OKM Midway Inn Ltd. is a Restaurant located at X328+2V6, Chittagong - Cox's Bazar Hwy, Bangladesh. It has received 8178 reviews with an average rating of 3.3 stars.
Monday | Open 24 hours |
---|---|
Tuesday | Open 24 hours |
Wednesday | Open 24 hours |
Thursday | Open 24 hours |
Friday | Open 24 hours |
Saturday | Open 24 hours |
Sunday | Open 24 hours |
The address of OKM Midway Inn Ltd.: X328+2V6, Chittagong - Cox's Bazar Hwy, Bangladesh
OKM Midway Inn Ltd. has 3.3 stars from 8178 reviews
Restaurant
"খুব সুন্দর পরিবেশ, সেবাও বেশ ভালো। তবে, কোরবানির ২দিন আগে গিয়েছিলাম, শুধুমাত্র মুরগী আর রুপচাঁদা মাছ ছাড়া কোনো তরকারি দিতে পারেননি। দামও মোটামুটি বেশি। সোনালি মুরগী ২পিসের ১বাটি ২৬০ টাকা। তবে, আরেকটি ভালো দিক হলো সব্জি তরকারি পাওয়া যায়। ডেজার্ট হিসেবে পুডিং ভালে লেগেছে। তবে বসার জায়গা, পরিবেশ, ওয়াশরুম অত্যন্ত ভালো মানের, এক কথায় অসাধারণ।
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
লাঞ্চ
মাথাপিছু দাম
২০০–৪০০৳
খাবার: 2
পরিষেবা: 3
পরিবেশ: 4
নিরামিষ খাবারের বিকল্প
ভেজিটেবল পাওয়া যায়।
পার্কিংয়ের জায়গা
পার্কিংয়ের জন্য অনেক জায়গা
পার্কিংয়ের বিভিন্ন বিকল্প
ফ্রি পার্কিং উপলভ্য
পার্কিং
প্রশস্ত ফ্রী পার্কিং ব্যবস্থা।
শিশুদের সাথে নিয়ে আসার অনুমতি
খুব ভালো।
হুইলচেয়ার নিয়ে যাওয়ার সুবিধা
ভালে।"
"ঢাকা চট্টগ্রাম যাওয়ার পথে হাইওয়েতে সবচেয়ে ভিআইপি হোটেল গুলোর মধ্যে এটি একটি হোটেল। ইন্টেরিয়র এন্ড এক্সটেরিয়র ইজ অসাম এক কথায় বলতে গেলে। তবে জিনিসপত্রের দাম অনেক। খাবারের কথা বলতে গেলে খাবারের আইটেমের দাম একটু তুলনামূলক বেশি কিন্তু কোয়ালিটি ভালো ছিল তুলনামূলক। অনেক বড় পাখি এরিয়া রয়েছে যেখানে প্রায় অনেকগুলো গাড়ি একসাথে জমায়েত হতে পারে। এ ধরনের হোটেলগুলো অথবা যেকোনো হোটেলের একটা জিনিস সবচেয়ে বেশি খারাপ লাগে সেটা হচ্ছে এর বাহিরে যে ছোটখাটো দোকান গুলো থাকে সে দোকানগুলোতে প্রত্যেকটা জিনিসের দাম 5 থেকে 10 টাকা করে বেশি থাকে এবং এই জিনিসটা কেন সেজন্য এবং সেই জিনিসটা পরিহার করা উচিত হোটেল কর্তৃপক্ষের।"
"এটি চিটাগাং হতে কক্সবাজার যাওয়ার সময় রাস্তার পাশে অবস্থিত যেখানে দূর-দূরান্ত থেকে বাস আসা যাওয়ার সময় এই রেষ্টুরেনটটিতে যাত্রাবিরতি দিয়ে থাকে। বিরতি দেওয়ার পরে যাত্রীরা রাত্রের খাবার অথবা তাদের গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম সেরে নেন এই রেষ্টুরেন্টে ছিল অনেক সুন্দর, পরিষ্কার এবং অনেক বড়। It is located on the side of the road on the way from Chittagong to Cox's Bazar where buses from far and wide stop at this restaurant"
"এরা ড্রাইভার এবং হেলপারদের কে ফ্রিতে খাবার দেয় যায় কারণে ড্রাইভার এবং হেলপাররা ওখানে গিয়ে গাড়ি দাড়া করায়।প্রত্যেকটা জিনিসের মূল্য অনেক বেশি ওয়েট একটা জিনিসের মূল্য 10 থেকে 20 টাকা করে বৃদ্ধি করে রাখা হয়। এমনকি পাশে একটা ছোট দোকান আছে যেখানে প্রত্যেকটা জিনিসের দাম 5 থেকে 10 টাকা বৃদ্ধি। এবং এদেরকে প্রতিবাদ করতে গেলে বলে প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই এটা করছে ওদের কোন ভয় নেই। একবার তো আমাকে একজনে বলেছিল সরকার যেখানে অবৈধ সেখানে আমরা ওদের কাজ করতে সমস্যা কি! ভিডিওটি আমি পোস্ট করেছিলাম কিন্তু তারপরও তাদের প্রতি কোনো অ্যাকশন নেয়া হয়নি।"
