Dhaka 1000, Bangladesh
আহ্সান মঞ্জিল জাদুঘর is a Tourist attraction located at Dhaka 1000, Bangladesh. It has received 16717 reviews with an average rating of 4.4 stars.
Monday | 10:30AM-4:30PM |
---|---|
Tuesday | Closed |
Wednesday | 3-7PM |
Thursday | 10:30AM-4:30PM |
Friday | 10:30AM-4:30PM |
Saturday | 10:30AM-4:30PM |
Sunday | 10:30AM-4:30PM |
The address of আহ্সান মঞ্জিল জাদুঘর: Dhaka 1000, Bangladesh
আহ্সান মঞ্জিল জাদুঘর has 4.4 stars from 16717 reviews
Tourist attraction
"আহসান মঞ্জিলে প্রবেশ করতে দর্শনার্থীদের নির্দিষ্ট মুল্যের টিকেট কেটে প্রবেশ করতে হয়। সকলকে অনলাইনে টিকেট ক্রয় করতে হবে। ভ্রমণ গাইড অনুসারে ১২ বছরের কম বয়সী শিশুদের প্রবেশ টিকে মূল্য ১০ টাকা, প্রাপ্ত বয়স্কদের জনপ্রতি টিকেট মূল্য ২০ টাকা। তবে বিদেশী পর্যটকদের প্রবেশ টিকেট মূল্য ১০০ টাকা। প্রতিবন্ধীদের আহসান মঞ্জিলে প্রবেশ করতে টিকেট কাটতে হয়ে না। আহসান মঞ্জিল পুরান ঢাকার ইসলামপুরের কুমারটুলী এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি পূর্বে ছিল ঢাকার নবাবদের আবাসিক প্রাসাদ ও জমিদারীর সদর কাচারি। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আবদুল গনি।তিনি তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহ-র নামানুসারে এর নামকরণ করেন।১৮৫৯ খ্রিষ্টাব্দে আহসান মঞ্জিলের নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ১৮৭২ খ্রিষ্টাব্দে সমাপ্ত হয়। ১৯০৬ খ্রিষ্টাব্দে এখানে এক অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়। আহসান মঞ্জিল কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। সর্বশেষ সংস্কার করা হয়েছে অতি সম্প্রতি। এখন এটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর কর্তৃক পরিচালিত একটি জাদুঘর। ১৭২০- বর্তমান আহসান মঞ্জিল এলাকায় মোগল জমিদার শেখ ইনায়েতউল্লাহর বাগানবাড়ি ছিল। ১৭৪০- ফরাসী বণিকগণ শেখ ইনায়েতউল্লাহর পুত্র শেখ মতিউল্লাহর নিকট থেকে এখানে বাণিজ্য কুঠি তৈরী করে। ১৭৫৭- পলাশী যুদ্ধের পর উক্ত ফরাসী কুঠিটি ইংরেজদের নিয়ন্ত্রণে চলে যায় এবং পরে তা ফেরত দেওয়া হয়। ১৮৩০- খাজা আলিমুল্লাহ ফরাসীদের নিকট থেকে কুঠিবাড়িটি ক্রয়পূর্বক নিজের বাসভবনোপযোগী করে সংস্কার করেন। ১৮৫৯- নওয়াব আবদুল গনি ফরাসী কুঠির পূর্ব পার্শ্বে নতুন প্রাসাদ নির্মাণ শুরু করেন, যা ১৮৬২ সালে শেষ হয় এবং তিনি তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহর নামে নামকরণ করেন ‘আহসান মঞ্জিল’। ৭ এপ্রিল, ১৮৮৮- প্রবল টর্নেডোর আঘাতে আহসান মঞ্জিলের বযাপক ক্ষতি হয়। নওয়াব আহসানুল্লাহ সংস্কার ও উন্নয়ন করেন। এ সময় রংমহলের উপরে সুদৃশ্য গম্বুজটি সযোজন করা হয়। ১২ জুন, ১৮৯৭- ভয়াবহ ভূমিকম্পে আহসান মঞ্জিলের কিছু ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং নওয়াব আহসানুল্লাহ মেরামত করেন। ১৮-১৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯০৪- ভাইসরয় লর্ড কার্জন বঙ্গ বিভাগের পক্ষে জনমত গঠনের লক্ষ্যে পূর্ববঙ্গ সফরে এসে আহসান মঞ্জিলে নওয়াব সলিমুল্লাহর অতিথি হিসেবে অবস্থান করেন। ৩ মার্চ, ১৯২০- কেন্দ্রীয় খেলাফত কমিটির নেতা মওলানা শওকত আলী ও মাওলানা আব্দুল কালাম আজাদের উপস্থিতিতে নওয়াব হাবিবুল্লাহ আহসান মঞ্জিল প্রাঙ্গণে এক বিরাট সভা করেন। ১৪ মার্চ, ১৯৫২- জমিদারী উচ্ছেদ আইনের আওতায় সরকার ঢাকা নওয়াব এস্টেট অধিগ্রহণ করে। তবে আহসান মঞ্জিলসহ নওয়াব বাগানবাড়িগুলো অধিগ্রহণের বাইরে থাকে। ১৯৬০- সংস্কারাভাবে আহসান মঞ্জিল জরাজীর্ণ হয় এবং এখানে থাকা মূল্যবান জিনিসপত্র নওয়াব পরিবারের সদস্যরা নিলামে কিনতে থাকে। ১৯৭৪- নওয়াব পরিবারের উত্তরাধিকারীগণ সংরক্ষণে অপারগ হয়ে আহসান মঞ্জিল নিলামে বিক্রি করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। ২ নভেম্বর, ১৯৭৪- জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আহসান মঞ্জিল নিলামে বিক্রির প্রস্তাব বাতিল করে দেন এবং সংস্কার পূর্বক এখানে জাদুঘর ও পর্যটন কেন্দ্র স্থাপনের নির্দেশ প্রদান করেন। ৩ নভেম্বর, ১৯৮৫- সরকার সামরিক বিধি জারির মাধ্যমে আহসান মঞ্জিল প্রাসাদ ও তৎসংলগ্ন ৫"
"আহসান মঞ্জিল (Ahsan Manzil, Ahsan Monjil) পুরান ঢাকার ইসলামপুরে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। দোতলা এ ভবনের বারান্দা ও মেঝে তৈরি করা হয়েছে মার্বেল পাথর দিয়ে। আহসান মঞ্জিলের প্রতিটি কক্ষ অষ্টকোণ বিশিষ্ট এবং এই ভবনের ছাদ কাঠের তৈরি। প্রাসাদের ভেতরে রয়েছে খাবার ঘর, লাইব্রেরি, জলসাঘর, দরবার হল এবং বিলিয়ার্ড খেলার জায়গা। আর প্রাসাদের দোতলায় রয়েছে অথিতিদের থাকার কক্ষ, বৈঠকখানা, নাচঘর, গ্রন্থাগার এবং আরো কিছু বসবাসের কক্ষ। প্রসাদের ঠিক সামনে রয়েছে চমৎকার ফুলের বাগান ও সবুজ মাঠ। আহসান মঞ্জিলের দ্বিতীয় তলা থেকে একটি বড় সিড়ি সবুজ মাঠে নেমে এসেছে। আহসান মঞ্জিলকে ঢাকা শহরের প্রথম ইট-পাথরের তৈরি স্থাপত্য নিদর্শন হিসাবে মনে করা হয়। আর তৎকালীন নবাবদের হাতে এই ভবনেই প্রথম বৈদ্যুতিক বাতি জ্বলে উঠে। আহসান মঞ্জিলের স্থাপত্যশৈলী পশ্চিমাদেরও সমানভাবে আকর্ষণ করে, লর্ড কার্জন ঢাকায় আসলে এই ভবনেই থাকতেন বলে প্রমাণ পাওয়া যায়। বর্তমানে আহসান মঞ্জিল বাংলাদেশ সরকারের জাদুঘর হিসেবে সংরক্ষিত আছে। ১৯৯২ সালে এই জাদুঘর জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। আহসান মঞ্জিলের রংমহলের ২৩ টি কক্ষে ৪ হাজার ৭৭ নিদর্শন রয়েছে। ইতিহাস অষ্টাদশ শতাব্দীর শুরুতে জমিদার শেখ ইনায়েতউল্লাহ রংমহল প্রতিষ্ঠা করেন এবং পরবর্তীতে তাঁর ছেলে শেখ মতিউল্লাহ ফরাসি বণিকদের কাছে বিক্রি করে দেন। ১৮৩৫ সালে নবাব আবদুল গনির পিতা খাজা আলীমুল্লাহ এই প্রাসাদটি কিনে বসবাস শুরু করেন। নবাব আবদুল গনি ১৮৭২ সালে নতুন করে এটি নির্মাণ করে তার ছেলের নামানুসারে প্রাসাদটির নাম রাখেন আহসান মঞ্জিল। টিকেট মূল্য সাধারণ দর্শনার্থীদের আহসান মঞ্জিল পরিদর্শন করতে জনপ্রতি ২০ টাকা দিয়ে প্রবেশ টিকিট সংগ্রহ করতে হয়। ১২ বছরের নিচে অপ্রাপ্ত শিশুরা জনপ্রতি ১০ টাকায় প্রবেশ করতে পারে। বিদেশীদের আহসান মঞ্জিলে প্রবেশ করতে জনপ্রতি ১০০ টাকা দিতে হয়। প্রতিবন্ধী দর্শনার্থীদের জন্য আহসান মঞ্জিলে কোন টিকিটের প্রয়োজন হয় না। আর আগে থেকে আবেদন করলে ছাত্র-ছাত্রীরাও বিনামূল্যে আহসান মঞ্জিল জাদুঘর দেখতে পারে।পরিদর্শনের সময় শনিবার থেকে বুধবার এই পাঁচ দিন সকাল ১০টা ৩০ মিনিট থেকে বিকেল ৫টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত আহসান মঞ্জিল দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে। আর প্রতি শুক্রবার বিকেল ৩ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত আহসান মঞ্জিল পরিদর্শন করা যায়। প্রতি বৃহস্পতিবার এবং অন্যান্য সরকারী ছুটির দিনে আহসান মঞ্জিল জাদুঘর সম্পূর্ন বন্ধ থাকে। আহসান মঞ্জিল কিভাবে যাবেন ঢাকার যেকোন জায়গা থেকে গুলিস্তান এসে রিক্সা বা সিএনজি তে করে আহসান মঞ্জিল দেখতে যেতে পারেন। গুলিস্থানের নর্থ সাউথ রোড ধরে নয়াবাজার মোড় হয়ে বাবুবাজার ব্রিজ দিয়ে এগুলে ইসলামপুর পৌঁছে যাবেন। আর ইসলামপুর আসলে আহসান মঞ্জিল যাওয়ার রাস্তা যে কাউকে জিজ্ঞাস করলেই জানতে পারবেন। অথবা সরাসরি পুরান ঢাকার সদরঘাট এলাকায় এসে পায়ে হেঁটে কিংবা অল্প টাকা রিকশা ভাড়ায় আহসান মঞ্জিল যেতে পারবেন।"
