Khulna 9100, Bangladesh
শহীদ হাদীস পার্ক is a City park located at Khulna 9100, Bangladesh. It has received 10606 reviews with an average rating of 4.4 stars.
Monday | 7AM-10PM |
---|---|
Tuesday | 7AM-10PM |
Wednesday | 7AM-10PM |
Thursday | 7AM-10PM |
Friday | 7AM-10PM |
Saturday | 7AM-10PM |
Sunday | 7AM-10PM |
The address of শহীদ হাদীস পার্ক: Khulna 9100, Bangladesh
শহীদ হাদীস পার্ক has 4.4 stars from 10606 reviews
City park
"শহীদ হাদিস পার্ক বাংলাদেশের খুলনা জেলা সদরের প্রাণকেন্দ্রে, পি সি রায় (প্রফুল্ল চন্দ্র রায়) রোডে বাংলাদেশ ব্যাংক খুলনা শাখার পশ্চিম পার্শ্বে অবস্থিত একটি পার্ক। ১৮৮৪ সালে খুলনা পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে শহরবাসীর বিনোদনের জন্য পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ‘খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক’ নামে প্রতিষ্ঠা করে। পরে ১৯৬৯ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি গণঅভ্যুত্থানের সময় আইয়ুব বিরোধী মিছিলে পুলিশ গুলিতে নিহত শেখ হাদিসুর রহমান বাবুর নামে নামকরণ করা হয়। শহীদ হাদিস পার্কে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আদলে নতুন শহীদ মিনার তৈরি করা হয়েছে। পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ‘খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক’ নামে এই পার্ক প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯২৫ সালের ১৬ জুন এই পার্কে মহাত্মা গান্ধী বক্তব্য রাখেন। তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা রেখে পার্কের নামকরণ করা হয় গান্ধী পার্ক। ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর পার্কের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় জিন্নাহ পার্ক। এর পর এর নামকরণ হয় খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক। সর্বশেষ ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি পার্কের নামকরণ করা হয় শহীদ হাদিস পার্ক।"
"শহীদ হাদিস পার্ক (Shahid Hadis Park) বিভাগীয় শহর খুলনার বাবুখান রোডে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক পার্ক, যা ১৮৮৪ সালে ‘খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক” প্রতিষ্ঠিত হলেও পরবর্তীতে ১৯৬৯ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি গণঅভ্যুত্থানে শহীদ শেখ হাদিসুর রহমান বাবুর নামে নামকরণ করা হয়। শহীদ হাদিস পার্কে ঢাকাস্থ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের অনুকরণে একটি শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়েছে। হাদিস পার্কে রয়েছে বিশাল লেক। লেকের উপর শহীদ মিনার ও পানির ফোয়ারা তৈরী করা হয়েছে। এছাড়াও শহীদ হাদিস পার্কে নির্মিত পর্যবেক্ষন টাওয়ার থেকে এক নজরে খুলনা শহরটাকে দেখা যায়।"
"শহীদ হাদিস পার্ক বাংলাদেশের খুলনা জেলারখুলনা শহরের বাবুখান রোডে বাংলাদেশ ব্যাংক খুলনাশাখার পশ্চিম পার্শ্বে অবস্থিত একটি পার্ক যা ১৮৮৪ সালে খুলনা পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে শহরবাসীর বিনোদনের জন্য পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ‘খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক’ নামে প্রতিষ্ঠা করে। পরে ১৯৬৯ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি গণঅভ্যুত্থানের সময় আইয়ুব বিরোধী মিছিলে পুলিশ গুলিতে নিহত শহীদ শেখ হাদিসুর রহমান বাবুর নামে নামকরণ করা হয়। শহীদ হাদিস পার্কে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আদলে নতুন শহীদ মিনার তৈরি করা হয়েছে"
"শহীদ হাদিস পার্ক বাংলাদেশের খুলনা জেলার খুলনা শহরের বাবুখান সড়কে বাংলাদেশ ব্যাংক খুলনা শাখার পশ্চিম পার্শ্বে অবস্থিত একটি পার্ক। ১৮৮৪ সালে খুলনা পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে শহরবাসীর বিনোদনের জন্য পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ‘খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক’ নামে প্রতিষ্ঠা করে। পরে ১৯৬৯ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি গণঅভ্যুত্থানের সময় আইয়ুব বিরোধী মিছিলে পুলিশ গুলিতে নিহত শেখ হাদিসুর রহমান বাবুর নামে নামকরণ করা হয়। শহীদ হাদিস পার্কে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আদলে নতুন শহীদ মিনার তৈরি করা হয়েছে।"