"হোটেলের পরিবেশ এবং তাদের ডেকোরেশন খুবি সুন্দর বলা যায়। খাবারের মান ও খুব ভালো, আমি ওখানে বিফ খিচুড়ি টা ট্রাই করেছিলাম। বেশ ভালোই লেগেছিলো। আপনারাও ট্রাই করতে পারেন। প্রাইস খানেকটা বেশিই বলা যায় ২৫০ টাকা। আর আরেকটা বিষয়, সারা বাংলাদেশে একটি কোকা কোলা ক্যান এর দাম মাত্র ৪০ টাকা সেখানে গেলে দেখা যায় ৫০ টাকা গায়ের রেট তার থেকে আরো ৫ টাকা বেশি রেখে এখন ৫৫ টাকা। (ভাবা যায় এগ্লা) তবে তাদের স্টাফ দের ব্যবহার টা আমার থেকে একটু অন্য রমক মনে হয়েছে। (কাষ্টমারদের পাত্তাই দিতে চায়না, তবে সবাই না) আশা করি আপনাদের সাথে সুন্দর ব্যবহারই করবে।"
খুব সুন্দর পরিবেশ, সেবাও বেশ ভালো। তবে, কোরবানির ২দিন আগে গিয়েছিলাম, শুধুমাত্র মুরগী আর রুপচাঁদা মাছ ছাড়া কোনো তরকারি দিতে পারেননি। দামও মোটামুটি বেশি। সোনালি মুরগী ২পিসের ১বাটি ২৬০ টাকা। তবে, আরেকটি ভালো দিক হলো সব্জি তরকারি পাওয়া যায়। ডেজার্ট হিসেবে পুডিং ভালে লেগেছে। তবে বসার জায়গা, পরিবেশ, ওয়াশরুম অত্যন্ত ভালো মানের, এক কথায় অসাধারণ।
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
লাঞ্চ
মাথাপিছু দাম
২০০–৪০০৳
খাবার: 2
পরিষেবা: 3
পরিবেশ: 4
নিরামিষ খাবারের বিকল্প
ভেজিটেবল পাওয়া যায়।
পার্কিংয়ের জায়গা
পার্কিংয়ের জন্য অনেক জায়গা
পার্কিংয়ের বিভিন্ন বিকল্প
ফ্রি পার্কিং উপলভ্য
পার্কিং
প্রশস্ত ফ্রী পার্কিং ব্যবস্থা।
শিশুদের সাথে নিয়ে আসার অনুমতি
খুব ভালো।
হুইলচেয়ার নিয়ে যাওয়ার সুবিধা
ভালে।
ঢাকা চট্টগ্রাম যাওয়ার পথে হাইওয়েতে সবচেয়ে ভিআইপি হোটেল গুলোর মধ্যে এটি একটি হোটেল। ইন্টেরিয়র এন্ড এক্সটেরিয়র ইজ অসাম এক কথায় বলতে গেলে। তবে জিনিসপত্রের দাম অনেক। খাবারের কথা বলতে গেলে খাবারের আইটেমের দাম একটু তুলনামূলক বেশি কিন্তু কোয়ালিটি ভালো ছিল তুলনামূলক। অনেক বড় পাখি এরিয়া রয়েছে যেখানে প্রায় অনেকগুলো গাড়ি একসাথে জমায়েত হতে পারে। এ ধরনের হোটেলগুলো অথবা যেকোনো হোটেলের একটা জিনিস সবচেয়ে বেশি খারাপ লাগে সেটা হচ্ছে এর বাহিরে যে ছোটখাটো দোকান গুলো থাকে সে দোকানগুলোতে প্রত্যেকটা জিনিসের দাম 5 থেকে 10 টাকা করে বেশি থাকে এবং এই জিনিসটা কেন সেজন্য এবং সেই জিনিসটা পরিহার করা উচিত হোটেল কর্তৃপক্ষের।
এটি চিটাগাং হতে কক্সবাজার যাওয়ার সময় রাস্তার পাশে অবস্থিত যেখানে দূর-দূরান্ত থেকে বাস আসা যাওয়ার সময় এই রেষ্টুরেনটটিতে যাত্রাবিরতি দিয়ে থাকে। বিরতি দেওয়ার পরে যাত্রীরা রাত্রের খাবার অথবা তাদের গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম সেরে নেন এই রেষ্টুরেন্টে ছিল অনেক সুন্দর, পরিষ্কার এবং অনেক বড়। It is located on the side of the road on the way from Chittagong to Cox's Bazar where buses from far and wide stop at this restaurant. After the break the passengers finished their dinner or their important activities. This restaurant was very nice, clean and very big.
