সুপ্তধারা জলপ্রপাত

895 reviews

সীতাকুন্ড ইকো পার্ক, ও বোটানিকাল গারডেন রোড, chittagong 4310, Bangladesh

About

সুপ্তধারা জলপ্রপাত is a Tourist attraction located at সীতাকুন্ড ইকো পার্ক, ও বোটানিকাল গারডেন রোড, chittagong 4310, Bangladesh. It has received 895 reviews with an average rating of 4.5 stars.

Photos

Hours

Monday7AM-5PM
Tuesday7AM-5PM
Wednesday7AM-5PM
Thursday7AM-5PM
Friday7AM-5PM
Saturday7AM-5PM
Sunday7AM-5PM

F.A.Q

Frequently Asked Questions

  • The address of সুপ্তধারা জলপ্রপাত: সীতাকুন্ড ইকো পার্ক, ও বোটানিকাল গারডেন রোড, chittagong 4310, Bangladesh

  • সুপ্তধারা জলপ্রপাত has 4.5 stars from 895 reviews

  • Tourist attraction

  • "সুপ্তধারা-সহস্রধারাঃঢাকা থেকে রাতের বাসে বা মেইল ট্রেনে রওনা দিলে সকালে আপনাকে সীতাকুণ্ড নামিয়ে দিবে। সীতাকুন্ড নেমে সকালের নাস্তা সেরে নিন। সীতাকুন্ড বাজার থেকে যেতে হবে ইকোপার্ক। বাসে উঠে যান। সময় লাগবে ৫-৭ মিনিট। ইকো পার্কের গেট থেকে সিএনজি নিয়ে পার্কের মেইন গেটে চলে যান, ভাড়া জন প্রতি ১০ টাকা। সেখানে ইকো পার্কের টিকেট জনপ্রতি ২০ টাকা। মেইন গেটে সিএনজি পাওয়া যায়, সহস্রধারা সিঁড়ি পর্যন্ত ৩০০ টাকা ভাড়া। তবে বলবো যাওয়ার সময় সিএনজি না নিয়ে হেঁটে রওনা দিন। সুপ্তাধারায় যাওয়ার পথে ইকো পার্কের এই রাস্তাটির বিশেষত্ব হলো, কিছুক্ষণ পরপর বিশাল সাইনবোর্ডে লেখা ছোট কবিতা বা কিছু অর্থবহ বিশেষ লাইন এবং সতর্কবার্তা। ২৫-৩০ মিনিট হেটে পৌঁছে যাবেন সুপ্তধারা ঝর্ণার প্রবেশপথে। প্রায় ৪২২টি সিঁড়ি নিচে নেমে যেতে হবে মূল সুপ্তাধারা থেকে প্রবাহিত পাহাড়ী ঝিরিপথের মুখে। ধীরে ধীরে সাবধানে সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামবেন। তাড়াহুড়ো করবেন না একদম, বৃষ্টির দিনে কিছুটা পিচ্ছিল থাকে তাই ট্র‍্যাকিং শু বা ফ্রিকশন বেশি এরকম জুতা পরলে ভাল হয়। সিঁড়ি থেকে নেমে হাতের বাম পাশের ঝিরিপথ ধরে হাটা শুরু করুন। সাবধানে ধীরেসুস্থে আগাবেন। নীচে পিচ্ছিল পাথর। মোট এক থেকে দেড় ঘন্টা কষ্ট করে হেঁটে অনেকটা দূর থেকেই সুপ্তধারার পানি শব্দ কানে আসবে। ছবি তোলার কাজ শেষ করে ঝর্ণাটার কাছে গিয়ে কিছুক্ষণ চোখ বন্ধ করে দাঁড়িয়ে থাকুন, অনুভব করুন। শ্রদ্ধা করুন প্রকৃতির শক্তিকে। ঝিরিপথ দিয়ে ঠিক যেই পথে গিয়েছেন ঠিক সেই পথ দিয়েই ফিরে আসবেন। সিঁড়িপথ দিয়ে উঠতে একটু কষ্ট হবে। উপরে উঠুন। উঠে সিটে বসে শুকনো খাবার খেতে পারেন, অবশ্যই পর্যাপ্ত পানি নিয়ে নিবেন সাথে। সুপ্তধারা থেকে আরও ২০-৩০ মিনিট হাঁটলে সহস্রধারার সিঁড়িপথ। সেখানে সিঁড়ি প্রায় ৪৮৭টি হলেও সুপ্তধারারর সিঁড়ির মত এবড়োখেবড়ো নয়। আর কোন ঝিরিপথও পাড়ি দিতে হবে না। সিঁড়ি থেকে নেমেই দেখতে পাবেন অনেক উঁচু থেকে পতিত হওয়া অবিরাম সহস্রধারা। তুলনামূলক ভাবে সুপ্তধারা থেকে অনেক সহজ। আবার ৪৮৭ সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে হবে। এই ট্রেইল এর সবচেয়ে কষ্টদায়ক মুহূর্ত মনে হয় এটাই। চোখ কান খোলা রেখে চলবেন। পানি ঘোলা হতে দেখলে উচু স্থান দেখে চলে যাবেন। এই বর্ষায় যখন তখন ফ্লাশ ফ্লাড হবার সম্ভাবনা থাকে। ফ্লাশ ফ্লাড হলে বেশি সাহসীকতার পরিচয় দিতে যাবেন না। প্রকৃতির শক্তির কাছে আপনি একদম তুচ্ছ।"

    "সুপ্তধারা ঝর্ণা যেতে হলে প্রথমেই আসতে হবে চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড। ঢাকা থেকে হানিফ, শ্যামলী, এস"

