হুট করেই যাওয়ার প্ল্যান হলো।যাওয়ার আগে ফোন দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম যে তাদের কি রিজার্ভেশন সিস্টেম নাকি গেলেই হবে।তারা বললো ফার্স্ট ইন ফার্স্ট আউট।রেস্টুরেন্ট এ যাওয়ার পরে বসতে বললো। অনেকক্ষণ বসে থাকার পরে খেয়াল করলাম আমাদের পরে যারা আসছে তারা ভেতরে যাচ্ছে,অথচ আমরা বসে আছি।তাদের কোনো হিসাবও নাই কে আগে আসছে আর কে পরে,অথচ ফার্স্ট ইন ফার্স্ট আউট। ভেতরে যাওয়ার পরে সাথে সাথেই অর্ডার দিয়ে দিলাম।বলা বাহুল্য তারা ওয়েটিং রুমেই সবার কাছে ম্যানু কার্ড দিয়ে রেখেছিলো যাতে যেয়েই অর্ডার করতে পারি।অর্ডার ছিলো Tom yum soup,cashew nut salad,vegetable & egg rice,beef karhai,soft drinks,large mineral water & a chocolate shake।অর্ডার করার ৩৫ মিনিট পরে Cashew nut salad দিয়ে যায়।বার বার বলার পরেও সফ্ট ড্রিঙ্ক দিয়ে যায়নি।এর ও ২৭ মিনিট পরে Tom yum soup দিয়ে গেসে,যেখানে soup আগে দেয়ার কথা।যাইহোক ৩:১ এর soup থেকে মোট এক হাল্ফ প্লেট সমান থাই পাতা,লেবু পাতা,আদা ফেলার পরে হাতে গনা ৪ পিস চিংড়ি, গুড়া কিছু মুরগির টুকরা ছাড়া কিছু ছিলো না।অতিরিক্ত মসলার জন্য খেতে কষ্ট হচ্ছিলো।দূর দূরান্তেও কোনো ওয়েটার ছিলো নাহ। তখনো পানি,ড্রিঙ্ক সার্ভ করেনি।স্বাভাবিক ভাবেই খুব খারাপ লাগছিলো।আবার অপেক্ষার পালা। ওয়েটারদের ডাক দিলে ২ মিনিটের কথা বলে গায়েব হয়ে যাচ্ছিলো।এর প্রায় ৪০ মিনিট পরে আমাদের টেবিলে শুধু রাইস সার্ভ করলো।রাইসের সাথে খাওয়ার জন্য কারী তো দূরের কথা চামচটাও দেয় নাই ওয়েটার কে ডেকে জিজ্ঞেস করলাম ভাই রাইস কি খালি খাবো?? আর চামচ কই?তখন আমাদের অবাক করে দিয়ে জিজ্ঞেস করলো "আপনাদের কি আর কিছু অর্ডার করেছিলেন?" তাকে বললাম আমাদের একটা beef karhai ছিলো,আপনি অর্ডার চেক করেন।সে দেখে বললো আপনাদের একটা chicken karhai আছে। beef karhai হবে না।আমি বললাম কই সেটা?? সেটা কি খালি খাবো?চামচ,coke,পানি আর টিস্যু দিতে বললাম।গনে গনে ২টা টিস্যু আর ২ চামচ দিয়ে গেলো পরে দেখলাম তারা মাত্র chicken karhai এর অর্ডার দিচ্ছে। আর ধৈর্য হলো না।Order cancel করলাম।Rice টা যখন সার্ভ করসে তখন থেকেই ঠান্ডা ছিলো।বলেছিলাম পরে বলসে গরম করে দিচ্ছি।দেয় নাই ক্ষুধায় ঠান্ডা রাইস খালি খেয়ে ১গ্লাস Dew খেয়ে বিল চেয়েছি। অলরেডি ৩ ঘণ্টা ++ হয়ে গেসে কিন্তু পাণি আর দেয় নাই।শেষে chicken karhai, chocolate shake আর mineral water cancel করে উঠে গেসি।কাউন্টারে গিয়ে বিল চাইলাম দেখি যে পাণি পাণি করে ৩ ঘণ্টা গলা শুকাইসি সে পাণির বিলও এড করসে।কমপ্লেইন্ট করে বিল চেঞ্জ করায়ে বলে আসলাম যে হুদ্দাই খাবার না বেচে টিকিট বেচতে।ডেকোরেশনের টাকা উঠাক। এখন আসি খাবারের কথায়। আহামরি কিছুই না।চলে।তবে বসে থাকতে থাকতে ক্ষুধার চোটে ভালো লাগতে পারে। খাবারে মসলা এতোই বেশি ছিলো যে বাসায় এসে বমি হইসে।সারা রাস্তা চুপ করে ছিলাম।