এরা ড্রাইভার এবং হেলপারদের কে ফ্রিতে খাবার দেয় যায় কারণে ড্রাইভার এবং হেলপাররা ওখানে গিয়ে গাড়ি দাড়া করায়।প্রত্যেকটা জিনিসের মূল্য অনেক বেশি ওয়েট একটা জিনিসের মূল্য 10 থেকে 20 টাকা করে বৃদ্ধি করে রাখা হয়। এমনকি পাশে একটা ছোট দোকান আছে যেখানে প্রত্যেকটা জিনিসের দাম 5 থেকে 10 টাকা বৃদ্ধি। এবং এদেরকে প্রতিবাদ করতে গেলে বলে প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই এটা করছে ওদের কোন ভয় নেই। একবার তো আমাকে একজনে বলেছিল সরকার যেখানে অবৈধ সেখানে আমরা ওদের কাজ করতে সমস্যা কি! ভিডিওটি আমি পোস্ট করেছিলাম কিন্তু তারপরও তাদের প্রতি কোনো অ্যাকশন নেয়া হয়নি।
হোটেলের পরিবেশ এবং তাদের ডেকোরেশন খুবি সুন্দর বলা যায়। খাবারের মান ও খুব ভালো, আমি ওখানে বিফ খিচুড়ি টা ট্রাই করেছিলাম। বেশ ভালোই লেগেছিলো। আপনারাও ট্রাই করতে পারেন। প্রাইস খানেকটা বেশিই বলা যায় ২৫০ টাকা। আর আরেকটা বিষয়, সারা বাংলাদেশে একটি কোকা কোলা ক্যান এর দাম মাত্র ৪০ টাকা সেখানে গেলে দেখা যায় ৫০ টাকা গায়ের রেট তার থেকে আরো ৫ টাকা বেশি রেখে এখন ৫৫ টাকা। (ভাবা যায় এগ্লা) তবে তাদের স্টাফ দের ব্যবহার টা আমার থেকে একটু অন্য রমক মনে হয়েছে। (কাষ্টমারদের পাত্তাই দিতে চায়না, তবে সবাই না) আশা করি আপনাদের সাথে সুন্দর ব্যবহারই করবে।
চট্টগ্রাম - কক্সবাজার রুটে ভালো মানের রেস্তোরাঁ বলতে আর নেই। সুপরিসর, উন্নত সেবামান ও সাজ স্বজ্জা ভালো লাগল। তবে খবারের মান ও দাম নিয়ে ততটাই হতাশ করেছ। ছোট মগের অর্ধেক কফি টলটলে জলের মতো ৫০ টাকা। মনে হলো সেকেলের চা রান্না করার জন্য যাবতীয় মসলা-পাতি জোগাড় (সাথে নাকি চিংড়িও ছিলো -বাড়তি উপকরণ হিসেবে) করে প্রধান পাচকের অপেক্ষায় থেকে ঘন্টা খানেক পর ১কাপ চা আসার মত। না আছে ঘ্রাণ, না পেলাম মিষ্টি স্বাদ। তবে দুধ চা করতে যে দুধ ব্যবহার করে তাই দিয়েই যে এই কফি তৈরি তা বুঝতে কারোরই কষ্ট হবেনা৷ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি৷
হাইওয়ে রেস্টুরেন্টে খাবার এর দাম নিয়ে সবাই মনোক্ষুণ্ণ তারপরও উপায় না থাকায় তাদের বিফ খিচুড়ি ট্রাই করলাম। খাবার মোটামুটি ভালই। একজনের জন্য পরিমাণ মতই বলা চলে। তবে বিফ খিচুড়ি বীফ এর পরিমাণ যথেষ্ট ছিল।মোটামুটি সাইজের ১০/১২ পিস হবে।মূল্য ২৯০ টাকা। মাংশের হিসাব করলে এই দ্রব্যমূল্য উর্ধগতির বাজারে বেশিও বলা যায় না। টাকা বাচাতে চাইলে ৩ জনের জন্য ২ টি খিচুড়ি যথেষ্ট হতে পারে।অবারঅল ভাল ছিল তবে মাংশ আরেকটু নরম হতে হবে।
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
ডিনার
মাথাপিছু দাম
২০০–৪০০৳
সাজেস্ট করা ডিশ
খাবারের কোয়ালিটি আর খাবারের দাম দুইটাই একেবারে জঘন্য। যে-কোন কিছুর দাম এম আপ পি থেকে ৫-১০ টাকা বেশি রাখে। আর সেটা নিয়া প্রতিবাদ করলে আপনাকে কিছু বিক্রিও করবে না। ব্যবহার নিয়া সুতরাং কিছু বলতে হচ্ছে না। এর একটু পাশেই ফোর সিজন্স হোটেল আছে, তাদের হোটেলের আশে পাশে অনেক ছোট ছোট দোকান আছে, যারা সকল প্রকার চিপ্স, কোল্ড ড্রিংকস বিস্কুট সবই একদম এম আরপি মেনে বিক্রি করে। সুতরাং সেখানে দাঁড়ানোই বেস্ট মনে হয়েছে। এদের আশে পাশে অন্য কারো দোকান নেই বলে এরা যা ইচ্ছে তাই করছে।
খাবার: 1
পরিষেবা: 1
পরিবেশ: 1
একেবারে পঁচা একটা রেস্টুরেন্ট। অপরিস্কার, অপরিচ্চন্ন খাবার প্রস্তুত করে! খাবারের দা ও বেশি। রীতিমত ডাকাতি। প্রয়োজনীয় নাস্তা যেমন চিপস, কেক, কলা পাউরুটি ও পানি যাত্রার পূর্বে নিকটবর্তী দোকান থেকেই নির্ধারিত দামে কিনে সাথে নিন। এই রেস্টুরেন্ট থেকে বেশি দামে কেনার কোন মানে নাই। ড্রাইভার ও হেল্পার ফ্রি খায়, এবং এ দাম যাত্রীদের কাছ থেকেই আদায় করে। প্লেইটগুলো পরিষ্কার করে ধৌত করে না। এই রেস্টুরেন্ট এর সরবরাহ করা পানি কোনক্রমেই খাবেন না। খাওয়ার পর ডায়রিযা নিশ্চিত।