    "সুপ্তধারা  ঝর্নার অবস্থান -চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলায়  অবস্থিত ইকোপার্কএ। চন্দ্রনাথ পাহাড়ের পাদদেশে ১৯৯৮ সালে এই বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্ক প্রতিষ্ঠিত হয়। ৮০৮"

    "চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলার ঐতিহ্যবাহী চন্দ্রনাথ রির্জাভ ফরেস্ট ব্লকের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে সুশোভিত চিরসবুজ বনাঞ্চলের সীতাকুণ্ড ইকোপার্কে সুপ্তধারা নামের এই ঝর্ণাটি অবস্থিত। ইকোপার্কটি চট্টগ্রাম শহর থেকে ৩৫ কি"

    "একদিনের ট্যুরে গিয়ে সীতাকুন্ড চন্দ্রনাথ পাহাড় টপকায় আসার পর শরীরে আর এনার্জি থাকেনা অন্য কোথাও যাওয়ার। হয়তো যারা রেগুলার ট্রেকিং করে তারা পারে। আমার মতে চন্দ্রনাথ কভার করে দুপুরের খাবার টা খেয়ে ইকো পার্কে চলে যাওয়া উচিত। ভেতরেই সিএনজি থাকে। সিএনজি করে ঝর্নার সিড়ি পর্যন্ত যাওয়া যায়। এরপর নিচে নামা শুরু। কখনো সিড়ি, কখনো মাটি পথ, আবার কখনো ঝিড়ি পথ শেষ করে ঝর্নার দেখা যখন মিলবে তখন নিজেকে আটকানো যায় না পানিতে নামার থেকে। ঝর্নায় কিছু ক্ষন গা ভিজিয়ে ঝিম মেরে বসে থাকুন। সারাদিনের ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে। এরপর ফ্রেশ হয়ে আস্তেধীরে আবার উঠতে থাকুন। ইকো পার্কে মোট ২ টা ঝর্না। সময় সাপেক্ষে যে কয়টা কভার করতে পারেন।"

Reviews

  • Shahadat Hossain

সুপ্তধারা-সহস্রধারাঃঢাকা থেকে রাতের বাসে বা মেইল ট্রেনে রওনা দিলে সকালে আপনাকে সীতাকুণ্ড নামিয়ে দিবে। সীতাকুন্ড নেমে সকালের নাস্তা সেরে নিন। সীতাকুন্ড বাজার থেকে যেতে হবে ইকোপার্ক। বাসে উঠে যান। সময় লাগবে ৫-৭ মিনিট। ইকো পার্কের গেট থেকে সিএনজি নিয়ে পার্কের মেইন গেটে চলে যান, ভাড়া জন প্রতি ১০ টাকা। সেখানে ইকো পার্কের টিকেট জনপ্রতি ২০ টাকা। মেইন গেটে সিএনজি পাওয়া যায়, সহস্রধারা সিঁড়ি পর্যন্ত ৩০০ টাকা ভাড়া। তবে বলবো যাওয়ার সময় সিএনজি না নিয়ে হেঁটে রওনা দিন। সুপ্তাধারায় যাওয়ার পথে ইকো পার্কের এই রাস্তাটির বিশেষত্ব হলো, কিছুক্ষণ পরপর বিশাল সাইনবোর্ডে লেখা ছোট কবিতা বা কিছু অর্থবহ বিশেষ লাইন এবং সতর্কবার্তা। ২৫-৩০ মিনিট হেটে পৌঁছে যাবেন সুপ্তধারা ঝর্ণার প্রবেশপথে। প্রায় ৪২২টি সিঁড়ি নিচে নেমে যেতে হবে মূল সুপ্তাধারা থেকে প্রবাহিত পাহাড়ী ঝিরিপথের মুখে। ধীরে ধীরে সাবধানে সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামবেন। তাড়াহুড়ো করবেন না একদম, বৃষ্টির দিনে কিছুটা পিচ্ছিল থাকে তাই ট্র‍্যাকিং শু বা ফ্রিকশন বেশি এরকম জুতা পরলে ভাল হয়। সিঁড়ি থেকে নেমে হাতের বাম পাশের ঝিরিপথ ধরে হাটা শুরু করুন। সাবধানে ধীরেসুস্থে আগাবেন। নীচে পিচ্ছিল পাথর। মোট এক থেকে দেড় ঘন্টা কষ্ট করে হেঁটে অনেকটা দূর থেকেই সুপ্তধারার পানি শব্দ কানে আসবে। ছবি তোলার কাজ শেষ করে ঝর্ণাটার কাছে গিয়ে কিছুক্ষণ চোখ বন্ধ করে দাঁড়িয়ে থাকুন, অনুভব করুন। শ্রদ্ধা করুন প্রকৃতির শক্তিকে। ঝিরিপথ দিয়ে ঠিক যেই পথে গিয়েছেন ঠিক সেই পথ দিয়েই ফিরে আসবেন। সিঁড়িপথ দিয়ে উঠতে একটু কষ্ট হবে। উপরে উঠুন। উঠে সিটে বসে শুকনো খাবার খেতে পারেন, অবশ্যই পর্যাপ্ত পানি নিয়ে নিবেন সাথে। সুপ্তধারা থেকে আরও ২০-৩০ মিনিট হাঁটলে সহস্রধারার সিঁড়িপথ। সেখানে সিঁড়ি প্রায় ৪৮৭টি হলেও সুপ্তধারারর সিঁড়ির মত এবড়োখেবড়ো নয়। আর কোন ঝিরিপথও পাড়ি দিতে হবে না। সিঁড়ি থেকে নেমেই দেখতে পাবেন অনেক উঁচু থেকে পতিত হওয়া অবিরাম সহস্রধারা। তুলনামূলক ভাবে সুপ্তধারা থেকে অনেক সহজ। আবার ৪৮৭ সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে হবে। এই ট্রেইল এর সবচেয়ে কষ্টদায়ক মুহূর্ত মনে হয় এটাই। চোখ কান খোলা রেখে চলবেন। পানি ঘোলা হতে দেখলে উচু স্থান দেখে চলে যাবেন। এই বর্ষায় যখন তখন ফ্লাশ ফ্লাড হবার সম্ভাবনা থাকে। ফ্লাশ ফ্লাড হলে বেশি সাহসীকতার পরিচয় দিতে যাবেন না। প্রকৃতির শক্তির কাছে আপনি একদম তুচ্ছ।