"আহসান মঞ্জিল পুরান ঢাকার ইসলামপুরের কুমারটুলী এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি পূর্বে ছিল ঢাকার নবাবদের আবাসিক প্রাসাদ ও জমিদারীর সদর কাচারি। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আবদুল গনি।তিনি তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহ-র নামানুসারে এর নামকরণ করেন।১৮৫৯ খ্রিষ্টাব্দে আহসান মঞ্জিলের নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ১৮৭২ খ্রিষ্টাব্দে সমাপ্ত হয়। ১৯০৬ খ্রিষ্টাব্দে এখানে এক অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়। আহসান মঞ্জিল কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। সর্বশেষ সংস্কার করা হয়েছে অতি সম্প্রতি। এখন এটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর কর্তৃক পরিচালিত একটি জাদুঘর। অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে জামালপুর পরগনার জমিদার শেখ ইনায়েতউল্লাহ আহসান মঞ্জিলের বর্তমান স্থান রংমহল নামে একটি প্রমোদভবন তৈরি করেন। পরবর্তীতে তার পুত্র শেখ মতিউল্লাহ রংমহলটি ফরাসি বণিকদের কাছে বিক্রি করে দেন। বাণিজ্য কুঠি হিসাবে এটি দীর্ঘদিন পরিচিত ছিল। এরপরে ১৮৩০-এ বেগমবাজারে বসবাসকারী নওয়াব আবদুল গনির পিতা খাজা আলীমুল্লাহ এটি ক্রয় করে বসবাস শুরু করেন। এই বাসভবনকে কেন্দ্র করে খাজা আবদুল গনি মার্টিন অ্যান্ড কোম্পানী নামক একটি ইউরোপীয় নির্মাণ ও প্রকৌশল-প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরী করান, যার প্রধান ইমারত ছিল আহসান মঞ্জিল। ১৮৫৯ সালে নওয়াব আবদুল গনি প্রাসাদটি নির্মাণ শুরু করেন যা ১৮৭২ সালে সমাপ্ত হয়। তিনি তার প্রিয় পুত্র খাজা আহসানুল্লাহর নামানুসারে এর নামকরণ করেন ‘আহসান মঞ্জিল’। ওই যুগে নবনির্মিত প্রাসাদ ভবনটি রংমহল ও পুরাতন ভবনটি অন্দরমহল নামে পরিচিত ছিল। ১৮৮৮ সালের ৭ এপ্রিল প্রবল ভূমিকম্পে পুরো আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত আহসান মঞ্জিল পুনর্নির্মাণের সময় বর্তমান উঁচু গম্বুজটি সংযোজন করা হয়। পুনর্নির্মাণ ও মেরামতের জন্য রাণীগঞ্জ থেকে উন্নতমানের ইট আনা হয়। মেরামতকর্ম পরিচালনা করেন প্রকৌশলী গোবিন্দ চন্দ্র রায়। সে আমলে ঢাকা শহরে আহসান মঞ্জিলের মতো এতো জাঁকালো ভবন আর ছিল না। এর প্রাসাদোপরি গম্বুজটি শহরের অন্যতম উঁচু চূড়া হওয়ায় তা বহুদূর থেকেও সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করত। ১৮৯৭ সালে ১২ই জুন ঢাকায় ভূমিকম্প আঘাত হানলে আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়। আহসান মঞ্জিলের দক্ষিণের বারান্দাসহ ইসলামপুর রোড সংলগ্ন নহবত খানাটি সম্পূর্ণ ভেঙ্গে পড়ে। পরবর্তীকালে নবাব আহসানুল্লাহ তা পুনঃনির্মাণ করেন। ১৯৫২ সালে জমিদারী উচ্ছেদ আইনের আওতায় ঢাকা নওয়াব এস্টেট সরকার অধিগ্রহণ করে। কিন্তু নওয়াবদের আবাসিক ভবন আহসান মঞ্জিল এবং বাগানবাড়িসমূহ অধিগ্রহণের বাইরে থাকে। কালক্রমে অর্থাভাব ও নওয়াব পরিবারের প্রভাব প্রতিপত্তি ক্ষয়িষ্ণু হওয়ার ফলে আহসান মঞ্জিলের রক্ষণাবেক্ষণ দুরূহ হয়ে পড়ে। ১৯৬০’র দশকে এখানে থাকা মূল্যবান দ্রব্যাদি নওয়াব পরিবারের সদস্যরা নিলামে কিনে নেয়।"
"আহসান মঞ্জিল পুরান ঢাকার একটি ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা গুলোর মধ্যে অন্যতম। অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে জামালপুর পরগনার জমিদার শেখ ইনায়েতউল্লাহ আহসান মঞ্জিলের বর্তমান স্থানে রংমহল নামে একটি প্রমোদভবন তৈরি করেন। পরবর্তীতে তার পুত্র শেখ মতিউল্লাহ রংমহলটি ফরাসি বণিকদের কাছে বিক্রি করে দেন। বাণিজ্য কুঠি হিসাবে এটি দীর্ঘদিন পরিচিত ছিল। এরপরে ১৮৩০-এ বেগমবাজারে বসবাসকারী নওয়াব আবদুল গনির পিতা খাজা আলীমুল্লাহ এটি ক্রয় করে বসবাস শুরু করেন। এই বাসভবনকে কেন্দ্র করে খাজা আবদুল গনি মার্টিন অ্যান্ড কোম্পানী নামক একটি ইউরোপীয় নির্মাণ ও প্রকৌশল-প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরী করান, যার প্রধান ইমারত ছিল আহসান মঞ্জিল। ১৮৫৯ সালে নওয়াব আবদুল গনি প্রাসাদটি নির্মাণ শুরু করেন যা ১৮৭২ সালে সমাপ্ত হয়। তিনি তার প্রিয় পুত্র খাজা আহসানুল্লাহর নামানুসারে এর নামকরণ করেন ‘আহসান মঞ্জিল’। ওই যুগে নবনির্মিত প্রাসাদ ভবনটি রংমহল ও পুরাতন ভবনটি অন্দরমহল নামে পরিচিত ছিল। ১৮৮৮ সালের ৭ এপ্রিল প্রবল ভূমিকম্পে পুরো আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত আহসান মঞ্জিল পুনর্নির্মাণের সময় বর্তমান উঁচু গম্বুজটি সংযোজন করা হয়। পুনর্নির্মাণ ও মেরামতের জন্য রাণীগঞ্জ থেকে উন্নতমানের ইট আনা হয়। মেরামতকর্ম পরিচালনা করেন প্রকৌশলী গোবিন্দ চন্দ্র রায়। সে আমলে ঢাকা শহরে আহসান মঞ্জিলের মতো এতো জাঁকালো ভবন আর ছিল না। এর প্রাসাদোপরি গম্বুজটি শহরের অন্যতম উঁচু চূড়া হওয়ায় তা বহুদূর থেকেও সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করত। ১৮৯৭ সালে ১২ই জুন ঢাকায় ভূমিকম্প আঘাত হানলে আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়। আহসান মঞ্জিলের দক্ষিণের বারান্দাসহ ইসলামপুর রোড সংলগ্ন নহবত খানাটি সম্পূর্ণ ভেঙ্গে পড়ে। পরবর্তীকালে নবাব আহসানুল্লাহ তা পুনঃনির্মাণ করেন। ১৯৫২ সালে জমিদারী উচ্ছেদ আইনের আওতায় ঢাকা নওয়াব এস্টেট সরকার অধিগ্রহণ করে। কিন্তু নওয়াবদের আবাসিক ভবন আহসান মঞ্জিল এবং বাগানবাড়িসমূহ অধিগ্রহণের বাইরে থাকে। কালক্রমে অর্থাভাব ও নওয়াব পরিবারের প্রভাব প্রতিপত্তি ক্ষয়িষ্ণু হওয়ার ফলে আহসান মঞ্জিলের রক্ষণাবেক্ষণ দুরূহ হয়ে পড়ে । ১৯৬০’র দশকে এখানে থাকা মূল্যবান দ্রব্যাদি নওয়াব পরিবারের সদস্যরা নিলামে কিনে নেয়।"
"অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে জামালপুর পরগনার জমিদার আহেখ এনায়েতুল্লাহ আহসান মঞ্জিলের বর্তমান স্থানে রংমহল নামে একটি প্রমোদভবন তৈরি করেন। পরবর্তীতে তার পুত্র শেখ মতিউল্লাহ রংমহলটি ফরাসি বণিকদের কাছে বিক্রি করে দেন। বাণিজ্য কুঠি হিসাবে এটি দীর্ঘদিন পরিচিত ছিল। এরপরে ১৮৩০-এ খাজা আলীমুল্লাহ এটি ক্রয় করে বসবাস শুরু করেন। এই বাসভবনকে কেন্দ্র করে খাজা আব্দুল গনি মার্টিন অ্যান্ড কোম্পানী নামক একটি ইউরোপীয় নির্মাণ ও প্রকৌশল-প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরী করান, যার প্রধান ইমারত ছিল আহসান মঞ্জিল। ১৮৫৯ সালে নওয়াব আব্দুল গনি প্রাসাদটি নির্মাণ শুরু করেন যা ১৮৭২ সালে সমাপ্ত হয়। তিনি তার প্রিয় পুত্র খাজা আহসানুল্লাহর নামানুসারে এর নামকরণ করেন ‘আহসান মঞ্জিল’। ওই যুগে নবনির্মিত প্রাসাদ ভবনটি রংমহল ও পুরাতন ভবনটি অন্দরমহল নামে পরিচিত ছিল। ১৮৮৮ সালের ৭ এপ্রিল প্রবল ভূমিকম্পে পুরো আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত আহসান মঞ্জিল পুনর্নির্মাণের সময় বর্তমান উঁচু গম্বুজটি সংযোজন করা হয়। পুনর্নির্মাণ ও মেরামতের জন্য রানীগঞ্জ থেকে উন্নতমানের ইট আনা হয়। মেরামতকর্ম পরিচালনা করেন প্রকৌশলী গোবিন্দ চন্দ্র রায়। সে আমলে ঢাকা শহরে আহসান মঞ্জিলের মতো এতো জাঁকালো ভবন আর ছিল না। এর প্রাসাদোপরি গম্বুজটি শহরের অন্যতম উঁচু চূড়া হওয়ায় তা বহুদূর থেকেও সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করত। ১৮৯৭ সালে ১২ই জুন ঢাকায় ভূমিকম্প আঘাত হানলে আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়। আহসান মঞ্জিলের দক্ষিণের বারান্দাসহ ইসলামপুর রোড সংলগ্ন নহবত খানাটি সম্পূর্ণ ভেঙ্গে পড়ে। পরবর্তীকালে নবাব আহসানুল্লাহ তা পুনঃনির্মাণ করেন। ১৯৫২ সালে জমিদারী উচ্ছেদ আইনের আওতায় ঢাকা নওয়াব এস্টেট সরকার অধিগ্রহণ করে। কিন্তু নওয়াবদের আবাসিক ভবন আহসান মঞ্জিল এবং বাগানবাড়িসমূহ অধিগ্রহণের বাইরে থাকে। কালক্রমে অর্থাভাব ও নওয়াব পরিবারের প্রভাব প্রতিপত্তি ক্ষয়িষ্ণু হওয়ার ফলে আহসান মঞ্জিলের রক্ষণাবেক্ষণ দুরূহ হয়ে পড়ে। ১৯৬০’র দশকে এখানে থাকা মূল্যবান দ্রব্যাদি নওয়াব পরিবারের সদস্যরা নিলামে কিনে নেয়।"