If you have another option please avoid this place. Too too much bad their behaviour also their food. Toilet not much clean and water tap broken . wheelchair entrance path not available in this place . oust food but price too much high এখানে মিষ্টি জাউ ভাত কে বলা হয় ফিরনি , স্টাফদের ব্যবহার এত খারাপ যে মনে হয় ত্রাণ বিতরণ করছে। খাবারের মান জঘন্য বললেও কম হয়ে যাবে। দাম অত্যধিক এবং অস্বাস্থ্যকর। হুইল চেয়ারের প্রবেশের কোনো পথ নেই। টয়লেটে অনেকগুলো কল ভাঙ্গা
চট্টগ্রাম কক্সবাজার রোডের এই হাইওয়ে রেস্টুরেন্টে বেশির ভাগ ঢাকা-কক্সবাজার গামী বাস খাদ্য বিরতী দিয়ে থাকে। হাইওয়ে রেস্টুরেন্ট হওয়ার কারণের এর সামনে সুবিশাল পার্কিং লট অবস্থিত। বাস পার্ক করে যাত্রীদের খাদ্য বিরতী দেয়া হয়। খাবারের দাম অনেক বেশি রাখা হয় যাত্রীদের কাছ থেকে, সব জিনিসের দামই সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য থেকে ৫/১০ টাকা বেশি। এখানে একটি গিফট শপও রয়েছে যেখানে বিভিন্ন শো পিচ থেকে শুরু করে নানা ধরনের বাচ্চাদের খেলনাও পাওয়া যায়।
প্রতিটি খাবারের দাম আইটেম ভেদে ৪৫-৫০% বেশি৷ যা সাধারণত ভোক্তাদের জন্যে সহনীয় নয়৷ ওরাও জানে বিষয়টা, এখানকার কাস্টমার রা রেগুলার না,যে যেভাবে পারে অন্যের পকেট কাটে এ কারণে৷
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
অন্য
খাবার: 3
পরিষেবা: 2
পরিবেশ: 2
পার্কিংয়ের জায়গা
পার্কিংয়ের জন্য অনেক জায়গা
পার্কিংয়ের বিভিন্ন বিকল্প
ফ্রি পার্কিং উপলভ্য
পার্কিং
পার্কিং এ নো পেইড৷
খাওয়ার পর দাম দিতে গিয়ে বুঝলাম এটা কেমন ছিলো। সত্যি দামটা অনেক বেশি! তাদের চিন্তা ধারাতে এটা আছে যে একটা কাস্টমার একবারই আসবে জীবনে, বার বার আসবে না। তাই যতটা সম্ভব বাড়তি বিল আদায় করে নেওয়াটাই ভালো। তবে এটা সত্যি যে প্রস্বাব/ পায়খানার জন্য স্থানটা অনেক ভালো!! তাই কাস্টমারদের প্রতি আমার আবেদন থাকবে কোন কিছু অর্ডার করার আগে দামটা যাচাই করে নিবেন তাহলে হয়তো আর ঠকবেন না।
ওকে এম Midway Inn রেস্টুরেন্ট কি চট্টগ্রাম-কক্সবাজার হাইওয়ে রোডের নিকটে অবস্থিত এখানে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার হাইওয়ে রোডে চালিত যাত্রীবাহী বাস সমূহ কিছুক্ষণ বিরতির জন্য অবস্থান নেয় এ হোটেল টিতে স্নাক্স আইটেম যেমন বার্গার স্যান্ডউইচ আইটেম সমূহ মানসম্মত অন্যান্য ভারী খাবার যেমন রাইস গোস্ত মাছ ইত্যাদি খুব একটা মানসম্মত নয় একটি স্পেশালিটি হল চা এই হোটেলের চা খুব ভালো হয়
পালতু এক হোটেল,সবকিছুর দাম এত বেশি জা ভাবা জাই না,আর হোটেলের পাশেই জেইখানে চা বিক্রি হই,তার অবস্থা আরও খারাপ এক কাপ চা ২০ টাকা। আর ব্যবহার এত পরিমান খারাপ জা প্রকাশ করা জাচ্চে না।বলবে আগে টাকা পেইড করেন,এমনভাবে বলবে মনে হই আমর তাদের কাছে ভিকারি গেছি ......আমি একবার না বার বার এই জামেলাই পরেছি তাই আপনাদের সতর্ক করছি,আপনি আপনাদের লোকদের সতর্ক করবেন। ধন্যবাদ
খাবার মূল্য অত্যাধিক বেশি এবং স্টাফ দের ব্যবহার প্রফেশনাল না ।এখানে বাসি খাবার সার্ভ করে এবং ডেম কেয়ার একটা ভাব নেই স্টাফ রা ।হাইওয়ে রোড রেস্টুরেন্ট এইটা ।২৪ ঘন্টা খোলা থাকে এই হোটেল ।এখানে ভাত মাছ বিরানী খিচুড়ি ,মিষ্টি সহ সব খাবার পাওয়া যায় ।এখানে বাথরুম গুলি নোংরা এবং হাই কমোড এ টিস্যু থাকে না । সব মূল্যের দাম এখানে অতিরিক্ত রাখা হয়