  • Sun sunny

সুপ্তধারা ঝর্ণা যেতে হলে প্রথমেই আসতে হবে চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড। ঢাকা থেকে হানিফ, শ্যামলী, এস.আলম, সৌদিয়া, গ্রীনলাইন, সিল্ক লাইন, সোহাগ, বাগদাদ এক্সপ্রেস, ইউনিক ইত্যাদি পরিবহন কোম্পানির বাস যায় চট্টগ্রাম। যে কোনো একটায় উঠে সীতাকুন্ড বাজারে নেমে যাবেন। ভাড়া নিবে নন এসি ৪৮০ টাকা, এসি ৮০০/১১০০ টাকা। তবে সুপারভাইজারকে আগে থেকে বলে রাখবেন আপনি সীতাকুন্ড বাজারে নামবেন। এছাড়া বাস বা ট্রেনে ফেনী এসে সেখান থেকে চট্টগ্রাম গামী লোকাল বাসে উঠে চলে আসবেন সীতাকুন্ড বাজার। ভাড়া ৫০/৮০ টাকা। সময় নিবে ১ ঘন্টা । এছাড়া ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের লোকাল ট্রেনে (চট্টগ্রাম মেইল) গেলে সীতাকুণ্ড রেলস্টেশন এ নামতে পারবেন। অন্য ট্রেন এখানে থামেনা। চট্টগ্রাম থেকেও আসতে পারেন সীতাকুন্ড। চট্টগ্রামের অলংকার মোড়, এ কে খান মোড়, কদমতলী থেকে ফেনী গামী বাসে আসতে পারেন সীতাকুন্ড। ভাড়া ৪০/৮০ টাকা। এছাড়া সিএনজি, প্রাইভেট কার রিজার্ভ করেও আসতে পারেন। সিএনজি ভাড়া ২৫০/৩০০ টাকা। ঢাকা থেকে সীতাকুন্ড আসতে বাসে যে ভাড়া নিবে, সীতাকুন্ড থেকে ঢাকা যেতে তার থেকে কম ভাড়া নিবে। যদিও বাস একই কোম্পানির হয়। কিছু কোম্পানির বাস ঢাকার উত্তরা এবং গাবতলী পর্যন্ত আসে। তাই আপনার বাসার কাছাকাছি আসে এমন বাসের টিকেট কাটতে পারেন।
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • Mridul Dvm

সুপ্তধারা  ঝর্নার অবস্থান -চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলায়  অবস্থিত ইকোপার্কএ। চন্দ্রনাথ পাহাড়ের পাদদেশে ১৯৯৮ সালে এই বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্ক প্রতিষ্ঠিত হয়। ৮০৮.০০ হেক্টর জমি নিয়ে এই বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্যটি গঠিত। ১৯৯৬ একরের পার্কটি দুই অংশে বিভক্ত। ১,০০০ একর জায়গায় বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ৯৯৬ একরজায়গা জুড়ে ইকোপার্ক এলাকা। জীব-বৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য এবং পর্যটকদের বিনোদনের জন্য বন বিভাগের প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠা পার্কটিতে রয়েছে বিরল প্রজাতির গাছপালা, হাজারো রকমের নজরকাড়া ফুলের গাছ, কৃত্রিম লেক ও নানা প্রজাতির জীববৈচিত্র্য। সহস্রধারা ঝর্ণা সহ ঝিরিপথের ছোট-বড় বেশ কয়েকটি ঝর্ণা, পিকনিক স্পট, বিশ্রামের ছাউনি।
কবে গিয়েছিলেন
সরকারি ছুটি
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • Zihan Ahmed

চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলার ঐতিহ্যবাহী চন্দ্রনাথ রির্জাভ ফরেস্ট ব্লকের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে সুশোভিত চিরসবুজ বনাঞ্চলের সীতাকুণ্ড ইকোপার্কে সুপ্তধারা নামের এই ঝর্ণাটি অবস্থিত। ইকোপার্কটি চট্টগ্রাম শহর থেকে ৩৫ কি.মি. উত্তরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক এবং রেলপথের পূর্ব পাশে অবস্থিত। বর্ষাকাল ছাড়া বছরের বাকি সময় এই ঝর্ণায় পানি থাকে না। তাই শুস্ক মৌসুমে দূর থেকে দেখলে মনে হবে ঝর্ণায় কোন পানি নেই। তবে, ঝর্ণার কাছে গেলে সামান্য কিছু পানি পরতে দেখবেন। যদি বর্ষাকালে এখানে আসেন তবে ঝর্নাটিকে পানিতে পরিপূর্ণ অবস্থায় দেখতে পাবেন এবং ঝর্ণার সৌন্দর্য পুরোপুরি উপভোগ করতে পারবেন। এই ঝর্ণাটির খুব কাছেই আরেকটি ঝর্ণা রয়েছে যা সহস্রধারা ঝর্ণা নামে পরিচিত।