আহসান মঞ্জিলে প্রবেশ করতে দর্শনার্থীদের নির্দিষ্ট মুল্যের টিকেট কেটে প্রবেশ করতে হয়। সকলকে অনলাইনে টিকেট ক্রয় করতে হবে। ভ্রমণ গাইড অনুসারে ১২ বছরের কম বয়সী শিশুদের প্রবেশ টিকে মূল্য ১০ টাকা, প্রাপ্ত বয়স্কদের জনপ্রতি টিকেট মূল্য ২০ টাকা। তবে বিদেশী পর্যটকদের প্রবেশ টিকেট মূল্য ১০০ টাকা। প্রতিবন্ধীদের আহসান মঞ্জিলে প্রবেশ করতে টিকেট কাটতে হয়ে না। আহসান মঞ্জিল পুরান ঢাকার ইসলামপুরের কুমারটুলী এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি পূর্বে ছিল ঢাকার নবাবদের আবাসিক প্রাসাদ ও জমিদারীর সদর কাচারি। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আবদুল গনি।তিনি তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহ-র নামানুসারে এর নামকরণ করেন।১৮৫৯ খ্রিষ্টাব্দে আহসান মঞ্জিলের নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ১৮৭২ খ্রিষ্টাব্দে সমাপ্ত হয়। ১৯০৬ খ্রিষ্টাব্দে এখানে এক অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়। আহসান মঞ্জিল কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। সর্বশেষ সংস্কার করা হয়েছে অতি সম্প্রতি। এখন এটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর কর্তৃক পরিচালিত একটি জাদুঘর। ১৭২০- বর্তমান আহসান মঞ্জিল এলাকায় মোগল জমিদার শেখ ইনায়েতউল্লাহর বাগানবাড়ি ছিল। ১৭৪০- ফরাসী বণিকগণ শেখ ইনায়েতউল্লাহর পুত্র শেখ মতিউল্লাহর নিকট থেকে এখানে বাণিজ্য কুঠি তৈরী করে। ১৭৫৭- পলাশী যুদ্ধের পর উক্ত ফরাসী কুঠিটি ইংরেজদের নিয়ন্ত্রণে চলে যায় এবং পরে তা ফেরত দেওয়া হয়। ১৮৩০- খাজা আলিমুল্লাহ ফরাসীদের নিকট থেকে কুঠিবাড়িটি ক্রয়পূর্বক নিজের বাসভবনোপযোগী করে সংস্কার করেন। ১৮৫৯- নওয়াব আবদুল গনি ফরাসী কুঠির পূর্ব পার্শ্বে নতুন প্রাসাদ নির্মাণ শুরু করেন, যা ১৮৬২ সালে শেষ হয় এবং তিনি তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহর নামে নামকরণ করেন ‘আহসান মঞ্জিল’। ৭ এপ্রিল, ১৮৮৮- প্রবল টর্নেডোর আঘাতে আহসান মঞ্জিলের বযাপক ক্ষতি হয়। নওয়াব আহসানুল্লাহ সংস্কার ও উন্নয়ন করেন। এ সময় রংমহলের উপরে সুদৃশ্য গম্বুজটি সযোজন করা হয়। ১২ জুন, ১৮৯৭- ভয়াবহ ভূমিকম্পে আহসান মঞ্জিলের কিছু ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং নওয়াব আহসানুল্লাহ মেরামত করেন। ১৮-১৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯০৪- ভাইসরয় লর্ড কার্জন বঙ্গ বিভাগের পক্ষে জনমত গঠনের লক্ষ্যে পূর্ববঙ্গ সফরে এসে আহসান মঞ্জিলে নওয়াব সলিমুল্লাহর অতিথি হিসেবে অবস্থান করেন। ৩ মার্চ, ১৯২০- কেন্দ্রীয় খেলাফত কমিটির নেতা মওলানা শওকত আলী ও মাওলানা আব্দুল কালাম আজাদের উপস্থিতিতে নওয়াব হাবিবুল্লাহ আহসান মঞ্জিল প্রাঙ্গণে এক বিরাট সভা করেন। ১৪ মার্চ, ১৯৫২- জমিদারী উচ্ছেদ আইনের আওতায় সরকার ঢাকা নওয়াব এস্টেট অধিগ্রহণ করে। তবে আহসান মঞ্জিলসহ নওয়াব বাগানবাড়িগুলো অধিগ্রহণের বাইরে থাকে। ১৯৬০- সংস্কারাভাবে আহসান মঞ্জিল জরাজীর্ণ হয় এবং এখানে থাকা মূল্যবান জিনিসপত্র নওয়াব পরিবারের সদস্যরা নিলামে কিনতে থাকে। ১৯৭৪- নওয়াব পরিবারের উত্তরাধিকারীগণ সংরক্ষণে অপারগ হয়ে আহসান মঞ্জিল নিলামে বিক্রি করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। ২ নভেম্বর, ১৯৭৪- জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আহসান মঞ্জিল নিলামে বিক্রির প্রস্তাব বাতিল করে দেন এবং সংস্কার পূর্বক এখানে জাদুঘর ও পর্যটন কেন্দ্র স্থাপনের নির্দেশ প্রদান করেন। ৩ নভেম্বর, ১৯৮৫- সরকার সামরিক বিধি জারির মাধ্যমে আহসান মঞ্জিল প্রাসাদ ও তৎসংলগ্ন ৫.৬৫ একর সম্পত্তি অধিগ্রহণ করে যার মধ্যে ৪.৯৬ একর জাদুঘরকে দেওয়া হয়। ৩ মার্চ, ১৯৮৬- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় আহসান মঞ্জিল বাস্তবায়নের সার্বিক দায়িত্ব বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরকে দেয়। তবে ভবনাদি সংস্কারের কাজ পি ডব্লিউ ডি করবে বলে জানানো হয়। ২০ সেপ্টেম্বর, ১৯৯২- প্রথম পর্যায়ের উন্নয়ন ও সংস্কারকাজ শেষে আহসান মঞ্জিল জাদুঘর দর্শকদের জন্য খুলে দেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। ১৯৯৪- প্রথম পর্যায়ের সংস্কারের পর বিদ্যমান অবকাঠামোগত ত্রুটি বিচ্যুতিমুক্ত করার লক্ষ্যে সরকার উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করে। ১৯৯৮- কমিটির সুপারিশমতো ত্রুটিমুক্ত করার জন্য দ্বিতীয় পর্যায়ের সংস্কার উন্নয়ন কাজে পি ডব্লিউ ডিকে সম্পৃক্ত করা হয়। ২০০৫-২০০৬- দ্বিতীয় পর্যায়ের সংস্কার কাজ শুরু হয় এবং আংশিক কাজ বাকি রেখে ২০০৬ সালে তা শেষ হয়। ২০০৮- অসমাপ্ত কাজ কর্মসূচির মাধ্যমে রাজস্ব খাত থেকে সমাপ্ত করার এবং সংস্কারকৃত কক্ষগুলোতে গ্যালারী চালুর সিদ্ধান্ত। ১৩ নভেম্বর, ২০১০- সংস্কারকৃত গ্যালারী উদ্বোধন করেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব আবুল কালাম আজাদ।
আহসান মঞ্জিল (Ahsan Manzil, Ahsan Monjil) পুরান ঢাকার ইসলামপুরে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। দোতলা এ ভবনের বারান্দা ও মেঝে তৈরি করা হয়েছে মার্বেল পাথর দিয়ে। আহসান মঞ্জিলের প্রতিটি কক্ষ অষ্টকোণ বিশিষ্ট এবং এই ভবনের ছাদ কাঠের তৈরি। প্রাসাদের ভেতরে রয়েছে খাবার ঘর, লাইব্রেরি, জলসাঘর, দরবার হল এবং বিলিয়ার্ড খেলার জায়গা। আর প্রাসাদের দোতলায় রয়েছে অথিতিদের থাকার কক্ষ, বৈঠকখানা, নাচঘর, গ্রন্থাগার এবং আরো কিছু বসবাসের কক্ষ। প্রসাদের ঠিক সামনে রয়েছে চমৎকার ফুলের বাগান ও সবুজ মাঠ। আহসান মঞ্জিলের দ্বিতীয় তলা থেকে একটি বড় সিড়ি সবুজ মাঠে নেমে এসেছে। আহসান মঞ্জিলকে ঢাকা শহরের প্রথম ইট-পাথরের তৈরি স্থাপত্য নিদর্শন হিসাবে মনে করা হয়। আর তৎকালীন নবাবদের হাতে এই ভবনেই প্রথম বৈদ্যুতিক বাতি জ্বলে উঠে। আহসান মঞ্জিলের স্থাপত্যশৈলী পশ্চিমাদেরও সমানভাবে আকর্ষণ করে, লর্ড কার্জন ঢাকায় আসলে এই ভবনেই থাকতেন বলে প্রমাণ পাওয়া যায়। বর্তমানে আহসান মঞ্জিল বাংলাদেশ সরকারের জাদুঘর হিসেবে সংরক্ষিত আছে। ১৯৯২ সালে এই জাদুঘর জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। আহসান মঞ্জিলের রংমহলের ২৩ টি কক্ষে ৪ হাজার ৭৭ নিদর্শন রয়েছে। ইতিহাস অষ্টাদশ শতাব্দীর শুরুতে জমিদার শেখ ইনায়েতউল্লাহ রংমহল প্রতিষ্ঠা করেন এবং পরবর্তীতে তাঁর ছেলে শেখ মতিউল্লাহ ফরাসি বণিকদের কাছে বিক্রি করে দেন। ১৮৩৫ সালে নবাব আবদুল গনির পিতা খাজা আলীমুল্লাহ এই প্রাসাদটি কিনে বসবাস শুরু করেন। নবাব আবদুল গনি ১৮৭২ সালে নতুন করে এটি নির্মাণ করে তার ছেলের নামানুসারে প্রাসাদটির নাম রাখেন আহসান মঞ্জিল। টিকেট মূল্য সাধারণ দর্শনার্থীদের আহসান মঞ্জিল পরিদর্শন করতে জনপ্রতি ২০ টাকা দিয়ে প্রবেশ টিকিট সংগ্রহ করতে হয়। ১২ বছরের নিচে অপ্রাপ্ত শিশুরা জনপ্রতি ১০ টাকায় প্রবেশ করতে পারে। বিদেশীদের আহসান মঞ্জিলে প্রবেশ করতে জনপ্রতি ১০০ টাকা দিতে হয়। প্রতিবন্ধী দর্শনার্থীদের জন্য আহসান মঞ্জিলে কোন টিকিটের প্রয়োজন হয় না। আর আগে থেকে আবেদন করলে ছাত্র-ছাত্রীরাও বিনামূল্যে আহসান মঞ্জিল জাদুঘর দেখতে পারে।