কক্সবাজারে আসা এবং যাওয়ার পথে OKM Midway Inn Ltd. এর অবস্থান । এটি মূলত একটি খাবারের হোটেল । এই হোটেলে খাবার সরবরাহকারী ওয়েটারদের মধ্যে সমন্বয়ের বড়ই অভাব রয়েছে । পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার অবস্থা মোটেও সন্তোষজনক নয় । কর্মচারীদের আচার আচরণ দুঃখজনক । প্রতিটি খাবারের দাম আকাশছোঁয়া । মালিকের প্রতি অনুরোধ বিষয়টি দেখতে । ধন্যবাদ ।
ইন্টিরিয়র সুন্দর। পরিষ্কার। ফুড অর্ডার করিনি, শুধু রেস্টরুম ইউজ করার জন্য গিয়েছিলাম। যে পরিমান বাস থামে, সে অনুপাতে ওয়াসরুম অনেক কম। (৫টি জেন্টস রেস্টরুম)। বিরাট সিরিয়াল ছিল। এর বাইরে মূল রেস্টুরেন্টের সামনে ও আউটারে শপ আছে। আর রেস্টুরেন্টটি সুন্দর। মেনু দেখে প্রাইজ লেভেল একটু হাই মনে হলো। খাবারের মান জানি না, যেহেতু খাইনি।
চট্টগ্রাম কক্সবাজার রোডে অবস্থিত হাইওয়ে রেস্টুরেন্ট হোটেল মিডওয়ে ইন, খাবার এর মান তেমন টা ভালো না, কিছু নির্দির্স্ট গাড়ী এখানে বিরতির জন্য দাড়ায়, প্রথম প্রথম পরিবেশ ভালে ছিলো কিন্তু বর্তমান তেমন টা নেই, 24 ঘন্টা খোলা পাবেন হোটেল মিড ওয়ে ইন হোটেল, সাদা ভাত, খেচুরি, বিরিয়ানি, ফাস্টফুড এই জাতীয় খাবার পাবেন এখানে,
চট্টগ্রাম - কক্সবাজার হাইওয়ে ঘেঁষে" মিডওয়ে ইন " এর অবস্থান। চ্ট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারমুখী এবং কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রামমুখী বেশ কিছু বাস এখানে যাত্রা বিরতিতে থামে। আয়তনে এটি বেশ বড় বলা চলে। বেশ পরিচ্ছন্ন আর গোছানো। মসজিদ, পরিষ্কার রেস্টরুম আর বেশ ভালো সার্ভিস দিয়ে থাকে। তবে খাবারের দামটা তুলনামূলক বেশী।
To much price দাম অনুযায়ী খাবার অতো ভালো না,
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
মাথাপিছু দাম
২০০–৪০০৳
খাবার: 2
পরিষেবা: 1
পরিবেশ: 3
সাজেস্ট করা ডিশ
Pudding, Cake
পার্কিংয়ের বিভিন্ন বিকল্প
ফ্রি পার্কিং উপলভ্য, রাস্তায় ফ্রি পার্কিং উপলভ্য
কক্সবাজার অথবা টেকনাফ যাওয়া আসার পথে হাইওয়ে রেস্টুরেন্টে এটি। খাওয়ার মান ভালো। খাওয়ার দাম হাইওয়ে রেস্টুরেন্টে গুলুর মতই। কিন্তু মানের সাথে দামের সামঞ্জস্য রয়েছে। অন্যান্য হাইওয়ে রেস্টুরেন্টে এর তুলনায় পরিস্কার পরিচ্ছন্ন আছে। হুইল চেয়ার এক্সিসেবল এন্ট্রান্স নেই।
অত্যন্ত রুচিশীল খাবারে পরিপূর্ণ এবং পরিবেশনে এগিয়ে একটি জনপ্রিয় হোটেল এটি।। কক্সবাজার গামী সকল যাত্রীবাহী বাসের যাত্রীরা এখানে যাত্রা বিরতিতে নামেন এবং খাবার গ্রহণ করেন কিংবা প্রাকৃতিক ডাকে সাড়া দেওয়ার কাজটি সেরে নেন।। যা যাত্রীদের বাকী পথ ভ্রমণে আরামদায়ক হয়।।
ওদের ব্যবহার এভারেজ।
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
ডিনার
মাথাপিছু দাম
২০০–৪০০৳
খাবার: 4
পরিষেবা: 3
পরিবেশ: 1
সাজেস্ট করা ডিশ
Pudding, Chicken Roll, Beef Khicury, Salad, Sandwich, Cake, Chicken Biryani
দাম MRP থেকে বেশি রাখে। ৩০ টাকার মাউন্টেন ডিউ ৩৫/- রাখে একেবারে ওপেন।রিসিট চাইলে দেয়না বাজে কথা বলে।এটা কোন ভাবেই ভালো কিছু না।
পরিষেবা
টেক-আউট
খাবারের ধরন
ব্রেকফাস্ট
খাবার: 3
পরিষেবা: 1
পরিবেশ: 3
সাজেস্ট করা ডিশ
তুলনামূলক ভাবে এই রেস্টুরেন্টে খাবারের দাম অত্যধিক বেশি। ছোট ছোট ২ পিস ব্রয়লার মুরগির মাংস ২০০/- টাকা, তার মানে একটা মুরগি যদি ৩২ পিস করে তাহলে একটা মুরগির দাম ৩২০০/- টাকায় বিক্রি করে!!
