,,onek boro area r prani gulo onek rare + sustho sobol,,,,kache theke dekhe mohan allah ar sristi somporke onek kisu jana jay sekha jay,,,,thanks park committee k,,,,R Hasina sorkar k ato sundor park gore tolar jonno,,,
গাজীপুরের অন্যতম নিদর্শন হচ্ছে সাফারিপার্ক, সবুজ অরন্যে ঘেরা চারপাশ, যদি আপনি প্রকৃতি প্রেমি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আসবেন, আপনার পরিবার নিয়ে ও আসতে পারেন, সপ্তাহে মঙ্গলবার বাদ দিয়ে যে কোনো দিন চলে আসতে পারেন,।
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
১ ঘণ্টারও বেশি
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
হ্যাঁ
জায়গাটা অনেক ভিতরে তারউপর ভিতরে পুরাই ধান্ধাবাজি লাগছে আমার কাছে। পাখি দেখার জন্য আলাদা টিকেট,প্রজাপতি দেখার জন্য আলাদা টিকেট, অন্য সব কিছু দেখার জন্য আলাদা আলাদা টিকেট কাটতে হয় এন্ট্রি ফি বাদে। খাবারের দাম তো আকাশ ছোঁয়া। ভিতরে খাবার নিয়ে প্রবেশ নিষেধ! এর থেকে চিড়িয়াখানা হাজারগুনে ভালো।
চিড়িয়াখানার মতো এখানেও রয়েছে নানারকম প্রানীর সমাহার। রয়েছে অজগর সাপ,হাতি,বানর,ঘোড়া, এবং আমাদের জাতীয় পশু রয়েল বেঙ্গল টাইগার। আরো অনেক রং বেরঙ্গের পাখি। প্রায় ৭০০ বিগা জমি ঘেরাও করে এর অবস্থান।এখানে গাজীপুর-ময়মনসিংহ মহা সড়কের পার্শ রাস্তা দিয়ে যেতে হয়।প্রতি মঙ্গলবার এ র্পাকটি বন্ধ থাকে।
বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক। ঘুরে দেখার মত রয়েছে অনেক কিছুই তবে পরিবেশটা আমার কাছে বড্ড পছন্দ।পরিবার-পরিজনদের নিয়ে ঘুরতে যাওয়া এবং উপভোগ করার মতো উপযুক্ত স্থান বলে আমি মনে করি। ছোট বাচ্চাদের কে ঘুরিয়ে দেখান এবং তাদেরকে পরিচয় করিয়ে দিন বিভিন্ন ধরনের প্রাণের সাথে। ধন্যবাদ।
প্রবেশ পথে টিকেটের মূল্য ঠিক আছে কিন্তু ভেতরে প্রতিটা ইভেন্ট এ অতিরিক্ত অর্থ আদায় করা হচ্ছে। একটা সরকারী বিনোদন কেন্দ্রে হিসেবে অন্তত এটা আশা করা যায় না। আগের তুলনায় প্রতিটা ইভেন্ট এ দ্বিগুণ থেকে তিন গুণ মূল বৃদ্ধি করা হয়েছে। আশা করি এর জন্য ব্যবস্থআ গ্রহণ করা হবে।
রাস্তা খুব বাজে। তাই পার্কে এসে ফিলিং থাকে না। প্রানীগুলোকে ঠিকভাবে যত্ন করা হয় না, ঠিকভাবে খেতেও পারে না হয়তো। খুব খারাপ অবস্থা প্রানীদের। কর্তৃপক্ষ কি দেখে না? আর যেখানে সেখানে শুধু টিকেট নিয়ে বসছে। টিকেট কেটে ঢোকার পর আবার কিসের টিকেট লাগে? রোড একদম বাজে অবস্থা।
পরিবার নিয়ে সময় কাটানোর জন্য ভলো।তবে অনেক জায়গা বন্ধ রেখেছে করোনার জন্য।বাঘ,সিংহ,ভালুক,হরিণ, জিব্রা,জিরাফ দেখার জন যে বাসে চড়তে হয় তা ১০০টাকা থেকে এখন ১৫০টাকা করে দিয়েছে।আর শিশুদের জন্য ৫০টাকা। বেশ বড় জায়গা। সব জায়গা দেখর জন্য টাকা লাগছে। এটা আমার কাছে ভালো লাগেনি।
Bangabondhu Sheikh mujib safari park সত্যই অনেক সুন্দর। এখানকার আবহাওয়া, ঘোরাঘুরি করার মতো জায়গা,এখানে,সব থেকে আমার কাছে বেসি ভাল লেগেছে,,,,পাখি তাদের আমি হাত দিয়া ধরছি,এর পর অনেক বানর এখান কার রাস্তায় দেখা জায়,সত্যি অনেক সুন্দর। আপনারা আসতে পারেন।