পরিদর্শনের সময় শনিবার থেকে বুধবার এই পাঁচ দিন সকাল ১০টা ৩০ মিনিট থেকে বিকেল ৫টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত আহসান মঞ্জিল দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে। আর প্রতি শুক্রবার বিকেল ৩ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত আহসান মঞ্জিল পরিদর্শন করা যায়। প্রতি বৃহস্পতিবার এবং অন্যান্য সরকারী ছুটির দিনে আহসান মঞ্জিল জাদুঘর সম্পূর্ন বন্ধ থাকে। আহসান মঞ্জিল কিভাবে যাবেন ঢাকার যেকোন জায়গা থেকে গুলিস্তান এসে রিক্সা বা সিএনজি তে করে আহসান মঞ্জিল দেখতে যেতে পারেন। গুলিস্থানের নর্থ সাউথ রোড ধরে নয়াবাজার মোড় হয়ে বাবুবাজার ব্রিজ দিয়ে এগুলে ইসলামপুর পৌঁছে যাবেন। আর ইসলামপুর আসলে আহসান মঞ্জিল যাওয়ার রাস্তা যে কাউকে জিজ্ঞাস করলেই জানতে পারবেন। অথবা সরাসরি পুরান ঢাকার সদরঘাট এলাকায় এসে পায়ে হেঁটে কিংবা অল্প টাকা রিকশা ভাড়ায় আহসান মঞ্জিল যেতে পারবেন।
আহসান মঞ্জিল পুরান ঢাকার ইসলামপুরের কুমারটুলী এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি পূর্বে ছিল ঢাকার নবাবদের আবাসিক প্রাসাদ ও জমিদারীর সদর কাচারি। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আবদুল গনি।তিনি তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহ-র নামানুসারে এর নামকরণ করেন।১৮৫৯ খ্রিষ্টাব্দে আহসান মঞ্জিলের নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ১৮৭২ খ্রিষ্টাব্দে সমাপ্ত হয়। ১৯০৬ খ্রিষ্টাব্দে এখানে এক অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়। আহসান মঞ্জিল কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। সর্বশেষ সংস্কার করা হয়েছে অতি সম্প্রতি। এখন এটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর কর্তৃক পরিচালিত একটি জাদুঘর। অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে জামালপুর পরগনার জমিদার শেখ ইনায়েতউল্লাহ আহসান মঞ্জিলের বর্তমান স্থান রংমহল নামে একটি প্রমোদভবন তৈরি করেন। পরবর্তীতে তার পুত্র শেখ মতিউল্লাহ রংমহলটি ফরাসি বণিকদের কাছে বিক্রি করে দেন। বাণিজ্য কুঠি হিসাবে এটি দীর্ঘদিন পরিচিত ছিল। এরপরে ১৮৩০-এ বেগমবাজারে বসবাসকারী নওয়াব আবদুল গনির পিতা খাজা আলীমুল্লাহ এটি ক্রয় করে বসবাস শুরু করেন। এই বাসভবনকে কেন্দ্র করে খাজা আবদুল গনি মার্টিন অ্যান্ড কোম্পানী নামক একটি ইউরোপীয় নির্মাণ ও প্রকৌশল-প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরী করান, যার প্রধান ইমারত ছিল আহসান মঞ্জিল। ১৮৫৯ সালে নওয়াব আবদুল গনি প্রাসাদটি নির্মাণ শুরু করেন যা ১৮৭২ সালে সমাপ্ত হয়। তিনি তার প্রিয় পুত্র খাজা আহসানুল্লাহর নামানুসারে এর নামকরণ করেন ‘আহসান মঞ্জিল’। ওই যুগে নবনির্মিত প্রাসাদ ভবনটি রংমহল ও পুরাতন ভবনটি অন্দরমহল নামে পরিচিত ছিল। ১৮৮৮ সালের ৭ এপ্রিল প্রবল ভূমিকম্পে পুরো আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত আহসান মঞ্জিল পুনর্নির্মাণের সময় বর্তমান উঁচু গম্বুজটি সংযোজন করা হয়। পুনর্নির্মাণ ও মেরামতের জন্য রাণীগঞ্জ থেকে উন্নতমানের ইট আনা হয়। মেরামতকর্ম পরিচালনা করেন প্রকৌশলী গোবিন্দ চন্দ্র রায়। সে আমলে ঢাকা শহরে আহসান মঞ্জিলের মতো এতো জাঁকালো ভবন আর ছিল না। এর প্রাসাদোপরি গম্বুজটি শহরের অন্যতম উঁচু চূড়া হওয়ায় তা বহুদূর থেকেও সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করত। ১৮৯৭ সালে ১২ই জুন ঢাকায় ভূমিকম্প আঘাত হানলে আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়। আহসান মঞ্জিলের দক্ষিণের বারান্দাসহ ইসলামপুর রোড সংলগ্ন নহবত খানাটি সম্পূর্ণ ভেঙ্গে পড়ে। পরবর্তীকালে নবাব আহসানুল্লাহ তা পুনঃনির্মাণ করেন। ১৯৫২ সালে জমিদারী উচ্ছেদ আইনের আওতায় ঢাকা নওয়াব এস্টেট সরকার অধিগ্রহণ করে। কিন্তু নওয়াবদের আবাসিক ভবন আহসান মঞ্জিল এবং বাগানবাড়িসমূহ অধিগ্রহণের বাইরে থাকে। কালক্রমে অর্থাভাব ও নওয়াব পরিবারের প্রভাব প্রতিপত্তি ক্ষয়িষ্ণু হওয়ার ফলে আহসান মঞ্জিলের রক্ষণাবেক্ষণ দুরূহ হয়ে পড়ে। ১৯৬০’র দশকে এখানে থাকা মূল্যবান দ্রব্যাদি নওয়াব পরিবারের সদস্যরা নিলামে কিনে নেয়।
আহসান মঞ্জিল পুরান ঢাকার একটি ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা গুলোর মধ্যে অন্যতম। অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে জামালপুর পরগনার জমিদার শেখ ইনায়েতউল্লাহ আহসান মঞ্জিলের বর্তমান স্থানে রংমহল নামে একটি প্রমোদভবন তৈরি করেন। পরবর্তীতে তার পুত্র শেখ মতিউল্লাহ রংমহলটি ফরাসি বণিকদের কাছে বিক্রি করে দেন। বাণিজ্য কুঠি হিসাবে এটি দীর্ঘদিন পরিচিত ছিল। এরপরে ১৮৩০-এ বেগমবাজারে বসবাসকারী নওয়াব আবদুল গনির পিতা খাজা আলীমুল্লাহ এটি ক্রয় করে বসবাস শুরু করেন। এই বাসভবনকে কেন্দ্র করে খাজা আবদুল গনি মার্টিন অ্যান্ড কোম্পানী নামক একটি ইউরোপীয় নির্মাণ ও প্রকৌশল-প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরী করান, যার প্রধান ইমারত ছিল আহসান মঞ্জিল। ১৮৫৯ সালে নওয়াব আবদুল গনি প্রাসাদটি নির্মাণ শুরু করেন যা ১৮৭২ সালে সমাপ্ত হয়। তিনি তার প্রিয় পুত্র খাজা আহসানুল্লাহর নামানুসারে এর নামকরণ করেন ‘আহসান মঞ্জিল’। ওই যুগে নবনির্মিত প্রাসাদ ভবনটি রংমহল ও পুরাতন ভবনটি অন্দরমহল নামে পরিচিত ছিল। ১৮৮৮ সালের ৭ এপ্রিল প্রবল ভূমিকম্পে পুরো আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত আহসান মঞ্জিল পুনর্নির্মাণের সময় বর্তমান উঁচু গম্বুজটি সংযোজন করা হয়। পুনর্নির্মাণ ও মেরামতের জন্য রাণীগঞ্জ থেকে উন্নতমানের ইট আনা হয়। মেরামতকর্ম পরিচালনা করেন প্রকৌশলী গোবিন্দ চন্দ্র রায়। সে আমলে ঢাকা শহরে আহসান মঞ্জিলের মতো এতো জাঁকালো ভবন আর ছিল না। এর প্রাসাদোপরি গম্বুজটি শহরের অন্যতম উঁচু চূড়া হওয়ায় তা বহুদূর থেকেও সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করত। ১৮৯৭ সালে ১২ই জুন ঢাকায় ভূমিকম্প আঘাত হানলে আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়। আহসান মঞ্জিলের দক্ষিণের বারান্দাসহ ইসলামপুর রোড সংলগ্ন নহবত খানাটি সম্পূর্ণ ভেঙ্গে পড়ে। পরবর্তীকালে নবাব আহসানুল্লাহ তা পুনঃনির্মাণ করেন। ১৯৫২ সালে জমিদারী উচ্ছেদ আইনের আওতায় ঢাকা নওয়াব এস্টেট সরকার অধিগ্রহণ করে। কিন্তু নওয়াবদের আবাসিক ভবন আহসান মঞ্জিল এবং বাগানবাড়িসমূহ অধিগ্রহণের বাইরে থাকে। কালক্রমে অর্থাভাব ও নওয়াব পরিবারের প্রভাব প্রতিপত্তি ক্ষয়িষ্ণু হওয়ার ফলে আহসান মঞ্জিলের রক্ষণাবেক্ষণ দুরূহ হয়ে পড়ে । ১৯৬০’র দশকে এখানে থাকা মূল্যবান দ্রব্যাদি নওয়াব পরিবারের সদস্যরা নিলামে কিনে নেয়।
অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে জামালপুর পরগনার জমিদার আহেখ এনায়েতুল্লাহ আহসান মঞ্জিলের বর্তমান স্থানে রংমহল নামে একটি প্রমোদভবন তৈরি করেন। পরবর্তীতে তার পুত্র শেখ মতিউল্লাহ রংমহলটি ফরাসি বণিকদের কাছে বিক্রি করে দেন। বাণিজ্য কুঠি হিসাবে এটি দীর্ঘদিন পরিচিত ছিল। এরপরে ১৮৩০-এ খাজা আলীমুল্লাহ এটি ক্রয় করে বসবাস শুরু করেন। এই বাসভবনকে কেন্দ্র করে খাজা আব্দুল গনি মার্টিন অ্যান্ড কোম্পানী নামক একটি ইউরোপীয় নির্মাণ ও প্রকৌশল-প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরী করান, যার প্রধান ইমারত ছিল আহসান মঞ্জিল। ১৮৫৯ সালে নওয়াব আব্দুল গনি প্রাসাদটি নির্মাণ শুরু করেন যা ১৮৭২ সালে সমাপ্ত হয়। তিনি তার প্রিয় পুত্র খাজা আহসানুল্লাহর নামানুসারে এর নামকরণ করেন ‘আহসান মঞ্জিল’। ওই যুগে নবনির্মিত প্রাসাদ ভবনটি রংমহল ও পুরাতন ভবনটি অন্দরমহল নামে পরিচিত ছিল। ১৮৮৮ সালের ৭ এপ্রিল প্রবল ভূমিকম্পে পুরো আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত আহসান মঞ্জিল পুনর্নির্মাণের সময় বর্তমান উঁচু গম্বুজটি সংযোজন করা হয়। পুনর্নির্মাণ ও মেরামতের জন্য রানীগঞ্জ থেকে উন্নতমানের ইট আনা হয়। মেরামতকর্ম পরিচালনা করেন প্রকৌশলী গোবিন্দ চন্দ্র রায়। সে আমলে ঢাকা শহরে আহসান মঞ্জিলের মতো এতো জাঁকালো ভবন আর ছিল না। এর প্রাসাদোপরি গম্বুজটি শহরের অন্যতম উঁচু চূড়া হওয়ায় তা বহুদূর থেকেও সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করত। ১৮৯৭ সালে ১২ই জুন ঢাকায় ভূমিকম্প আঘাত হানলে আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়। আহসান মঞ্জিলের দক্ষিণের বারান্দাসহ ইসলামপুর রোড সংলগ্ন নহবত খানাটি সম্পূর্ণ ভেঙ্গে পড়ে। পরবর্তীকালে নবাব আহসানুল্লাহ তা পুনঃনির্মাণ করেন। ১৯৫২ সালে জমিদারী উচ্ছেদ আইনের আওতায় ঢাকা নওয়াব এস্টেট সরকার অধিগ্রহণ করে। কিন্তু নওয়াবদের আবাসিক ভবন আহসান মঞ্জিল এবং বাগানবাড়িসমূহ অধিগ্রহণের বাইরে থাকে। কালক্রমে অর্থাভাব ও নওয়াব পরিবারের প্রভাব প্রতিপত্তি ক্ষয়িষ্ণু হওয়ার ফলে আহসান মঞ্জিলের রক্ষণাবেক্ষণ দুরূহ হয়ে পড়ে। ১৯৬০’র দশকে এখানে থাকা মূল্যবান দ্রব্যাদি নওয়াব পরিবারের সদস্যরা নিলামে কিনে নেয়।
আহসান মঞ্জিল জাদুঘর আহসান মঞ্জিল জাদুঘর ঢাকার একটি ঐতিহাসিক প্রাসাদ যা বর্তমানে জাদুঘরে রূপান্তরিত হয়েছে। এটি ঢাকার নবাবদের প্রাসাদ ছিল, যারা 17 শতকের মাঝামাঝি থেকে 19 শতকের মাঝামাঝি পর্যন্ত বাংলা শাসন করেছিল। প্রধান প্রাসাদটি ১৮৫৯ সালে নির্মিত হয়েছিল এবং এটি উনিশ শতকের মাঝামাঝি থেকে প্রায় ১০০ বছর পর্যন্ত বাংলার একটি প্রধান রাজনৈতিক কেন্দ্র ছিল। ১৯৯২ সালে, প্রাসাদটি বাংলাদেশ সরকার দ্বারা একটি জাদুঘরে রূপান্তরিত হয়েছিল। জাদুঘরটিতে ঢাকার নবাবদের জীবন এবং সময় সম্পর্কে একটি বিস্তৃত প্রদর্শনী রয়েছে। এটিতে নবাবদের ব্যক্তিগত জিনিসপত্র, শিল্পকর্ম, আসবাবপত্র এবং অন্যান্য নিদর্শন রয়েছে। আমি সম্প্রতি আহসান মঞ্জিল জাদুঘরে গিয়েছিলাম এবং আমি জাদুঘরটির দ্বারা মুগ্ধ হয়েছিলাম। জাদুঘরের প্রবেশদ্বারেই একটি বড় গাছ রয়েছে যা জাদুঘরকে একটি সুন্দর এবং প্রশান্ত পরিবেশ দেয়। জাদুঘরটিতে দুটি তলা রয়েছে। প্রথম তলায় নবাবদের ব্যক্তিগত জিনিসপত্র, শিল্পকর্ম, আসবাবপত্র এবং অন্যান্য নিদর্শন রয়েছে। দ্বিতীয় তলায় নবাবদের রাজনৈতিক জীবন সম্পর্কে একটি প্রদর্শনী রয়েছে। জাদুঘরের সবচেয়ে ভালো দিকটি হল এটির নির্দেশক। নির্দেশকটি খুবই জ্ঞানী এবং তিনি জাদুঘরের প্রদর্শনীগুলি খুবই সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। আমি সকলকে আহসান মঞ্জিল জাদুঘরে আসার জন্য অনুরোধ করব। এটি একটি দুর্দান্ত জায়গা যেখানে আপনি ঢাকার ঐতিহাসিক ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পারেন। আহসান মঞ্জিল জাদুঘরের সুবিধা: ঢাকার নবাবদের জীবন এবং সময় সম্পর্কে একটি বিস্তৃত প্রদর্শনী নবাবদের ব্যক্তিগত জিনিসপত্র, শিল্পকর্ম, আসবাবপত্র এবং অন্যান্য নিদর্শন দক্ষ এবং জ্ঞানী নির্দেশক আহসান মঞ্জিল জাদুঘরের অসুবিধা: জাদুঘরটি একটু বেশি ছোট সামগ্রিক মূল্যায়ন: আহসান মঞ্জিল জাদুঘর ঢাকার একটি দুর্দান্ত জাদুঘর। এটি ঢাকার ঐতিহাসিক ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে একটি দুর্দান্ত জায়গা। আমি সকলকে এই জাদুঘরে আসার জন্য সুপারিশ করব।
কবে গিয়েছিলেন
সরকারি ছুটি
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
নিশ্চিত নই
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর অযত্ন ও অপব্যবহারে আহসান মঞ্জিল ধ্বংসপ্রাপ্তির দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে। একমতাবস্থায় ১৯৭৪ সালে ঢাকা নওয়াব পরিবারের উত্তরসূরিরা আহসান মঞ্জিল প্রাসাদ নিলামে বিক্রির পরিকল্পনা করেন। সরকারের ভূমি প্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পক্ষে নিলাম বিক্রির প্রস্তাবটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবের কাছে পেশ করা হয়। কিন্তু শেখ মুজিব আহসান মঞ্জিলের স্থাপত্য সৌন্দর্য ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব উপলব্ধি করে ১৯৭৪ সালের ২রা নভেম্বর এটি নিলামে বিক্রির প্রস্তাব নাকচ করে দেন। ‘আহসান মঞ্জিলের সংস্কার, সৌন্দর্যবর্ধন ও জাদুঘরে রুপান্তর’ শীর্ষক প্রকল্পের বাস্তবায়ন আরম্ভ হয় ১৯৮৬ সালের মার্চ মাসে। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস ও স্থাপত্য নিদর্শন সংরক্ষণের জন্য আহসান মঞ্জিল ভবনটি সংস্কার করে জাদুঘরে রুপান্তর ও প্রাসাদের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ভবনটির পারিপার্শ্বিক এলাকার উন্নয়ন করা প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য ছিল। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন এ প্রকল্পের নির্বাহী সংস্থা ছিল বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর। তবে প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্ব বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ও গণপূর্ত অধিদপ্তরের ওপর যৌথ ভাবে ন্যস্ত ছিল। সংস্কার ও সংরক্ষণ কাজ গণপূর্ত অধিদপ্তর কর্তৃক সম্পাদিত হয়। নিদর্শন সংগ্রহ ও প্রদর্শনী উপস্থাপনের মাধ্যমে জাদুঘরে রুপান্তরের কাজ সম্পাদন করে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর। ১৯৮৫ সালের ৩ নভেম্বর আহসান মঞ্জিল প্রাসাদ ও তৎসংলগ্ন চত্বর সরকার অধিগ্রহণ করার মাধ্যমে সেখানে জাদুঘর তৈরীর কাজ শুরু হয়। ১৯৯২ সালের ২০ সেপ্টেম্বর আহসান মঞ্জিল জাদুঘরের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ও জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। ©️
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
১০ থেকে ৩০ মিনিট
আহসান মঞ্জিল জাদুঘর। এটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের একটি শাখা। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় কতৃক পরিচালিত হয়।আহসান মঞ্জিলঃ- পুরান ঢাকার ইসলামপুরের কুমারটুলি এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত।এটি পূর্বে ছিল ঢাকার নবাবদের আবাসিক প্রাসাদ ও জমিদারির সদর কাচারি। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃতহচ্ছে। এর প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আবদুল গণি।তিনি তার পুত্র খাজা আহসানউল্লাহর নামানুসারে এটির নামকরণ করেন। ১৮৫৯ সালে আহসান মঞ্জিলের নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ১৮৭২ সালে সমাপ্ত হয়। ১৯০৬ সালে এখানে এক অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়। আহসান মঞ্জিল কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। সর্বশেষ সংস্কার করা হয়েছে অতি সম্প্রতি। এখন এটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর কর্তৃক পরিচালিত একটি জাদুঘর। (Translated by Google) Ahsan Manzil Museum. It is a branch of Bangladesh National Museum. Ahsan Manzil: It is located on the banks of river Buriganga in Kumartuli area of Islampur, Old Dhaka. It is currently being used as a museum. It was founded by Nawab Abdul Gani. He named it after his son Khwaja Ahsanullah. The construction work of Ahsan Manzil started in 1859 and was completed in 182. A meeting held here in 1906 decided to establish a Muslim League. Ahsan Manzil has been renovated several times. The latest reforms have been made very recently. It is now a museum run by the Bangladesh National Museum.
অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথমদিকে জালালপুর পরগণার (বর্তমান ফরিদপুর-বরিশাল) জমিদার শেখ এনায়েউল্লাহ আহসান মঞ্জিলের স্থানে রঙমহল নামে একটি প্রমোদ ভবন তৈরি করেন। শেখ এনায়েতউল্লাহর মৃতুর পর তার পুত্র শেখ মতিউল্লাহ রঙমহলটি ফরাসি বণিকদের নিকট বিক্রি করে দেন। ফরাসিরা এখানে তাদের বাণিজ্যকুঠি নির্মাণ করে। নওয়াব আবদুল গনির পিতা খাজা আলীমউল্লাহ ১৮৩০ সালে ফরাসিদের নিকট থেকে কুঠিটি ক্রয় পূর্বক সংস্কারের মাধ্যমে নিজ বাসভবনের উপযোগী করে তোলেন। পরবর্তীতে এর আকৃতি অনেক পরিবর্তন ও পরিবর্ধনের ফলে পুরনো সে ভবনের কোন অস্তিত্ব বর্তমানে নেই। নওয়াব আবদুল গনি ১৮৬৯ সালে প্রাসাদটি পুননির্মাণ করেন এবং প্রিয় পুত্র খাজা আহসানউল্লাহর নামানুসারে এর নামকরণ করেন ‘আহসান মঞ্জিল’। ১৮৮৮ সালের ৭ এপ্রিল প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পুরো আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত আহসান মঞ্জিল পুননির্মাণের সময় বর্তমান উঁচু গম্বুজটি সংযোজন করা হয়। সে আমলে ঢাকায় আহসান মঞ্জিলের মতো এত জাঁকালো ভবন আর ছিল না। এর প্রাসাদোপরি গম্বুজটি শহরের অন্যতম উঁচু চূড়া হওয়ায় তা বহুদূর থেকে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করতো। সংগ্রহকৃত
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না
আহসান মঞ্জিল পুরান ঢাকার ইসলামপুরের কুমারটুলী এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি পূর্বে ছিল ঢাকার নবাবদের আবাসিক প্রাসাদ ও জমিদারীর সদর কাচারি। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আবদুল গনি।তিনি তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহ-র নামানুসারে এর নামকরণ করেন।১৮৫৯ খ্রিষ্টাব্দে আহসান মঞ্জিলের নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ১৮৭২ খ্রিষ্টাব্দে সমাপ্ত হয়। ১৯০৬ খ্রিষ্টাব্দে এখানে এক অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়। আহসান মঞ্জিল কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। সর্বশেষ সংস্কার করা হয়েছে অতি সম্প্রতি। এখন এটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর কর্তৃক পরিচালিত একটি জাদুঘর। Ahsan Manzil is the erstwhile official residential palace and seat of the Nawab of Dhaka.The building is situated at Kumartoli along the banks of the Buriganga River in Dhaka, Bangladesh. Construction was started in 1859 and was completed in 1872.It was constructed in the Indo-Saracenic Revival architecture. It has been designated as a national museum. #droneshots All right reserved by Birds Eye
Ahsan Manzil: ================= Ahsan Manzil (Bengali: আহসান মঞ্জিল, Ahsan Monjil) was the official residential palace and seat of the Dhaka Nawab Family. This magnificent building is situated at Kumartoli along the banks of the Buriganga River in Dhaka, Bangladesh. The construction of this palace was started in the year 1859 and was completed in 1869. It is constructed in the Indo-Saracenic Revival architecture. To preserve the cultural and history of the area, the palace became a Museum on 20 September 1992 আহসান মঞ্জিল: ========== আহসান মঞ্জিল পুরনো ঢাকার ইসলামপুরে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি পূর্বে ছিল ঢাকার নবাবদের প্রাসাদ। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসাবে ব্যাবহৃত হচ্ছে। এর প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আবদুল গনি। তিনি তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহ-র নামানুসারে এর নামকরণ করেন। এর নির্মাণকাল ১৮৫৯-১৮৭২ সাল। ১৯০৬ সালে এখানে এক অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়। প্রতিষ্ঠাতাকাল ১৮৭২। আহসান মঞ্জিল কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। সর্বশেষ সংস্কার করা হয়েছে অতি সম্প্রতি।
ঢাকা শহরের মধ্যে পরিবার নিয়ে ঘুরে আসার খুব সুন্দর একটি দর্শনীয় স্থান। কিন্তু সমস্যা হল টিকিট অনলাইনে কিনতে হয় কিন্তু যারা দেখতে যায় আহসান মঞ্জিল তার অনেকেই জানেনা টিকিট অনলাইনে কিনতে হয়।গিয়ে হয়রানির শিকার হতে হয়।অনেকে ঢুকতে না পেরে মনের দুঃখে গালাগালি করতে করতে অন্য দিকে চলে যাচ্ছে। আমদের বাংলাদেশ এখনো এত ডিজিটাল হয়নি যে ১০০ জনের মধ্যে ১০০ জনি জানবে অনলাইনে টিকিট কাটার নিয়ম। সারা বাংলাদেশ থেকে এখানে মানুষ এসে হয়রানি শিকার হচ্ছে। আমার দাবি থাকবে কাউন্টারের মাধ্যমে টিকিট বিক্রি করার ব্যবস্থা থাকতে হবে যাতে যারা অনলাইন ব্যবহার করতে পারে না তারাও টিকিট কেটে এই দর্শনীয় জায়গাটি ভ্রমণ করতে পারে। এছাড়াও মানুষ অনলাইনে টিকিট কাটতে না পেরে গার্ডদের ২০ টাকার বদলে ৫০ টাকা দিয়ে ভিতরে ঢুকে যাচ্ছে এতে সরকারের রাজস্ব আয়ের ক্ষতি হচ্ছে। সরকারের এদিকে নজর দেওয়া অবশ্যই উচিত এবং অফলাইনে বা কাউন্টার সিস্টেমে টিকিট বিক্রি করা উচিত।
কবে গিয়েছিলেন
সরকারি ছুটি
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
১ ঘণ্টারও বেশি
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
হ্যাঁ
আহসান মঞ্জিল আহসান মঞ্জিল (Ahsan Manzil) পুরান ঢাকার ইসলামপুরে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। আহসান মঞ্জিলের সাথে জড়িয়ে রয়েছে ঢাকার শত বছরের পুরনো ইতিহাস। ঢাকার পুরনো স্থাপনাগুলোর মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ স্থাপত্য হিসেবে বিবেচনা করা হয় আহসান মঞ্জিলকে। নবাব পরিবারের বহুল স্মৃতি বিজড়িত এই প্রাসাদটি বর্তমানে জাদুঘর হিসেবে পরিচালিত হচ্ছে। “আহসান মঞ্জিল” বাংলার গৌরবময় ইতিহাস ও নবাবি ঐতিহ্যের সংমিশ্রণে টিকে থাকা এক সমৃদ্ধশালা। অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে জমিদার শেখ ইনায়েত উল্লাহ আহসান মঞ্জিলের বর্তমান স্থানে রংমহল নামে একটি প্রমোদভবন তৈরি করেন। পরবর্তীতে তার পুত্র শেখ মতিউল্লাহ রংমহলটি ফরাসি বণিকদের কাছে বিক্রি করে দেন। ১৮৩০ সালে নওয়াব আবদুল গনির পিতা খাজা আলীমুল্লাহ এটি কিনে নেন। ১৮৫৯ সালে নওয়াব আবদুল গনি সেখানে প্রাসাদ নির্মাণ শুরু করেন। দীর্ঘ ১৩ বছর লেগেছিলো প্রাসাদটি নির্মাণ করতে। তিনি তার প্রিয় পুত্র খাজা আহসানুল্লাহর নামানুসারে এর নামকরণ করেন ‘আহসান মঞ্জিল’।