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
ডিনার
যদিও যাত্রা বিরতির জন্য জায়গাটা ভালো, কিন্তু কোনো কিছু খাওয়ার জন্য জায়গাটা তেমন ভালো না। কারণ, যেকোন জিনিস কিংবা খাবারের দাম স্বাভাবিক অবস্থা থেকে ২৫%-৩০% বেশি। তাই আপনারা যারা ভ্রমনের জন্য আসেন, হাতে কিংবা ব্যাগে কিছু হালকা খাবার নিয়ে আসলে ভালো।
তাদের ব্যবহার খুব ভালো নয়, আর খাবারের দাম বেশি রাখে, তাই আমি তাদেরকে অপছন্দ করি। তাদের কাছে কোন মেনু কার্ড নেই আর তাই যার কাছে যেমন ইচ্ছে দাম রাখে তারা, এদেরকে এড়িয়ে চলাই সবচাইতে উত্তম। যদি আপনার দ্বারা সম্ভব হয় তাহলে আপনিও এড়িয়ে চলুন।
Valo fresh washroom....vloi poriskhar.... Teknaf jawar pothe mid way te vlo ekta jyga break dewar... Normally Hanif Enterprise, Shyamoli Paribahan etc .break dey ekhane...kew personally giyew break ditey paren... personal car or something
খাবারের দাম মাত্রারিক্ত থাকায় হালকা খাবার খেয়ে কক্সবাজারের উদ্দশ্য রাওয়ানা দেওয়াটাই সবচেয়ে ভালো।এখান থেকে কক্সবাজারে হোটেল ও রিসোর্ট ভাড়া দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়।তবে ভুলেও এ কাজ করবেন না।কারন এর চেয়ে কমদামে কক্সবাজারে পাবেন।
খাবারের দাম অতিরিক্ত মাত্রায় বেশী। বাজেট ট্রাভেলার রা এখানে যাত্রাবিরতি না নেয়াই শ্রেয়। ২ টা পরোটা আর সবজি (পেপে,আলু) দিয়ে বিল ৯০ টাকা। পানি আলাদা নিতে হবে। আহামরি যে ভালো পাচ্ছেন তা কিন্তু না। আমাদের লোকাল হোটেলের মতই।
চট্টগ্রাম - কক্সবাজার হাইওয়েতে একটি পরিচিত নাম মিডওয়ে ইন। যেখানে মানুষ বিভিন্ন রকম খাবার খেয়ে তার পথের ক্লান্তি দূর করবে। তবে হতাশাজনক হলেও সত্যি যে, খাবারের মান ও দামে কোন মিল নেই। ওয়াশরুমের অবস্থা তেমন ভাল নয়।
চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার যাওয়া কিংবা অাসার পথে লোহাগড়া এলাকায় Midway Inn রেস্টুরেন্টটি অবস্থিত। বাহিরের পরিবেশ সুন্দর খাবারের মান তত ভালো নয়। যারা বাসে করে এই পথে যাবেন তাদেরকে ড্রাইভার ঐ হোটেলে নিয়ে যাবে।
এটি চট্টগ্রাম - কক্সবাজার সড়কে চকরিয়া এরিয়ার মধ্যে অবস্থিত। খাবার এবং হোটেল এর পরিবেশ মোটামুটি ঠিক থাকলেও - খাবারের মূল্য তুলনামূলক অনেক বেশী, যাহা সাধারন সকল যাত্রীর পক্ষে বহন করা অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার।
খাবারের মান অনুযায়ী দাম অনেক বেশি। এই ধরনের হাইওয়ে হোটেল রেস্টুরেন্টে দিনেরাতে সবসময় ডাকাতি করে। সবাইকে অনুরোধ করবো, এখানে খাবেন না। প্রয়োজন হলে বাসা থেকে খাবার নিয়ে আসুন। ভালো খাবার খান আর ভালো থাকুন।
বিফ খিচুড়ি অর্ডার করেছিলাম, অনেক আগেই রান্না করে রেখেছিল, সালাদ নিন্ম মানের। দাম কম নয় ২৪০ টাকা। অবশ্যই মান বাড়াতে হবে। আগেই ঢাকা যাওয়ার পথে গ্রিন লাইনে অফবিট রেস্টুরেন্টে বিফ খিছুড়ির কথা অনেক মনে পড়ছে।
প্রত্যেক পন্যের দাম অনেক বেশি। হাফ লিটার পানির দাম ২০ টাকা, ৩০ টাকার কফির দাম ৫০ টাকা। এই রকম জায়গায় এত দাম হওয়ার কথা না। তবুও কুমিল্লা এলাকার রেষ্টুরেন্ট এর চেয়ে স্টাফদের আতরন হাজার গুনে ভালো।
খুব ভালো
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
ডিনার
মাথাপিছু দাম
৪০০–৬০০৳
খাবার: 5
পরিষেবা: 5
পরিবেশ: 5
সাজেস্ট করা ডিশ
Chicken Roll
রেস্তোরাটি একটু সুন্দর করে সাজানো গোছানো এবং সাধারন মানের হাইওয়ে রেস্তীরা থেকে এর খাবারের দামও বেশি। খাবারের মান সাধারণ! তবে বেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। এসি বাসের যাত্রীদের জন্য প্রজোয্য!!
খাবার মোটামুটি ভালো,তবে মান অনুযায়ী ধাম বেশি
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
ডিনার
মাথাপিছু দাম
৬০০–৮০০৳
খাবার: 4
পরিষেবা: 3
পরিবেশ: 3
খুব খারাপ। খাবারের কোন মান নাই, এদিকে একটা বার্গার নাকি ১৫০ টাকা
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
লাঞ্চ
খাবার: 1
পরিষেবা: 1
পরিবেশ: 1
হাইওয়েতে এই রেস্টুরেন্টের মান ভালো। কক্সবাজার দুইবার গিয়েছি। এর মধ্যে একবার এই রেস্টুরেন্টে খেয়েছি। খুবই ভালো ছিল। আর পরের বার আরেক রেস্টুরেন্টে খেয়েছিলাম, খুবই বাজে অবস্থা ছিল।
এটা পকেটমার এর দোকান। খাওয়ার পরে বিল দিতে গিয়ে টের পাবেন। এটা নিশ্চিত। প্রতিটা আইটেম ডাবল রেট। ড্রাইভারের সাথে এদের চুক্তি আছে। গাড়ী এখানে ঢুকিয়ে দিতে পারলেই হয়। সবাই জিম্মি।