"বহু আন্দোলন সংগ্রামের সূতিকাগার খুলনার ঐতিহাসিক শহীদ হাদিস পার্ক (Shahid Hadis Park)। দৃষ্টিনন্দন এই পার্কে প্রাতঃভ্রমণ ও সান্ধ্যকালীন ভ্রমণ থেকে শুরু করে রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড চলে। বিভাগীয় শহর খুলনার বাবুখান রোডে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক পার্ক, যা ১৮৮৪ সালে ‘খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক’ প্রতিষ্ঠিত হলেও পরবর্তীতে ১৯৬৯ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি গণঅভ্যুত্থানে শহীদ শেখ হাদিসুর রহমান বাবুর নামে নামকরণ করা হয়। এ পার্কেই রয়েছে খুলনার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার।"
শহীদ হাদিস পার্ক বাংলাদেশের খুলনা জেলা সদরের প্রাণকেন্দ্রে, পি সি রায় (প্রফুল্ল চন্দ্র রায়) রোডে বাংলাদেশ ব্যাংক খুলনা শাখার পশ্চিম পার্শ্বে অবস্থিত একটি পার্ক। ১৮৮৪ সালে খুলনা পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে শহরবাসীর বিনোদনের জন্য পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ‘খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক’ নামে প্রতিষ্ঠা করে। পরে ১৯৬৯ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি গণঅভ্যুত্থানের সময় আইয়ুব বিরোধী মিছিলে পুলিশ গুলিতে নিহত শেখ হাদিসুর রহমান বাবুর নামে নামকরণ করা হয়। শহীদ হাদিস পার্কে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আদলে নতুন শহীদ মিনার তৈরি করা হয়েছে। পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ‘খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক’ নামে এই পার্ক প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯২৫ সালের ১৬ জুন এই পার্কে মহাত্মা গান্ধী বক্তব্য রাখেন। তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা রেখে পার্কের নামকরণ করা হয় গান্ধী পার্ক। ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর পার্কের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় জিন্নাহ পার্ক। এর পর এর নামকরণ হয় খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক। সর্বশেষ ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি পার্কের নামকরণ করা হয় শহীদ হাদিস পার্ক।
শহীদ হাদিস পার্ক (Shahid Hadis Park) বিভাগীয় শহর খুলনার বাবুখান রোডে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক পার্ক, যা ১৮৮৪ সালে ‘খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক” প্রতিষ্ঠিত হলেও পরবর্তীতে ১৯৬৯ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি গণঅভ্যুত্থানে শহীদ শেখ হাদিসুর রহমান বাবুর নামে নামকরণ করা হয়। শহীদ হাদিস পার্কে ঢাকাস্থ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের অনুকরণে একটি শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়েছে। হাদিস পার্কে রয়েছে বিশাল লেক। লেকের উপর শহীদ মিনার ও পানির ফোয়ারা তৈরী করা হয়েছে। এছাড়াও শহীদ হাদিস পার্কে নির্মিত পর্যবেক্ষন টাওয়ার থেকে এক নজরে খুলনা শহরটাকে দেখা যায়।
শহীদ হাদিস পার্ক বাংলাদেশের খুলনা জেলারখুলনা শহরের বাবুখান রোডে বাংলাদেশ ব্যাংক খুলনাশাখার পশ্চিম পার্শ্বে অবস্থিত একটি পার্ক যা ১৮৮৪ সালে খুলনা পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে শহরবাসীর বিনোদনের জন্য পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ‘খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক’ নামে প্রতিষ্ঠা করে। পরে ১৯৬৯ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি গণঅভ্যুত্থানের সময় আইয়ুব বিরোধী মিছিলে পুলিশ গুলিতে নিহত শহীদ শেখ হাদিসুর রহমান বাবুর নামে নামকরণ করা হয়। শহীদ হাদিস পার্কে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আদলে নতুন শহীদ মিনার তৈরি করা হয়েছে