গ্রীষ্মকালীন সময়সূচী: (এপ্রিল-সেপ্টেম্বর) – (শনিবার-বুধবার) সকাল ১০.৩০ টা – বিকাল ৫.৩০ টা। শুক্রবার- বিকেল ৩.০০ টা – সন্ধ্যা ৭.৩০ টা। শীতকালীন সময়সূচী: (অক্টোবর –মার্চ) – (শনিবার-বুধবার) সকাল ৯.৩০ টা – বিকাল ৪.৩০ টা। শুক্রবার – দুপুর ২.৩০ টা – সন্ধ্যা ৭.৩০ টা। বৃহস্পতিবার – সাপ্তাহিক ছুটি ও অন্যান্য সরকারি ছুটির দিন জাদুঘর বন্ধ থাকবে।সাধারণ দর্শনার্থীদের আহসান মঞ্জিল পরিদর্শন করতে জনপ্রতি ৪০ টাকা দিয়ে প্রবেশ টিকিট সংগ্রহ করতে হয়। ১২ বছরের নিচে অপ্রাপ্ত শিশুরা জনপ্রতি ২০ টাকায় প্রবেশ করতে পারে। সার্কভুক্ত দেশের নাগরিকদের জন্যে ৩০০ টাকা এবং অন্যান্য দেশের নাগরিকদের জন্যে ৫০০ টাকা। প্রতিবন্ধী দর্শনার্থীদের জন্য আহসান মঞ্জিলে কোন টিকিটের প্রয়োজন হয় না। আর আগে থেকে আবেদন করলে ছাত্র-ছাত্রীরাও বিনামূল্যে আহসান মঞ্জিল জাদুঘর দেখতে পারে।
এই ইট কংক্রিটের ঢাকা শহরের ভেতরে ভালো জায়গা খুঁজে পাওয়া খুবই কঠিন । আপনার ক্লান্তি, আপনার খারাপ লাগা কিংবা আপনার একগড়ামি খুব সহজেই পরিবর্তন হয়ে যাবে। নদীর পাশেই সুন্দর একটা মনোরম পরিবেশে গড়ে উঠা রাজপ্রাসাদ। সত্যি চোখ জুড়ানো। মিউজিয়াম এর ভেতরে ঢুকলেই আমরা দেখতে পাব মুসলমানরা আমাদের এই বাংলাকে উন্নতি বা ঢাকায় সভ্যতা ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্য কত কি না করেছেন! আসলে আমরা তাদের প্রতি অনেক বেশি কৃতজ্ঞ হয়ে উঠবো। বাংলাদেশের ভেতরে মনে হয় একমাত্র একটিমাত্র মিউজিয়াম নেভিগেশন সিস্টেম টা আপনার মন জুড়িয়ে দিবে আপনাকে অটোমেটিক শুরু থেকে শেষ প্রান্তে পৌঁছে দিবে আপনার কোন ক্লান্তি ছাড়াই । আমার ব্যক্তিগত মতামত, আমাদের সবাইকে একবার হলেও সে আহসান মঞ্জিল থেকে ঘুরে আসা দরকার।
আহসান মঞ্জিল পুরান ঢাকার ইসলামপুরে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। ঢাকার পুরোনো স্থাপনাগুলোর মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ স্থাপনা হিসেবে বিবেচনা করা হয় আহসান মঞ্জিলকে। নবাব আমলের স্মৃতি বিজড়িত সুনিপুণ প্রাসাদটি বর্তমানে জাদুঘর হিসেবে সুপরিচিত। আহসান মঞ্জিল ভ্রমণের প্রধান আকর্ষণ জাদুঘরের সংগ্রহশালা। মোট ৪ হাজার ৭৭ টি নিদর্শন আহসান মঞ্জিলের ২৩ টি কক্ষে প্রদর্শনীর জন্য উন্মুক্ত রয়েছে। আর ৯ টি হুবহু নবাবী আমলের মত করেই সাজানো। আহসান মঞ্জিল পরিদর্শনের জন্য টিকেটের মূল্য জনপ্রতি ৪০ টাকা, ১২ বছরের নিচে বাচ্চাদের টিকেট ২০ টাকা।
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
হ্যাঁ
ইতিহাসের অনেক কিছু আছে যা এখানে আসলে জানা যায়। বর্তমানে টিকেটের মুল্য ৪০ টাকা করা হয়েছে। ফরেনারদের জন্য ৫০০ টাকা। Friday : 3:00pm-7:00পম Time Table For Ticket Sale টিকিট বিক্রির সময়সূচি শনিবার হতে বুধবার সকাল ১০.৩০মিনিট হতে বিকাল ৪.০০মিনিট শুক্রবার : বিকাল ৩.০০মিনিট হতে সন্ধ্যা ৬.৩০মিনিট Saturday to Wednesday: 10:30am-4:00pm Friday : 3:00pm-6:30pm জাদুঘরে প্রবেশ মূল্য প্রাপ্ত বয়স্ক দর্শক = ৪০/- (চল্লিশ) টাকা ৩ হতে ১২ বছরের নীচে শিশু = ২০/- (বিশ) টাকা সার্কভূক্ত দেশের দর্শনার্থী = ৩০০/- (তিনশত) টাকা = ৫০০/- (পাঁচশত) টাকা অন্যান্য বিদেশী দর্শনার্থী বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক ছুটি সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২২
আহসান মঞ্জিল পুরান ঢাকার ইসলামপুরের কুমারটুলী এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি পূর্বে ছিল ঢাকার নবাবদের আবাসিক প্রাসাদ ও জমিদারীর সদর কাচারি। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আব্দুল গনি। তিনি তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহ-র নামানুসারে এর নামকরণ করেন।১৮৫৯ খ্রিষ্টাব্দে আহসান মঞ্জিলের নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ১৮৭২ খ্রিষ্টাব্দে সমাপ্ত হয়। ১৯০৬ খ্রিষ্টাব্দে এখানে এক অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়। আহসান মঞ্জিল কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। সর্বশেষ সংস্কার করা হয়েছে অতি সম্প্রতি। এখন এটি বাংলাদেশের জাতীয় জাদুঘর কর্তৃক পরিচালিত একটি জাদুঘর।
আহসান মঞ্জিল জাদুঘর এর প্রবেশ টিকেট ৪০ টাকা করে টিকেট নিয়েছে। সামনে সদরঘাটের আবাস মাঝে বেড়া দেওয়া মনে হচ্ছে এই জনবলের মধ্যে আলাদা করে নিরব একটা পরিবেশ। পুরোনো ঐতিহ্য গুলো মোটামুটি ভালোভাবে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। রাজার ব্যবহৃত জিনিসপত্র গুলো এখনো সংরক্ষণ করা আছে। সাথে অনেক গুলো জল রঙে আকা বিশেষ ব্যাক্তিদের ছবি। ভিতরের ছবি তুলি নি, লেখা ছিলো ছবি তুলা নিষেধ সম্মান করলাম যাইহোক ভিতরটা নিজ চোখে দেখে স্বাদ নেওয়াটাই ভালো। আশেপাশে যাওয়া পরলে দেখে আসতে পারেন।
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না
প্রাচীন নিদর্শন যেখানে অনেক বিদেশীরাও যায় ঘুরতে।এখানে আসলে খুব সহজে জানা তখন যে রাজা ছিলেন তাদের জীবন যাএার মান সম্পর্কে।সেই সময় ও তারা কত টা সৌখিন আর উন্নত ছিলেন।তাদের বংশ,তাদের আসবাবপত্র,বই পএ সব যাদুঘরে সুন্দর করে সাজানো গোছানো আছে।আর প্রাসাদের বাহিরের চিএ তো অতুলনীয় ডিজাইন।কোয়ালিটি সময় কাটানোর জন্য উওম একটা জায়গা।সামনে আছে কিছু ফুলের বাগান।ছবি উঠানোর মত অনেক জায়গা আছে।আরোও আছে সামনে একটা নদী।সবমিলিয়ে দেখতে বেশ ভালোই এবং সুন্দর ও মনোমুগ্ধকর
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
১ ঘণ্টারও বেশি
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
হ্যাঁ
আহসান মঞ্জিল পুরনো ঢাকার ইসলামপুরের এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত আহসান মঞ্জিল বর্তমানে জাদুঘর হিসেবেই জনপ্রিয়। প্রতিদিন প্রায় হাজার খানেক দেশি-বিদেশি ভ্রমণপিয়াসি দর্শনার্থী আহসান মঞ্জিল ঘুরতে আসেন আর ভ্রমণ শেষে তাঁরা মনোরঞ্জনের পাশাপাশি ঐতিহাসিক অনেক জ্ঞান ও অর্জন করার সুযোগ পান। আহসান মঞ্জিল কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। এখন এটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর কর্তৃক পরিচালিত একটি জাদুঘর। প্রবেশ : এখানে প্রবেশ করতে টিকিট কিনতে হবে বাংলাদেশী দের জন্য 20/= সকাল 09:00 থেকে সন্ধ্যা 7:00টা পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক বন্ধ।। শুক্রবার খোলা।।
ঢাকার নবাবী জীবনযাপন কেমন ছিল তা কিছুটা ধারণা পাওয়া যায় আহসান মঞ্জিল ঘুরে। টিকিট সিস্টেম অনলাইনে করা হয়েছে। এটা ভালো সিস্টেম। তবে যাদের স্মার্ট ফোন নেই বা অনলাইন সম্পর্কে ততটা বিজ্ঞ নন, তাদের জন্য খানিক অসুবিধা আর কি। প্রাসাদের অন্দরমহল ও মূল ভবন দেখার জন্য বেশিক্ষন লাগেনা৷ তবে মন ভরে দেখতে চাইলে প্রায় ঘন্টা খানিকের বেশিই লাগবে। নবাবদের বংশধরদের ছবি, ব্যবহৃত জিনিসপত্র সহ ঢাল তলোয়ার ইত্যাদি রয়েছে প্রাসাদে। ভেতরে ছবি তোলা একদম নিষেধ, যদিও সবাই লুকিয়ে লুকিয়ে তোলে। প্রাপ্তবয়স্কদের টিকিট মূল্য ২০ টাকা করে৷
জন্মের পর থেকে ঢাকায় থাকি। কিন্তু আহসান মঞ্জিল এ গেলাম এই প্রথমবার । অভিজ্ঞতা খুব বেশি ভালো সেটা বলবো না। মোটামুটি। টিকেটের গায়ে লেখা ২০ টাকা। কিন্তু সিন্ডিকেটর রা সেটা কেটে দিয়ে ৪০ করে দিয়েছে। আপনি কাধ ব্যাগ নিয়ে ভেতরে যেতে পারবেন না। কিন্তু বিদেশী বলে ব্যাগ নিয়ে ভেতরে যাওয়ায় কোনো বাধা নাই। কেনো রে ভাই এত ফরেনার প্রীতি? নিজের দেশে থেকে এত অবহেলা,খারাপ ব্যাবহার পেতে হয়েছে সেটা বলার বাইরে। ভেতরে গিয়ে ছবি তোলার ও কোনো অনুমতি নেই। সব মিলিয়ে খুব বেশি ভালো লাগে নি আমার। আর কখনো আসবো না এটা নিশ্চিত।