প্রতিটি খাবার মানের তুলনায় অনেক বেশি মূল্য নেয়। এমনকি তারা এম আর পি মূল্যের উপর ৪০% বেশি দাম নেয়। যা খুবই হতাশাজনক।
খাবার: 2
পরিষেবা: 2
পরিবেশ: 2
মোটামুটি ভালো একটা রেস্ট্রুরেন্ট। যারা যাওয়া-আসার সময় প্রকৃতির ডাক শুনতে পান, তারাই এসব রেস্টুরেন্টের মর্যাদা বুঝতে পারবেন। জামা-কাপর না ভিজাতে এরাই যাত্রিদের শেষ ভরসা।
খাবার, সার্ভিস, পরিবেশ সব'ই ভালো৷
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
ডিনার
খাবার: 5
পরিষেবা: 5
পরিবেশ: 5
সাজেস্ট করা ডিশ
পরিষ্কার পরিছন্ন। তবে খুবই খারাপ ব্যবহার। ডাকলে শোনেনা। ডাকাত। ২ টা রুটি ৩০ টাকা, সাথে ১ টা সবজি ৪০ টাকা, আর পাউডার দুধের বাজে চা ২০ টাকা। মনে হয় দেশে দূর্ভিক্ষ চলছে।
কক্সবাজার যাওয়া অথবা আসার পথে বেশিরভাগ সময় এই রেষ্টুরেন্টটিতে চা বিরতি হয়। এখানে খাবারের মূল্য অত্যাধিক। খাবারের মান মোটামুটি। এখানে হুইলচেয়ার প্রবেশযোগ্য না।
জায়গাটা অনেক সুন্দর। অনেক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। কক্সবাজার যাওয়ার পথে আপনি এই রেস্টুরেন্টে চা খেতে পারেন। যদিও আমি শুধু চাই খেয়েছি এবং সেটাই আমার ভালো লেগেছে।
কক্সবাজার থেকে ঢাকা আসার সময় এটাতে যাত্রা বিরতি দে।ভিতরের পরিবেশ ভালোই। হানিফ,ইউনিক সহ অনেক বাসই এখানে থামে।খাবারের দাম বাকি সব গুলোর মতই।
পরিবেশ: 4
হাইওয়ে রেস্টুরেন্ট তাই দাম অনেক বেশি,1 কাপ কফি 60 টাকা,যেটা খুব বেশি হলে 30 টাকা হওয়ার কথা,কিছু খাওয়ার আগে অবশ্যই দাম জিজ্ঞাসা করে খাবেন,নয়তো পস্তাবেন।
খাবারের মান অনুযায়ী দাম তুলনামূলক বেশি
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
লাঞ্চ
খাবার: 3
পরিষেবা: 3
পরিবেশ: 3
এখানে খাবারের অত্যাধিক দাম। তবে যদি কক্সবাজার যাওয়ার পথে এখানে থেমে ছবি তুলতে চান তবে এই জায়গাটা আদর্শ স্থান। এই ছবিটি ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে তোলা।
হাইওয়ে অলওয়েজ এক্সপেন্সিভ। খাবারের মান তেমন ভালো না। প্রাইস অনেক বেশি। কোনোরকম চালিয়ে নেওয়া যায়।
খাবার: 3
পরিষেবা: 3
পরিবেশ: 4
Rating deyar moto kono way nai. Khub baje service + foods. Bises kore chicken burger er man khub baje! Quality and quantity based price onk high.
ভালোই,,, বিভিন্ন গাড়ি স্টপেজ এ এসে যাত্রাবিরতি দেয় প্রায় ১৫ মিনিট, তবে ওয়াস রুমটি অস্থির, আর হাই- লো দুই কমোড ই বিদ্যমান টয়লেটের জন্য,,,,,
বাংলাদেশে কফির থেকে "চা"য়ের ফ্যান বেশি,,,আর আপনাদের কাছে চা নেই দুঃখজনক,,,আর সব কিছুর দামটা স্বল্প পরিমানে বেশি,,স্বাদের দিক থেকে সব ঠিকঠাক
Faltu. Shob kisur price beshi. 15takar chips 20tk bKash e cash out korte gele hajare 20tk beshi deoa lage. Keu jaben na ei baaler jaygay
above average class highway hotel..Tasty Quality foods,but খাওয়ার আগে প্রাইজ জিজ্ঞেস করে খাইলে ভালো।কজ,নরমাল জিনিসের এবনরমাল দাম …
কক্সবাজার যেতে এখানে বিরতি দেয়া হয়! রেস্টুরেন্টেটি খুব গোছানো, বাথরুমের পরিবেশ ও ভালো! যদিও খাওয়ার সহ অন্যান্য জিনিসের দাম অনেক বেশি!
খুবই খারাপ , 110 টাকা দিয়ে বাসী ডিমের স্যান্ডউইচ খেয়ে আমার ও আমার স্ত্রীর পেট খারাপ হয়েছে, খাবারের দাম অনেক বেশী আর আইটেম অনেক কম।
সাধারণত এই ধরনের হাইওয়ে রেস্টুরেন্টগুলোতে প্রাইচটা একটু বেশিই থাকে তবে কোয়ালিটি খারাপ হয়না, ভালোই থাকে। এইটাও তার ব্যতিক্রম নয়।
Faltu restaurant. Khabar daam onek beshi. Sob gula bus driver eiekhane thamay karon tara restaurant theke commission pay.
ঢাকা কক্সবাজার রোড এর যাত্রা কালে এই হোটেল এ অনেক বাস ই বিরতি দিয়ে থাকে।খাবার মোটামুটি মানের তবে দাম তুলনামূলক ভাবে বেশি।
খাবারের মান খুবই ভালো। তবে সার্ভিস টা আরেকটু ফার্স্ট হওয়া দরকার যেহেতু হাইওয়ে রোডে 20 থেকে 40 মিনিট ব্রেক পাওয়া যায়।
হোটেল ডি বাইরে থেকে দেখতে অনেক সুন্দর| ভিতরে খুব মনোরম পরিবেশ | অনেক রকমের খাবার রয়েছে • কিন্তু খাবারের দাম একটু বেশি¡¡
খিচুড়ি খুবই বাজে হইছে, অর্ধেক খেয়ে আর খাইনি। দাম নিয়েছিল ২৫০ টাকা।
খাবার: 2
পরিষেবা: 4
পরিবেশ: 5
মোটামুটি, যাত্রা বিরতিতে কাজ চালানোর মতো। তবে খাবারের দাম খুব বেশি।
খাবার: 2
পরিষেবা: 2
পরিবেশ: 2
বাজে সার্ভিস খাবারের দাম অনেক বেশি প্যাকেটজাত অন্য কোম্পানির খাবারের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য থেকেও বেশি মূল্য দেওয়া হয়.