সমতল থেকে ২০০ ফুট উপরে এত সবুজ গাছ ও বনজ সত্যিই আশ্চর্যজনক। খোলা আকাশ, ঝরনার বয়ে চলার শব্দ, সবুজ প্রাকৃতিক উদ্ভিদ, মজাদার খাবার এই হল THE GREEN LOUNGE। এতো বড়ো স্কেলে সবুজ, একমাত্র সবুজ ধারণার রেস্তোরাঁ ঢাকা শহরে আর নাই। একটি অভিজাত পদ্ধতিতে ডিজাইন করা যা ব্যস্ত শহুরে জীবনে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য সৃষ্টি করে যারা সবুজ পছন্দ করে তাদের জন্য। সমস্ত ব্যবস্থা আন্তর্জাতিক মানের আমি ৩ তারকা বলব। এটি বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবারের সাথে খাদ্য গ্রহণের এবং শহরটির শীর্ষ সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য সত্যিই অনেক কৃতজ্ঞ উদ্যোগ। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাতের দৃশ্য। অনুগ্রহ করে মিস করবেন না! অনেক রকম খাদ্য না হোলেও ২৫+ মেনু কিন্তু ভাল স্বাদ আছে। আপনি আপনার পেট ভরাট পাবেন, আপনার চোখও অবাক হবে, শেষ পর্যন্ত আপনি ২00 ফুট উপরে একটি তাজা বাতাস পাবেন। কিন্তু তাদের উচিত লাঞ্চ এর মধ্যে আরো কিছু মেনু এড করা।

ঢাকার সবচেয়ে সুন্দর রেস্টুরেন্ট খুব সম্ভবত দ্য গ্রিন লাউঞ্জ। ভেতরের ডেকোরেশন এত্ত চমৎকার। প্রাকৃতিক ছোঁয়া পাওয়া যায় ইট জঙ্গলের শহরে ১৮ তলার ছাদে। ঢাকায় রুফটপ রেস্টুরেন্ট আরও আছে, এইটাই মে বি সেরা। মিটীং করতে, ছোট অনুষ্ঠান করতে এইটা খুব ভালো একটা ভেন্যু হতে পারে। কারণ চারপাশে গাছোয়ালা, কাঠের রুমের একটা মিটীং রুম আছে। একটা স্টেজ আছে। চারপাশে ঢাকা দেখা যায়। কর্মকর্তা কর্মচারিদের ব্যবহার খুবই ভালো। বুফেটা আহামরি কিছু না। কিন্তু যারা বুফেতে নানান ধরনের পদের চাইতে শান্তিমত কিছু ভালো খাবার অপশন সহ খেতে চান, তাঁদের জন্য এইখানকার বুফে খুবই ভালো। এক হাজারের চাইতে একটু বেশি টাকা লাগে। বিকেল তিনটা পর্যন্ত বুফে থাকে। তারপর থেকে কাবাব ধরনের এবং অন্যান্য খাবারও পাওয়া যায়।

দি গ্রিন লাউঞ্জ বাংলামোটর মোড়ে অবস্থিত। এটি রুপায়ন টাওয়ারের ১৮ তম তলায় ছাদের উপরে। লিফটে ১৭ ফ্লোর উঠে আরো একতলা সিঁড়ি দিয়ে হেঁটে উঠতে হয়। এটিতে ইনডোর এবং আউটডোর দুটি ভাগ আছে। আউটডোর পুরোটাই সবুজে ভরপুর। দেখে মনে হয় যেন এটি মাটিতেই অবস্থিত। এখান থেকে ঢাকা শহর যেন এক নজরে দেখে নেয়া যায়। তবে দিনের বেলা এখানে প্রচন্ড গরম। শান্তিমত বসে বাইরের সৌন্দর্য উপভোগ করা যায় না। রাতে কেমন জানি না। এটি ঢাকার সবচেয়ে বড় রুফটপ রেস্টুরেন্ট। এখানে ব্যুফের ব্যবস্থা আছে। খাবারের মান মোটামুটি ভালো।
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
লাঞ্চ
মাথাপিছু দাম
১,২০০–১,৪০০৳
খাবার: 4
পরিষেবা: 4
পরিবেশ: 5

ইন্টেরিয়র এবং বসার প্লেসমেন্ট বেশ সুন্দর এবং গোছানো। বিভিন্ন ভাবে বিভিন্ন রকম জোন করে রাখা আছে। সার্ভিস এ যারা আছেন তারাও বেশ আন্তরিক। সমস্যা হোলো খাবার এর মান এবং স্বাদ। কোনোটাই বলান্স মনে নাই। আমরা বুফে নিয়েছিলাম। সালাদ গুলো মোটামুটি ছিলো কিন্তু অন্য যা ছিলো তা খাবার এর সাধ খুব একটা ভালো ছিলো তো না। তরপর সব খাবার ঠান্ডা ছিলো। খাবার এর দিকে মনোযোগই হওয়াটা খুব জরুরী। #fxyz #metrolife #foodreview #
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
লাঞ্চ
খাবার: 2
পরিষেবা: 4
পরিবেশ: 5
সাজেস্ট করা ডিশ
Chicken Platter, Fresh Fruit Salad