খুবই সুন্দর জায়গা ঘোরাঘুরি জন্য। কিন্তু জায়গায় জায়গায় টিকেট এর বক্স। তুলনামূলক ভাবে সব কিছুর দাম বেশী। যা দর্শনার্থীদের জন্য কষ্টকর। বাঘের বাজার থেকে সাফারি পার্ক এর গেট পর্যন্ত যাতায়াতের রাস্তা খুবই ভাঙাচোরা, চলাচলের অযোগ্য। ২৮ অক্টোবর, ২০২১
দেখার অনেক কিছুই আছে যদি আপনার পকেটে জোর থাকে তাহলে দেখতে পাবেন,দেখতে হলে একটু সকাল সকাল যেতে হবে অনেক বড় এরিয়া পায়ে হেটে দেখতে হবে সে জন্য খুবই ক্লান্ত লাগবে, তাই সময় নিয়ে নিয়ে দেখবেন মজা পাবেন তাই প্রিয় মানুষটা নিয়ে ঘুরে আসুন, কিন্তু … আরও
প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশ, কিন্তু সকল কিছুতেই অনেক ব্যয়বহুল। ভেতরের খাবারের দাম আকাশছোঁয়া। শিশু পার্কের ভেতরে অধিকাংশ রাইড নষ্ট সাথে অনেক পুরনো এবং ভাঙাচোরা, মাঝে মাঝে রাইড উঠতে ভয় হয়। কিছুটা সংস্কারের অভাব। তবে ঘুরতে এসে অনেক ভালো লাগবে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক, এ পার্ক টি গাজিপুর বাঘের বাজারে অবস্থিত, গিয়েছিলাম পার্টিতে, মনোরম পরিবেশ, বন্য জীবজন্তু খোলামেলা পরিবেশে একমাত্র সাফারি পার্কে দেখা যায়, সাফারি পার্কটি আমার কাছে মনে হয় চিড়িয়াখানার চাইতেও ভালো, … আরও
বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্ক বিনোদনের জন্য খুবই সুন্দর ও মনোরম পরিবেশ। এখানে মজার বিষয় হল বাঘ, সিংহ, হরিন ইত্যাদি থাকে খাঁচার বাইরে আর মানুষ থাকে খাঁচার (গাড়ির) ভিতর। তাছাড়া ও আছে নানা জাতের প্রজাপতি, পাখি সহ নানা প্রাণীকে খুব কাছ … আরও
ভেতরে যাওয়ার টিকেটের মূল্য মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানার তুলনায় বেশী।এবং প্রায় প্রতিটি প্রানী দেখার জন্য আলাদা ব্যয়বহুল টিকিট কাটতে হয় যা জনদুর্ভোগ এর কারন।ভেতর এর পরিবেশ ও মনোমুগ্ধকর নয়।স্টাফদের ব্যবহারের উন্নতির প্রয়োজন রয়েছে।
সকাল সকাল প্রবেশ করতে হবে, ভেতরে সবকিছুরই অতি মূল্যে ক্রয় করতে হয়, পানি সহ সকল ধরনের খাবার সাথে রাখতে হবে, তাহলে সারাদিন ঘুরতে মজা পাওয়া যাবে। কিছু কিছু জায়গায় দেখলাম অবাধে মেলামেশা চলছে, কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
খুবই সুন্দর কিন্তু সরকারি এরিয়া হওয়া স্বত্বেও পার্কের ভিতরে এত এত বেশি টিকিট কাউন্টার মানুষের সহজেই দেখার আগ্রহ চলে যাবে।আমাদের দেশে টুরিস্ট স্পট থাকা স্বত্বেও টুরিস্ট পাওয়া যায় না এইসব কারনেই।
ঘোরার জন্য মোটামুটি ভালো কিন্তু এখানকার রেস্টুরেন্ট খুবই বাজে দয়া করে কেউ এই পার্কের ভিতর রেস্টুরেন্ট থেকে কখনো খাবার খাবেন না অনেক বেশি দাম রাখে এবং কখনোই কোয়ালিটি ফুল খাবার পাওয়া যায় না।
সাফারী পার্ক বিশাল এলাকা জুড়ে করে রাখলাম কিন্তু বিশাল এলাকায় মাত্র একটা বাঘ, সিংহ নাই , ভাল্লুক মাত্র একটা । এটা কেমন সাফারী আমার মাথায় ধরে না । দুই চার পাঁচশো হরিণ তো থাকতে পারে সেটাও না।
সাফারি পার্ক | Safari Park বাইরে থেকে সবকিছু যেভাবে হাইলাইট করা আছে তবে বাস্তবে তারসাথে অনেককিছুই মিল পাওয়া যায় না।এছাড়াও ভিতরে খাওয়ার সবকিছুর অনেক দাম রাখে এবং বাইরে বাইক রাখাও অনেক ঝামেলার।
ছুটি কাটাতে পরিবার পরিজন কিংবা বন্ধু বান্ধবদের নিয়ে কোথাও ঘুরতে যাওয়া বাঙালিদের অন্যতম শখ। কিন্তু যতই দিন যাচ্ছে, শহরে বসবাস করা মানুষগুলোর জন্য এই শখটি পূরণ করার সুযোগ ততই কমে যাচ্ছে। … আরও