Akabara faltu hotel...bhv kuttar moto... Raty dakati korta na para hotel business kora basi dam nia dakati kortasa....
হাইওয়ে রাস্তার মাঝখানে বিরতিতে খাবারের দোকান যেখানে আপনি যেকোনো সময় টাকা দিয়ে কিনে খেতে পারেন খাবারের মান ভালো নয়
এখানে কোন জিনিস কিনলে দাম বেশি রাখে। কাস্টমারের কোন সুযোগ সুবিধা তাদের কাছে পাওয়া যাবে না। তারা সুযোগ সন্ধানি।
খাবারের মান ভালো কিন্তু খাবার অনুযায়ী দামটা অনেক বেশি,, আশেপাশের পরিবেশ, ওয়াসরুম সবই পরিষ্কার পরিছন্ন আছে।
Highly Cost. ডাকাতের মত। ২০ টাকার খাবার ৬০ টাকা, ৬০ টাকার খার ১২০ টাকা। সবকিছুর দাম দ্বিগুণ। কিন্তু কেন??
কিছু বলার নেই শুধু পর্যটকদের বাধ্য হয়ে এইখানে খেতে হয়
খাবার: 3
পরিষেবা: 3
পরিবেশ: 3
টাকা অনুযায়ী খাবার মোটামুটি সার্ভিস বাজে পরিবেশ ভালো
খাবার: 3
পরিষেবা: 1
পরিবেশ: 4
গ্রাহক দের খাবার বিল বাবদ ক্যাশ মেমোর কাস্টম কপি দেয়া হচ্ছে যা মূলত গ্রাহক অথবা কাস্টমার কপি দেয়ার কথা।।
দ্বিগুন,তিন গুন দামে খেতে চাইলে এখানে স্বাগতম! তবে এখানে নামাজ ও ওয়াশরুমের সুব্যবস্থা আছে বলে ৩ ★ দিলাম
ফালতু, চরম ফালতু, পচা রসমালাই টাটকা বলে বিক্রি করে। ফ্রিজে রাখার কারণে অাপনার বুঝার কোন উপায় নেই।
ঢাকা-কক্সবাজার হাইওয়েতে চকরিয়ার কিছুটা আগে মেইন রোডের পাশেই এই রেস্টুরেন্ট কাম রেস্ট এরিয়াটি অবস্থিত।
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রোডে অবস্থিত মাঝারি মাপের রেস্টুরেন্ট। তবে খাবার আগে মেনু ও খাবারের দাম জেনে নিন।
Negative এর নিচে কিছু আছে। থাকলে দেন।
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
ডিনার
খাবারের মান খুব ভালো না, ডিম স্যান্ডউইচ ও বার্গার খাইছি প্রথম।
খাবার: 4
পরিষেবা: 2
খাবারের মান খুবই বাজে।তার সাথে দামও অনেক বেশি। আচার আচরণও একদম সুন্দর না।সব মিলিয়ে খুবই বাজে।
অন্যসব হাইওয়ে হোটেলের মতই খাবারের নামে ডাকাতি করে। তবে ওদের ওয়াশরুম যথেষ্ট ও পরিষ্কার।
খাবারের মানের অনুসারে দাম অনেক বেশি
খাবার: 2
পরিষেবা: 3
পরিবেশ: 3
কোপা শামসু হোটেল। দুইজন খেলে 500 টাকা বিল আসবে। তবে কফিটা ফ্যান্টাস্টিক!
এদের Food গুলি খুব ভালো
খাবার: 5
পরিষেবা: 5
পরিবেশ: 5
খাবারের মান দাম অনুযায়ী অনেক বাজে। আমার মতে OKM Midway Inn কে এভয়েড করা উচিৎ।
তেমন জমজমাট নয়, পরিবেশ সুন্দর। খাবারের দামও মোটামুটি, তবে খাবারের বাহার কম..
সব হাইওয়ে হোটেল এর মত দাম বেশি। তা ছাড়া পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ছিল হোটেল টি।
Very pricy. But food is eatable. দাম চওড়া। তবে খাবার খাওয়া যায়।
এলাকার হোটেল বলে বলছিনা, তাদের Beef খিচুড়ির স্বাদ অসাধারণ।
1825 reviews
679, Highway Plaza ( 1st Floor, 846 সি ডি এ এভেনিউ, চট্টগ্রাম 4000, বাংলাদেশ
1694 reviews
Agrabad C/A S.Alam Center, 58 Sabdar Ali Rd, Chattogram 4102, Bangladesh
1470 reviews
8RXH+9VH, S.S Khaled Road, West Side Of Ashkar Dighi, Ashkar Dighirpar, চট্টগ্রাম 4000, বাংলাদেশ
1440 reviews
1st Floor, Besides the king of Chittagong, 15 O.R Nizam Road, Panchlaish Minar Building, 15 O.R. Nizam Rd, Chattogram 4203, Bangladesh
1171 reviews
বন্দর ভবন, Port Colony Road, Main Gate, চট্টগ্রাম 4100, বাংলাদেশ