  • Fahad Antar

একদিনের ট্যুরে গিয়ে সীতাকুন্ড চন্দ্রনাথ পাহাড় টপকায় আসার পর শরীরে আর এনার্জি থাকেনা অন্য কোথাও যাওয়ার। হয়তো যারা রেগুলার ট্রেকিং করে তারা পারে। আমার মতে চন্দ্রনাথ কভার করে দুপুরের খাবার টা খেয়ে ইকো পার্কে চলে যাওয়া উচিত। ভেতরেই সিএনজি থাকে। সিএনজি করে ঝর্নার সিড়ি পর্যন্ত যাওয়া যায়। এরপর নিচে নামা শুরু। কখনো সিড়ি, কখনো মাটি পথ, আবার কখনো ঝিড়ি পথ শেষ করে ঝর্নার দেখা যখন মিলবে তখন নিজেকে আটকানো যায় না পানিতে নামার থেকে। ঝর্নায় কিছু ক্ষন গা ভিজিয়ে ঝিম মেরে বসে থাকুন। সারাদিনের ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে। এরপর ফ্রেশ হয়ে আস্তেধীরে আবার উঠতে থাকুন। ইকো পার্কে মোট ২ টা ঝর্না। সময় সাপেক্ষে যে কয়টা কভার করতে পারেন।

  • Tahmid Mottaki Chowdhury

সুপ্তধারা ঝর্ণা, সীতাকুণ্ড। পার্বত্য চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড (Sitakunda) উপজেলায় চন্দ্রনাথ রির্জাভ ফরেস্টের চিরসবুজ বনাঞ্চলের ইকোপার্কে শোভাবর্ধন অনন্য প্রাকৃতিক সুপ্তধারা ঝর্ণা (Suptadhara Waterfall)। সাধারণত বর্ষার মৌসুম ছাড়া সারাবছর এই ঝর্ণায় পানি বেশ কম থাকে। তবে বর্ষাকালে সুপ্তধারা ঝর্ণা নিজেকে পূর্ণরূপে মিলে ধরে। সুপ্তধারা ঝর্ণার কাছেই সহস্রধারা ঝর্ণা নামে আরো একটি জলপ্রপাত রয়েছে। তাই ভরা বর্ষায় ঝর্ণার সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিন অনেক দর্শনার্থী সুপ্তধারা ঝর্ণা দেখতে সীতাকুণ্ড ইকোপার্ক এসে ভীড় করেন।

  • Moniruzzaman Tuhin

পার্বত্য চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড (Sitakunda) উপজেলায় চন্দ্রনাথ রির্জাভ ফরেস্টের চিরসবুজ বনাঞ্চলের ইকোপার্কে শোভাবর্ধন অনন্য প্রাকৃতিক সুপ্তধারা ঝর্ণা (Suptadhara Waterfall)। সাধারণত বর্ষার মৌসুম ছাড়া সারাবছর এই ঝর্ণায় পানি বেশ কম থাকে। তবে বর্ষাকালে সুপ্তধারা ঝর্ণা নিজেকে পূর্ণরূপে মিলে ধরে। সুপ্তধারা ঝর্ণার কাছেই সহস্রধারা ঝর্ণা নামে আরো একটি জলপ্রপাত রয়েছে। তাই ভরা বর্ষায় ঝর্ণার সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী সুপ্তধারা ঝর্ণা দেখতে সীতাকুণ্ড ইকোপার্ক এসে ভীড় করেন।

  • Md Ashikujjaman

আমার দেখা ঝর্না গুলোর মধ্যে অন্যতম সুন্দর ঝর্না । ঝর্না পর্যন্ত যাওয়া টা কষ্টকর হিলেও ঝর্না পর্যন্ত পৌঁছানোর পর কষ্ট ক্লান্তি কনটাকেই খুজে পাওয়া যাই না, আসলে মনেই থাকে না যে এতো কষ্ট করে আসলাম । সিঁড়ি বেয়ে নিচে নামতেই চখে পরবে ঠাণ্ডা পানির স্রথ । এই পানি পার হয়ে ঝিরি পথ ধরে কিছুখন হাটা পথ । ঝর্না পর্যন্ত পৌছাতে কয়েকবার পানি পার হয়তে হয়। ঝর্না থেকে পানি ৩ টা পাশদিয়ে পরে, দেখতে খুবি সুন্দর । পাশদিয়ে উপরে উঠাযাই । যা দিয়ে পানি পড়ার স্থানে যাওয়া যাই ।

  • Yasin Arfat Makky

সুপ্তধারা ঝর্ণা সুপ্তধারা ঝর্ণা বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলায় অবস্থিত।[১সুপ্ত ধারা ঝর্ণার অবস্থানঃ চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলার চন্দ্রনাথ রির্জাভ ফরেস্ট ব্লকের চিরসবুজ বনাঞ্চল সমৃদ্ধ সীতাকুণ্ড ইকোপার্কে সুপ্তধারা ঝর্ণাটি অবস্থিত [২]। ইকোপার্কটি চট্টগ্রাম শহর থেকে ৩৫ কি.মি. উত্তরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক এবং রেলপথের পূর্ব পাশে অবস্থিত। ঝর্ণাটির খুব কাছে সহস্রধারা ঝর্ণা নামে আরেকটি ঝর্ণা আছে।