সাফারি পার্কের সৌন্দর্য বর্ধন আর মেইনটেন্যান্স এর অভাবে এখন আর যাওয়ার মত অবস্থা নেই। প্রতিটি এভিয়ারি তে আলাদা টিকেট করার কারণে অনেক বেশি খরচ পড়ে যায় অথচ সেই অনুযায়ী দেখার তেমন কিছু নেই
বন্য পশু পাখির অবাধে বিচারণের নিরাপদ জায়গা। একই সাথে বন্য অবাসস্থলে পশুপাখি দেখার অনুভূতিই আলাদ। টিকিট ৫০ টাকা। পার্কিং টিকিট ৫০ টাকা। আর গাড়ির মাধ্যমে পশুপাখি দর্শনে ১০০ টাকা লাগে।
বাংলাদেশের ভিতরে এটি একটি ব্যাতিক্রমী পার্ক।সাফারি কথাটির সাথে মিল রেখেই এই পার্কটি স্থাপন করা হয়েছে,আমি পার্কটি ঘুরে মুগ্ধ হয়েছি।চাইলে আপনিও ঘুরে আসুন "গাজীপুর সাফারি" পার্ক থেকে।
➤ 30-08-2023 ২০১৯ এ একবার এসেছিলাম প্রথমবারের মতো, তখন যদি রিভিউ দিতাম হয়তো ৪/৫-ই দিতাম! জাতির পিতার নামে এই সাফারি পার্ক এখন ধু-ধু মরুভূমি বলতে গেলে! ৪ বছর পর যেখানে আর … আরও
অসাধারন ন্যাচার প্লেস। বাট জীবজন্তু গুলোর শারীরিক কন্ডিশন খুব বেশি ভালো না। প্রাথমিক ৫০ টাকার টিকিট কেটে ঢুকে যে ন্যাচারাল ভিউ দেখা যায় সেটাই বেশি ভালো লাগে। ০৯/০৫/২০২২
হাটাহাটি করতে পারলে উপভোগ করা যাবে তা না হলে নয়
কবে গিয়েছিলেন
সরকারি ছুটি
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
হ্যাঁ
এখানে উন্নত মানের এ.বি. ইকো, হলো ব্লক, ইট, পার্কিং টাইলস তৈরি করা হয়
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
খুবই সুন্দর জায়গা। চিড়িখানার চেয়ে ভালো। চিড়িখানায় পশুপাখি ছোট খাঁচায় বন্দী থাকে, কিন্তু এখানে থাকে মুক্ত (বেশির ভাগই)। প্রকৃতি প্রেমীদের জন্য অনন্য।
যায়গা খুব সুন্দর এমন কিন্তু না... এরেয়া এত বেশি যার কারনে পুরা যায়গা দেখা খুব কষ্ট কর , আর রাইট গুলার এক সাথে পেকেজ সিস্টেম করলে খুব ভালো হতো।
বাচ্চাদের এবং বড়দের ভালো লাগবে এমন একটা জায়গা। তবে কোর সাফারি পার্কের বাস রাইড সার্ভিস্টা গরমের দিনে ভালো নয়, ফ্যান নেই এসি তো নেই ই।
দেখার মত কিছুই নাই এখন, যেখানে যাবেন শুধু টাকা আর টাকা,কিন্তু দেখার মত কিছুই পাবেন না,ফালতু হয়ে গেছে,আমি গিয়ে হতাশ, ফাউল প্লেস।
অসাধারণ সুন্দর একটি জায়গা। আমি যতোবারই যা-ই, আমার ভালো লাগে। তবে কিশোর গেংদের আনাগোনা আর টিকটকার দের বাড়াবাড়ি ছাড়া সবই বালো।
ভালো , তবে আরোর পশু প্রাণী হলে বেশি ভালো হয় । আর টিকিট একবার সংগ্রহ করে সমস্থ পার্ক ঘুরার ব্যবস্থা করা প্রয়োজন ।
Khub ekta prani bortomane nei. Only kichu pakhi ache, banor, kumir ache. Baki bag, singho 1/2 ta kore dekha mile kodachit
~Picnic spot হিসেবে ঠিক আছে.. ~Not recommend for Full day family tour ~হালকা wildlife এ ঘুরার জন্যে perfect
খুব সুন্দর দর্শনীয় একটি জায়গা। পরিবারের ছোট বাচ্চাদেরকে নিয়ে সময় কাটানোর জন্য রয়েছে মনোরম পরিবেশ।
Onek valo laglo bu bus a bose posu pakhi dekhar r o juzug dewya dorkar cilo jemon banor horin etc
খুব সুন্দর এই সাফারি পার্ক,যদিও আমি গেছিলাম অনেক দিন আগে,এখন নিশ্চয় আরো সুন্দর হয়েছে।
স্থানটা ঘোরাঘুরির জন্য অন্যতম, তবে দূরত্ব এবং খরচ টা তুলনামূলক একটু বেশি।
Entryway without প্যাকেজ দুইজনের ক্ষেত্রে টিকিটের মূল্য কেমন হবে।