পুরান ঢাকার ইসলামপুরের কুমারটুলী এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে এই আহসান মন্জিল অবস্থিত। এটি ছিল ঢাকার নবাবদের আবাসিক প্রাসাদ ও জমিদারীর সদর কাচারি। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ১৮৫৯ সালে নওয়াব আব্দুল গনি এই প্রাসাদটি নির্মাণ শুরু করেন যা ১৮৭২ সালে সমাপ্ত হয়। তিনি তার প্রিয় পুত্র আহসানুল্লা'র নামানুসারে এর নামকরণ করেন ‘আহসান মঞ্জিল’। এই প্রাসাদের ছাদের উপরের গম্বুজটি সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। মূল ভবনের বাইরে ত্রি-তোরণবিশিষ্ট প্রবেশদ্বারটিও দেখতে খুউবই সুন্দর।
আহসান মঞ্জিল ছিল ঢাকার নবাবদের প্রাসাদ। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আবদুল গণি। তিনি তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহ-র নামানুসারে এর নামকরণ করেন।১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে আহসান মঞ্জিলের নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে সমাপ্ত হয়। ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে এখানে এক অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়।
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
সর্বাধিক ১০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না
ভালো ছিল দিন টি. পুরান ঢাকার ইসলামপুরের কুমারটুলী এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত আহসান মঞ্জিল। এটি পূর্বে ছিল ঢাকার নবাবদের আবাসিক প্রাসাদ ও জমিদারীর সদর কাচারি। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আবদুল গনি । তিনি তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহ-র নামানুসারে এর নামকরণ করেন।
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
সর্বাধিক ১০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
হ্যাঁ
সদরঘাটে বুড়িগঙ্গা নদীর কোলে অবস্থিত এই ঐতিহাসিক স্থাপনা। বিশাল পরিসরে দুইটি ঐতিহাসিক ভবন দাঁড়িয়ে রয়েছে এখানে। ঢাকার ভিতরে পরিবার পরিজন নিয়ে ঘুরার একটি আদর্শ স্থান এটি। এখানে ঢুকতে টিকিট কাটতে হবে। টিকিটের মূল্য ৪০/- তবে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য টিকিটের মূল্য কম। সপ্তাহে ৬ দিন খোলা থাকে। রবিবার সাপ্তাহিক বন্ধ। শুক্রবার রাত ৮.৩০ পর্যন্ত খোলা থাকে। অন্যান্য দিন বিকেল ৫.৩০ পর্যন্ত খোলা থাকে।
বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে চমৎকার জায়গা,তবে জাদুঘরের মাঝে ছবি তোলার হিড়িক। এই ছবি তোলার জন্য প্রচন্ড বাজে লাগে,যদি কর্তৃপক্ষ কড়া নজরদারি করে জাদুঘরের মাঝে ছবি তোলা বন্ধ করতে পারে পরিবেশ সুন্দর হবে। পুরাতন ঢাকায় খুব একটা স্পেস নাই,তাই এইখানে বিকেলে প্রচুর মানুষ এর সমাগম হয়।
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
৩০ থেকে ৬০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
হ্যাঁ
পুরান ঢাকার একটি দর্শনীয় স্থান ও প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন হলো আহসান মঞ্জিল। শহুরে ব্যস্ততার মাঝে একটু নিরিবিলি পরিবেশে ঘুরতে চাইলে আসতে পারেন এখানে। আসার আগে অনলাইন এ টিকেট কেটে আসতে হবে। তবে এ নিয়ম যেকোনো সময় পরিবর্তনও হতে পারে। টিকেট কাটার বিস্তারিত নিয়ম গুগোল করে জেনে নিতে পারবেন। আহসান মঞ্জিলের ভেতরের অজু ও নামাজের ব্যাবস্থা থাকায় ওয়াক্ত মত নামাজও পরে নিতে পারবেন।
Onk sundor ekta jaiga,, amr onk valo lagse. 40 taka ticket vara diye vitor ee jawya lage ei jh..khub sundor... R hae photo tulad jonno best jsiga eta...family niye gurar moto jaiga eta, ekdom sadarghat er sathei ei ta...vitpr ee khabarer bebosta ase..khaite paren....Sobai amontrito
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
১ ঘণ্টারও বেশি
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
হ্যাঁ
এই ব্যস্ত শহর থেকে একটু রেস্ট নিতে এই জায়গায় চলে আসুন। ভিজিট করুন। হারিয়ে যাবেন প্রাচীন যুগে। তাদের খাদ্যাভাস, তাদের entertainment। অনেক সুন্দর জায়গা একটা। বুড়ীগঙ্গা নদীর ঠান্ডা বাতাস মনকে ঠান্ডা করে দিবে। টিকেট মূল্য ৪০৳
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না
ঢাকার ভিতরে ঘুরতে যাওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো একটি জায়গা কিন্তু এখানে টিকেট কাটতে হয় অনলাইনে এবং একদিনে সর্বোচ্চ 1,000 টিকিট পাবেন তাই যারা যেতে চান তারা অবশ্যই একদিন বা দুইদিন আগে ওই দিনের টিকিট কেটে রাখব ভিতরে যখন আপনার প্রবেশ করবেন মনে হবে রাজপ্রাসাদে এসেছি একটি রাজপ্রাসাদে যা যা দরকার রাজার যাবতীয় জিনিসপত্র সব এখানে পাবেন
ভ্রমণের অভিজ্ঞতা চমৎকার ছিল। কিন্তু ওখানে রাখা প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন গুলোর ছবি উঠানোর কোন অনুমতি ছিল না। তার পরেও অধিকাংশ দর্শনার্থী নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করেই সুযোগ পেলেই ছবি উঠাচ্ছিল এবং ভিডিও করছিল।
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
৩০ থেকে ৬০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
হ্যাঁ
আহসান মঞ্জিল জাদুঘর ঢাকা সদরঘাট এলাকায় অবস্থিত। সর্বপ্রথম বৈদ্যুতিক লাইট আহসান মঞ্জিলের জলে। আহসান মঞ্জিল বর্তমান জাদুঘরের ব্যবহৃত হচ্ছে। আহসান মঞ্জিলে বড়দের প্রকাশের জন্য টিকিটের দাম 40 টাকা এবং বাচ্চাদের জন্য 20 টাকা সার্কভুক্ত দেশ হল 300 টাকা এবং সার্কভুক্ত দেশের বাইরে অন্য কোন দেশ হলে 500 টাকা
ঢাকা শহরের পুরনো দিনের ইতিহাস জানার এক আদর্শ জায়গা। কোলাহল পূর্ন এই নগরিতে কিছুটা সময় মনোরম পরিবেশ খুজে পেতে কার না ভাল লাগে। এই জায়গা ঠিক সেইরকম। যেখানে গেলে আপনি অনেক কিছু জানতে পারবেন এবং সেই সাথে ভাল সময় কাটাতে পারবেন।
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
ছুটির দিনগুলোতে অনেক ভিড় হয়। লম্বা লাইন থাকে। সুন্দর তবে পরিপাটি নয়। মঞ্জিলের পরিস্কার পরিচ্ছনতা এবং পরিচর্যার ব্যাপারে কর্তৃপক্ষকে আরো দয়াশীল হতে হবে।
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
সর্বাধিক ১০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না
অনেক সুন্দর লেগেছে আমার কাছে যদিও আমি গ্রামের ছেলে তাই এই জাদুঘরের প্রায় জিনিস আমার পূর্ব পরিচিত। অতীতের সেই সোনালী দিনগুলো অনুভব করতে পেরেছিলাম এখানে এসে।
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
সর্বাধিক ১০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
নিশ্চিত নই
অনলাইন টিকেট কিনার ব্যবস্থা করার কারণে যারা সাধারন মানুষ অনলাইনে টিকিট কিনতে পারে না তাদের জন্য অনেক ভোগান্তি হয়েছে!!! এবং অনলাইনে টিকিট এর লিমিট শেষ হয়ে গেলে আর কিনা যায় না এবং প্রবেশ করা যায় না যার জন্য বাহিরে এত মানুষ দাঁড়িয়ে আছে!!
Good Place..everyday on without govt. Holyday except Friday. সরকারি ছুটির দিন ব্যতিত সবসময় খোলা থাকে, এমনকি শুক্রবারও খোলা থাকে। সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা।
136 reviews
PFH6+MP8, Green Model Town,Dharmik Para, Kona Para, Jatrabari, Dhaka, Bangladesh