  • zalal uddin

সুপ্তধারা জলপ্রপাত! যারা ঝর্ণায় গোসল কর‌তে চান তারা এখা‌নে যে‌তে পা‌রেন। গোস‌লের জন‌্য পর্যাপ্ত পা‌নির প্রবাহ আছে এবং ঝুঁ‌কিও কম। পা‌র্কের মেইন গেট থে‌কে অন‌্য ঝর্ণাগুলার দূর‌ত্ব বি‌বেচনায় এটা সব‌চে‌য়ে কা‌ছে, তুলনামূলক কম হাট‌তে হ‌বে এখা‌নে পৌঁছা‌তে, ২৫ মি‌নিট হাট‌লেই পে‌য়ে যা‌বেন। অবশ‌্য সিএন‌জি তেও যে‌তে পা‌রেন, ৫০ টাকা জনপ্রতি ভাড়া নি‌বে পাহা‌ড়ের উপ‌রে উঠা‌তে, সেখান থে‌কে ৫/৭ মি‌নিট হাট‌লেই ঝর্ণা!

  • Adnan Mahmud Siam

পানি আগের থেকে অনেকাংশে কমে আসছে কিন্তু সময়মত গেলে ঝর্ণার দেখা পেয়ে যেতে পারেন। স্বভাবতই বর্ষাকালে পানি বেশি পাবেন। তবে অনেকে একসাথে গেলে বোটানিক্যাল গার্ডেনের বাহিরের হোটেলগুলায় প্যাকেজ সিস্টেমে খেতে পারবেন। অনেক সিঁড়ি বেয়ে উঠতে ও নামতে হবে তাই নামার আগে ভেবে চিনতে নামিয়েন।
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
১ ঘণ্টারও বেশি
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • Mehedi Ahmed

শীতল স্নিগ্ধ শান্তির এক যায়গা.. যেহেতু এটি একটা ঝর্ণা সেহেতু বর্ষাকালে যাবার অনুরোধ, তখন ঝর্ণা ভয়ংকর সুন্দর দেখায়। যাবার সময় সাবধানে যাবেন, দুর্দান্ত এক এডভেঞ্চার হবে, কমপক্ষে পাঁচজন একসঙ্গে নিয়ে যাবেন। অনেক পিচ্ছিল, তাই সতর্ক থাকবেন। ঘুরে আসার আমন্ত্রণ সুপ্তধারা
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
১০ থেকে ৩০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
হ্যাঁ

  • Abdullah Jahid

সুন্দর একটি জলপ্রপাত। ইকোপার্কের মেইন সড়ক থেকে ২০ মিনিট পায়ে হেটে যাওয়া যায়। যাওয়ার পথে সুন্দর শান্ত প্রকৃতির দৃশ্য চোখে পরে আর শেষে সুপ্তধারা ঝর্ণার শীতল পানিতে গোসল করার অনুভূতিটাই অন্য রকম। তবে বৃষ্টির পরে এই ঝর্ণায় পানির আধিক্য দেখা যায়। তাই বর্ষায় যাওয়া উত্তম।
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • Ashik The JellyFish

আমার জীবনের প্রথম ঝর্ণা টুর, সেরা লাগছিল জায়গাটা অসাধারণ পানিগুলো স্বচ্ছ ছিল , পরিমাণ এ অনেক ছিল। তবে অনেক উপর থেকে নিচে নামতে ভালো লাগলো উপরে উঠতে কষ্ট হয় আমি চাঁদপুর থেকে এসেছি জায়গাটিতে সকলকে ভ্রমণের জন্য আমি অনুরোধ করতেই পারি
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
১০ থেকে ৩০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
হ্যাঁ

  • Izaz Ahmed Emon

It is vary nice and beautiful waterfall.... সুপ্তধারা ঝর্ণা বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলায় অবস্থিত। চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলার চন্দ্রনাথ রির্জাভ ফরেস্ট ব্লকের চিরসবুজ বনাঞ্চল সমৃদ্ধ সীতাকুণ্ড ইকোপার্কে সুপ্তধারা ঝর্ণাটি । ইকোপার্কটি চট্টগ্রাম শহর থেকে ৩৫ কি.মি. উত্তরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক এবং রেলপথের পূর্ব পাশে অবস্থিত।

  • Md Riaz Uddin

দৃশ্যটা খুবই সুন্দর। কিন্তু দুর্বল প্রকৃতির কেউ ওখানে পৌঁছানোর মতো অবস্থা নেই। অনেক নিচে নামতে হয় এবং উপরে উঠতে হয় সিঁড়ি বেয়ে। যা সাধারণ মানুষের পক্ষ অনেক সময় কষ্ট কর হয়ে যায়। তাই আগে থেকেই চিন্তা ধারা করে ওখানে যাওয়া উচিত।
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
৩০ থেকে ৬০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • Kazi. F Kabir

জীবনে প্রথমবার এই ঝর্ণার পানক্তে ভিজছিলাম, দূর থেকে যখন পানির শব্দ শুনেছিলাম তখন একটা ভিন্ন অনুভুতি আসছিল। কিন্তু তার জন্য আমাকে অপেক্ষা করতে হয়েছিল অনেক কষ্টের সিড়ি আর উচু নিচু পথ। ২০-৩০ মিনিট হাটার পর গেছিলাম সেখানে। অফ সিজনের জিন্য অল্প পানি ছিল। তাতে কি, সেই পানিতেই ভিজেছিলাম অনেক্ষন।। যাই হোক অনেক ভাল লাগার যায়গা আমার