শহীদ হাদিস পার্ক বাংলাদেশের খুলনা জেলার খুলনা শহরের বাবুখান সড়কে বাংলাদেশ ব্যাংক খুলনা শাখার পশ্চিম পার্শ্বে অবস্থিত একটি পার্ক। ১৮৮৪ সালে খুলনা পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে শহরবাসীর বিনোদনের জন্য পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ‘খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক’ নামে প্রতিষ্ঠা করে। পরে ১৯৬৯ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি গণঅভ্যুত্থানের সময় আইয়ুব বিরোধী মিছিলে পুলিশ গুলিতে নিহত শেখ হাদিসুর রহমান বাবুর নামে নামকরণ করা হয়। শহীদ হাদিস পার্কে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আদলে নতুন শহীদ মিনার তৈরি করা হয়েছে।
বহু আন্দোলন সংগ্রামের সূতিকাগার খুলনার ঐতিহাসিক শহীদ হাদিস পার্ক (Shahid Hadis Park)। দৃষ্টিনন্দন এই পার্কে প্রাতঃভ্রমণ ও সান্ধ্যকালীন ভ্রমণ থেকে শুরু করে রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড চলে। বিভাগীয় শহর খুলনার বাবুখান রোডে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক পার্ক, যা ১৮৮৪ সালে ‘খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক’ প্রতিষ্ঠিত হলেও পরবর্তীতে ১৯৬৯ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি গণঅভ্যুত্থানে শহীদ শেখ হাদিসুর রহমান বাবুর নামে নামকরণ করা হয়। এ পার্কেই রয়েছে খুলনার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার।
আমি যদি ভালো কোন সুযোগ পাই, অথবা যদি কেউ জানতে চায় বাংলাদেশ এ আমার ২য় শহর হিসেবে কোন শহর এ থাকতে চাই? আমি বলবো খুলনা। অনেক সুন্দর একটা শহর। বিশেষ করে শহীদ হাদিস পার্ক অন্যতম। অসাধারণ সুন্দর একটা জায়গা। মুলত চাকরি সুত্রে খুলনায় আমাকে নিয়মিত যেতে হতো। প্রতি বারই সন্ধ্যার পরে কিছুটা সময় আমি এই জায়গায় কাটাতাম। বিশেষ করে সন্ধ্যার পর পরের সময় টা ছিল সত্যিই অসাধারণ। যা শুধু ই নিজের অনুভূতির মাঝে থাকে। সারাদিন এর ক্লান্তি দূর হয়ে যেতো। অনেক মিস করি।
ডাকবাংলা মোড় থেকে রুপসা যেতে একটু এগুলে অর্থাৎ লোয়ার যশোর রোডের বামে এই পার্কটি। অবসর সময় কাটানো/আড্ডা দেওয়ার জন্য খুবই ভাল একটি পার্ক। সন্ধ্যার পর ভালো লোক সমাগম হয়। তবে সন্ধ্যার পর পার্কটি খোলা থাকলেও ভিতরের কয়েকটি জায়গা অফ হয়ে যায়। সো, দিনে যাওয়ায় বেটার। পার্কের পাশে ফাস্ট ফুড বিক্রি হয় খুব। ফুসকা, হালিম, পুরি, বড়াসহ আরো বিভিন্ন আইটেম। পার্কে ছোট বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে গেলে সাবধানে রাখবেন।
খুলনায় যারা আসবেন তারা অবশ্যই একবার হলেও হাদিস পার্কে ঘুরে আসুন। খুলনা বাসির জন্য এক চিলতে স্বস্তির জায়গা হল হাদিস পার্ক। বাচ্চাদের নিয়ে আসবেন খেলাধুলা করতে পারবেন। রকমারি ফুল এবং পুকুরে থাকা হরেক রকমের মাছ আপনার মনকে ভালো করে দেবে। বলা চলে খুলনা শহরের প্রাণকেন্দ্রে একটুকরো ফুসফুস।
শহীদ হাদিস পার্ক বাংলাদেশের খুলনা জেলা সদরের প্রাণকেন্দ্রে, পি সি রায় রোডে বাংলাদেশ ব্যাংক খুলনা শাখার পশ্চিম পার্শ্বে অবস্থিত একটি পার্ক। ১৮৮৪ সালে খুলনা পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে শহরবাসীর বিনোদনের জন্য পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ‘খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক’ নামে প্রতিষ্ঠা করে।
mdssala82@gmail. খুলনার ভিতর শহীদ হাদিস পার্ক এক অনন্যতম নিদর্শন যা আসলে যে কোন মানুষকে খুব মুগ্ধ করবে এর সৌন্দর্য বিশেষ করে পুকুর গাছপালা এগুলো মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ এবং দৃষ্টি নন্দিত করবে আপনি আপনার পরিবার নিয়ে যেকোনো সময় আসতে পারেন পরিবেশবান্ধব একটি উদ্যান
যদিও পার্ক হিসেবে হাদিস পার্ক জায়গাটি যথেষ্ট ছোট, তবুও এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। পেছনে বড় একটি পুকুর আছে। যার কারণে শহীদ মিনার বা আশেপাশে বসে থাকলে ঠান্ডা বাতাস পাওয়া যায়। চারপাশে বড় বড় গাছপালার সংখ্যা বাড়ালে স্থানটি আরো প্রশান্তিদায়ক হতে পারত।
খুলনার জনপ্রিয় একটি পার্ক। যেখানে শিশু, কিশোর, যুবক - যুবতী এবং বয়স্কদের একত্রে ভ্রমনের জন্য দারুণ একটা পরিবেশ।
আপনি যদি খুলনায় রাতে ঘুরতে চান তাহলে আপনার গন্তব্য হওয়া উচিত সন্ধ্যার হাদীস পার্ক কিংবা রাতের রূপসা ।
বর্তমানে অসাধারণ একটি জায়গা এবং মনোরঞ্জন করার মত একটি জায়গা যেখানে গেলে মন ভালো হয়ে যায়
চমৎকার জায়গা। খুলনার কেন্দ্রীয় পার্ক এটি।অনেক সুন্দর চমৎকার বসার পরিবেশ ঘোড়ার পরিবেশ।
It is a popular park in Khulna.(হাদিস পার্ক শহীদ মিনার)