  • Sanjay Datta

চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলার চন্দ্রনাথ রির্জাভ ফরেস্ট ব্লকের চিরসবুজ বনাঞ্চল সমৃদ্ধ সীতাকুণ্ড ইকোপার্কে সুপ্তধারা ঝর্ণাটি অবস্থিত । ইকোপার্কটি চট্টগ্রাম শহর থেকে ৩৫ কি.মি. উত্তরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক এবং রেলপথের পূর্ব পাশে অবস্থিত। ঝর্ণাটির খুব কাছে সহস্রধারা ঝর্ণা নামে আরেকটি ঝর্ণা আছে। ২৩০০ ফুট নিচে নামতে হয়।

  • Ahmed Sharif

এক কথায় প্রকৃতি উপভোগ করার জন্য অসাধারণ একটি জায়গা। তবে সৌন্দর্য উপভোগ করতে হলে আপনাকে বেশ অনেকখানি রাস্তা কষ্ট করে হাঁটতে হবে। বিশেষ করে ঝর্ণা দর্শনের জন্য পাহাড়ের নিচে নামা এবং উঠা যথেষ্ট কষ্টসাধ্য ।
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • MD Ibrahim

ভাই রে ভাই, পাহাড় যে খাড়াভাবে নিচে নেমেছে, মনে হয়েছিল শুধু শত শত ফুট নামছি তো নামছিই! আবার আছে দুইটা ছড়া বা, ঝিরিপথ! এগুলো পার হওয়াও ঝামেলা! শেষপর্যন্ত আলহামদুলিল্লাহ সুন্দরভাবেই দেখে এলাম!
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
সর্বাধিক ১০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
হ্যাঁ

  • Anupam Chanda

সুপ্তধারা ঝর্ণা বেশ সুন্দর । গত ২০১৫ সালে দুই বার গিয়ে ছিলাম । ৩ জুন গিয়ে দেখি ঝর্ণাতে পানি নাই । তার ঠিক এক মাস পার ৩ জুলাই গিয়ে দেখি ঝর্ণাতে পানির তান্ডব চলছে । ময়ূরের মত প্যাখম পেলেছে । দেখে দু চোখ জুড়িয়ে যায় । সুপ্তধারা আসল রুপ দেখার সেরা সাময় বর্ষা কাল । সাথে দেখে আস্তে পারেন সহস্রধারা ঝর্ণা ।

  • Md Sarwar Khan

চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলার চন্দ্রনাথ রির্জাভ ফরেস্ট ব্লকের চিরসবুজ বনাঞ্চল সমৃদ্ধ সীতাকুণ্ড ইকোপার্কে সুপ্তধারা ঝর্ণাটি অবস্থিত । ইকোপার্কটি চট্টগ্রাম শহর থেকে ৩৫ কি.মি. উত্তরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক এবং রেলপথের পূর্ব পাশে অবস্থিত। ঝর্ণাটির খুব কাছে সহস্রধারা ঝর্ণা নামে আরেকটি ঝর্ণা আছে।

  • RSD Deena

চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলার চন্দ্রনাথ রির্জাভ ফরেস্ট ব্লকের চিরসবুজ বনাঞ্চল সমৃদ্ধ সীতাকুণ্ড ইকোপার্কে সুপ্তধারা ঝর্ণাটি অবস্থিত। ইকোপার্কটি চট্টগ্রাম শহর থেকে ৩৫ কি.মি. উত্তরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক এবং রেলপথের পূর্ব পাশে অবস্থিত। ঝর্ণাটির খুব কাছে সহস্রধারা ঝর্ণা নামে আরেকটি ঝর্ণা আছে।

  • Ariful Haque

খুবই ভালো লাগছে। সুন্দর একটা ঝর্ণা। পায়ে হেটে অনেক নীচে নামতে হয় এবং উপরে উঠতে হয় তাই বলবো মহিলা, বাচ্চা এবং অসুস্থ লোকেরা এই যায়গা থেকে দুরে থাকবেন।
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
নিশ্চিত নই

  • Polash Chandra Mondal

অনেক সুন্দর একটা জায়গায়।। তবে শীতকালে ঝর্ণায় খুব পরিমানে পানি থাকে ।।। ।। যারা ছোট বাচ্চা বা ববয়স্কদের সাথে নিয়ে যাবেন তাদের জন্য ঝর্ণা পর্যন্ত যাওয়া খুব ঝুঁকি। কারন অনেক নিচে নামতে হয়। পাহাড় বেয়ে।। আর উঠা নামা করার সিঁড়ি গুলো অনেক পুরাতন। কোথাও বা সিড়ি নাই।।

  • Johnny Chowdhury

সিতাকুন্ড মিরশরাই রেঞ্জে অনেক ঝর্ণা রয়েছে। প্রায় প্রতিটা ঝর্ণাতেও কষ্টসাধ্য পথ অতিক্রম করতে হয়। সেই তুলনায় এই ঝর্ণাতে কষ্ট করতে হয় কম। টিকেট কেটে ইকো-পার্কে ঢোকার পর সব পথই পিচঢালা এবং নিরাপদ। দুটি ঝর্ণা আছে এখানে। একটি হলো সুপ্তধারা এবং অন্যটি সহস্রধারা।

  • Sabbir hossain

এটা শিতের সময় উপযুক্ত নয়, কারন শিতের সময় ঝর্ণায় পানি থাকে নাহ।২৮০ সিড়ি এবং প্রায় ৩০ মিনিট এর ও বেশি হেটে পাহাড়ের উপরে উঠতে হয় মেয়েদের ক্ষেত্রে আরো বেশি হতে পারে।যাঁরা অভিযান বা বিপজ্জনক কাজ পছন্দ করেন তাদের জন্য খুবই ভালো একটা জায়গা। আমি … আরও

  • alamgir sabbir

চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলার চন্দ্রনাথ রির্জাভ ফরেস্ট ব্লকের চিরসবুজ বনাঞ্চল সমৃদ্ধ সীতাকুণ্ড ইকোপার্কে সুপ্তধারা ঝর্ণাটি অবস্থিত । ইকোপার্কটি চট্টগ্রাম শহর থেকে ৩৫ কি.মি. উত্তরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক এবং রেলপথের পূর্ব পাশে অবস্থিত।

  • Rahat Mia

সুপ্তধারা ঝরনা যদিও আমরা পর্যাপ্ত পানি পেয়েছি সবাই হয়তো বা এত পানি পায় না যে কষ্ট করে 400 সিঁড়ির নিচে নামতে হয় পানি না পাইলে তার সার্থকতা চলে যায় সবাই সিএনজি ভাড়া নিয়ে একটু ঘোরার চেষ্টা করবেন টাকা গেলেও মজা পাওয়া যাবে

  • Sami foyzullah

অসংখ্য সুন্দর এবং যতবারই গিয়েছি ততবার ই আমি এটার মধ্যে পানি দিয়েছি কম হোক বেশি হোক ভালো লেগেছে।
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
১ ঘণ্টারও বেশি
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
হ্যাঁ

  • Morsalin Osama

সুপ্তধারা ঝর্ণা বেশ ভালই লেগেছে আমার। এটি সীতাকুণ্ড ইকোপার্ক এ। ইকোপার্কের পরিবেশও বেশ ভালো। লক ডাউন পরবর্তী সময়ে খোলার পরে রাইড সমূহ চালু করেনি এখনো। এমনিতে ঘুরে বেড়ানো যাবে। ভালো সময় কাটানো যায়।

  • Asif Ahmed

সুন্দর একটি ঝর্ণা। বর্ষা মৌসুমে ঝর্ণায় ভালো পানি থাকে।
কবে গিয়েছিলেন
সরকারি ছুটি
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
সর্বাধিক ১০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
হ্যাঁ

  • Sohel Official

সমতল ভুমি থেকে নিচে যেতে ভালো লাগে এবং ঝরনায় গোসল করা অসম্ভব সুন্দর একটা অনুভূতি কাজ করায় ফেরার সময় উপরে উঠতে কিছুটা সময় লাগে এবং যারা প্রথমবার আসবে তাদের কিছুটা কষ্ট হবে

  • Md.Moniruzzaman Sohag

অনেক সুন্দর একটি ঝর্না। দেখে খুবই ভালো লেগেছে।
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
হ্যাঁ

  • Ahsan Habib

সুন্দর একটি যায়গা।এটি ইকোপার্কের মাঝে অবস্থিত।
কবে গিয়েছিলেন
সরকারি ছুটি
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
সর্বাধিক ১০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না

  • Md. Rubel Hossain (jerry)

আমরা যেদিন গিয়েছিলাম সেদিন এর আগের দিন বৃষ্টি হয়েছিল... খুবই সুন্দর একটা ঝর্না,অনেক উপর থেকে পানি পরে বিধায় পানির স্পিড থাকে বেশি,যাওয়ার পথ টা অনেক কষ্টকর।

  • Shuvom Konok

সুপ্তধারা যাওয়ার রাস্তা এক কথায় অসাধারণ কিন্তু যাওয়ার সময় বিশেষ করে বর্ষার সিজনে জোঁকের খুব প্রবণতা,এই জন্য একটু সাবধানে থাকবেন। …

  • Emamul Islam Rokon

সুপ্তধারা ঝর্ণা সীতাকুন্ড ভূগঠনের গুপ্তখালী ছড়ায় অবস্থিত এবং কিছুটা দুর্গম পাহাড়ী পথ পাড়ি দেয়া লাগে, বিধায় এখানে মানুষের অানাগোনা খুব কম।

  • MAHFUJ TANVIR

বৃষ্টি এই ঝর্ণার প্রান।বর্ষা মৌসুমে গেলে বাংলাদেশের অন্যতম সুন্দর রুপে পাবেন এই ঝর্ণাকে।অন্য মৌসুমে ঝর্ণায় পানি থাকে না।

  • Mohammad Waliullah

প্রকৃতির অপরূপ সৃষ্টি ঝরনা। আর এই ঝরনা তার রূপের সব পসরা সাজিয়ে হাজির হয় বর্ষাকালে। চট্টগ্রামের মীরসরাই ও সীতাকুণ্ড।

  • Mastafizur Rahman .99

Place ta sundor onnek but jawar poth er obostha besi kharap.. and asar somoy to jan ber hoye giyeche

  • Minhaz Rahman

সুপ্তধারার সৌন্দর্য ভাষায় প্রকাশ করা যায়না! এর সৌন্দর্য শুধু মাত্র নিজ চোখেই উপলব্ধি করা সম্ভব।

  • Tawfiq uddin

উঠে ঝর্ণা পর্যন্ত পৌঁছাতে অনেক কষ্ট হয়। হাটার জায়গা গুলো খুব রিস্কি। কিন্তু ঝর্ণা গুলো চমৎকার।

  • Fazlul Jabed

গাড়ি ভাড়া অনেক বেশি। আপনি চাইলে ইকো পার্কের গেট থেকে হেঁটে যেতে পারবেন আধা ঘন্টা সময় লাগবে।

  • bam boo

অনেকগুলো ধারা থাকে একসাথে। বৃষ্টিতে ভয়াবহ সুন্দর হয়ে ওঠে! স্রোত ভয়কর,সাবধান থাকতে হবে

  • Rasel Shikdar

দুঃখের বিষয় এইসময়ে বৃষ্টি ছিলো না বিধায় ঝর্ণায় পানির চাপ অনেক কম ছিলো।

  • bayezid akond

সে কি কষ্টের ট্রেইল.... ঝরনাতে যাওয়ার পর আহ! শান্তি …

  • Yeasin Kawsar

অবসর সময় ঘুরে আসতে পারেন, খুব ভালো উপভোগ করের মত জায়গা..! …

  • ZASIM UDDIN

সুন্দর মনোরম কিন্তু রাস্তা খুব খারাপ!! রাস্তার সংস্কার প্রয়োজন।

  • Shofikuzzaman Sumon

অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর ঝর্ণা | পরিবার পরিজন নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন

  • Jakaria Hossain

প্রকৃতির রুপ রস সৌন্দর্য দেখতে চাইলে আপনাকে এখানে আসতেই হবে

  • Sayful amin

বৃ‌ষ্টি না থাক‌লে পা‌নি থা‌কে না, বৃ‌ষ্টি দে‌খে যাওয়া উ‌চিত

  • Alamin Sami

এটা খুব বেশি রিস্কি না তবে সিঁড়ি বাওয়ার অভ্যাস থাকতে হবে।

  • Masud Rana

সেই ২০১১ সালে এসে ছিলাম, এখনো ভুলতে পারিনি সেই স্মৃতি। ।

  • fazlul azim

জায়গাটা অসাধারণ। তবে আসল ভালোলাগা কাজ করবে বরষায় গেলে।

  • Ree Fu

পানি মোটামুটি আছে,সিজনে হয়তো আরও বেশি পাওয়া যায় …

  • Sajidur Rehman Rubel

আমার দেখা অন্যতম সুন্দর জায়গা। না গেলে কখনই বুঝবেন।

  • zAyeD sHAIKh

সীতাকুন্ড ইকো পার্কে অবস্থিত অসাধারন ঝর্ণা...!!!

  • Ibrahim

ঝরনা টি পাহাড় থেকে অনেকটা নিচে,এবং কিছুটা দূর্গম

  • Atikur Rahman

বর্ষাকালে পানি বেশি থাকে। শীতকালে একেবাড়ে কম

  • Tanvir Anjum

অসম্ভব সুন্দর ঝরনা,ভরা বর্ষায় এর দানবীয় রুপ।

  • Md Khr2

বর্ষার সময় ঝরনার মজা ভালো ভাবে নেওয়া যাবে

  • jamal Hossain abir

সুপ্ত থাকে সাধারনত কিন্তু বর্ষায় জেগে উঠে।

  • Sheikh Arafat

উঠানামার সিড়ি টা আরো ঠিক করা দরকার ছিলো?

  • Hosain Imam

থাকার জায়গা নাই ও খাওয়া ভাল না। চলন সই।

  • Siyam Hossen

Pani chilo na Akdom alpo chilo pani

  • Hafijur Rahman

আমার দেখা এক অন্যতম সুন্দর যায়গা

  • Md Imran Hossain

সুপ্তধারা ঝর্ণা জেগে উঠি বর্ষায়

  • md faysal

দেশের অন্যতম একটি ভ্রমণস্পট

  • Md. Billal hossain

অসাধারণ এবং অদ্ভুত সৌন্দর্য

  • Akbar Moin Bhuiya Faysal

প্রাকৃতিক একটা অনুভূতি আছে

  • MOHAMMAD SHOHEL SHIDDIKI

ভাল জায়গা ট্র্যাভেলের জন্য

  • MD. SAIFUL

সুপ্ত ধারা ঝর্ণা

  • Sourav Das

সুন্দর অভিজ্ঞতা

  • Abdul Kuddus

জল ঝরেই যাচ্ছে

  • Nayeem Islam

অসম্ভব সুন্দর।

  • Md Rasel

অনন্য নিদর্শন

  • Shohal Tanbir

উপভোগ যোগ্য

  • Tanzir Zafar

অনেক ভাল

  • Sarwar Hossain

অসাধারণ

Similar places

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত

16033 reviews

Sea Beach Rd, Chattogram, Bangladesh

Khoiyachara Waterfalls

3620 reviews

Khoiyachora Waterfalls Rd, Mirsharai, Bangladesh

Chattogram Shishu Park

2394 reviews

M A Aziz Stadium, Chattogram, Bangladesh

Sunset Point, Bhatiari

2382 reviews

CQH4+3XG, Bhatiari - Hathazari Link Rd, Bhatiari, Bangladesh

Abhay Mitra Ghat

2366 reviews

Mariner's Dr Rd, Chattogram, Bangladesh

Sohosrodhara Waterfall

942 reviews

JM7V+P68, Choto Darogarhat, 4322, বাংলাদেশ

Bhatiari Lake

617 reviews

CQM8+C34, Bhatiary, Bhatiari - Hathazari Link Rd, Bangladesh

খেজুরতলা সমুদ্র সৈকত

545 reviews

Sandwip Channel Chittagong Costal Road, 4204, বাংলাদেশ

Guptochora Ship Ghat

485 reviews

Guptochora Ship Ghat Road, Magdhara, বাংলাদেশ

Halishahar Beach

473 reviews

Port Link Rd, Chattogram, Bangladesh