খাবারের মান এবং পরিবেশ বেশ ভাল। ব্যুফে মেনুটা খুব উপভোগ্য
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
ডিনার
মাথাপিছু দাম
২,০০০৳+
খাবার: 5
পরিষেবা: 5
পরিবেশ: 5
সাজেস্ট করা ডিশ
Grilled Chicken with Garlic Naan with Fried Rice with Vegetable, Egg Fried Rice, Mixed Fried Rice, Red Velvet Cake, Salad Items
হুইলচেয়ার নিয়ে যাওয়ার সুবিধা
না। এটা হুইলচেয়ারে চলাচলকারী মানুষদের জন্য খুব অনুপযোগী।

সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পরিবেশ ১৮ তলার উপর থেকে এ এক চমৎকার সবুজে ঘেরা রুফটপ রেস্টুরেন্টে। তাদের বাফেট মেনুও ইউনিক চাইনিজ এর সাথে বাংলা খাবার যেমন খিচুড়ি, ভর্তা আর মাছ যা তারা লাইভ ভাজি করে দেন।বাইরের কেক এলাউ করেন।এবং নিজেরাই অনেক সুন্দর করে ডেকোরেট করে দেয়।স্টাফ বিহেভিয়ার চমৎকার। খাবার এর স্বাদ ও ভালো। এই টাকায় এতো সুন্দর পরিবেশ আর খাবার এক দম পয়সা উসুল।
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
লাঞ্চ

বলতে গেলে ঢাকার মধ্যে এটাই সবচেয়ে সুন্দর রেষ্টুরেন্ট ,এখান কার পরিবেশ জাস্ট অসাধারণ মন মুগ্ধ কর,আপনি চাইলে আপনার পরিবার সদস্য দের বিয়ের হলুদের উনুষ্ঠান করতে পারেন..তারপর ভিবিন্ন পাটি দিতে পারেন.খাবারের দাম অন্য সব রেষ্টুরেন্ট থেকে একটু বেশি.এবং খাবারের মান ও ভালোই.আর লোকগুলার ব্যবহার খুবই শুলিন.অভার অল খুব ভালো একটা জায়গা.

রূপায়ন ট্রেড সেন্টারের ১৮ তলায় রুফটপ রেস্টুরেন্টটি অবস্থিত। পরিবেশ সুন্দর। গাছ গাছালি দিয়ে পরিপাটি করে সাজানো চারিদিক। তবে খাবার অতিরিক্ত এক্সপেন্সিভ। ৩০০ টাকার কমে কোন জুস নেই। খাবারের টেস্ট আহামরি না তবে ভালো বলা চলে। ওয়েটারদের আচরণ ভালো। ফ্যামিলি নিয়ে সময় কাটানোর মত সুন্দর একটা জায়গা। অভারল স্যাটিসফাইড। রেকমেন্ডেড।

Excellent place just loved it.But staff der behaviour vlo laglo nh..Food is really good...But akta place a aschi pic tulbona ta toh hoy nh..Camera tara allow kre nah ami nijer pic tulte chaisi onno karo pic tulsi nh bah video krsi nh tahole kno pic tulte dey nh seta bujlam nh …

রেস্টুরেন্ট টা অনেক সুন্দর করে সাজানো । ১৮ তলার ছাদে হওয়াতে ঢাকা শহরের আকাশটা খুব ভালো ভাবেই উপভোগ করা । এটা অবশ্যই বাড়তি পাওনা । Buffet এর ব্যাবস্থা আছে , ১১২৫ টাকা ১০% ডিসকাউন্টের পর । যা একটু বেশিই মনে হয়েছে আমার কাছে | চাইলে আপানার … আরও

এরা পুরানো খাবার সার্ভ করেছে। চিকেন বাসি ছিলো। বিফ, ডেজার্ট আইটেম, সালাদ ভালো ছিলো। স্যুপ এর চিকেনের একই অবস্থা। মোমো, ফিস মোটামুটি। সার্ভিসও মোটামুটি। যারা ছবি তুলতে চান, তাদের জন্য ঠিকঠাক।
খাবার: 1
পরিষেবা: 3
পরিবেশ: 5

চাইনিজ মেইন ডিশ এর মধ্যে ফ্রাইড রাইস,প্যাড থাই আর উইংস টা বেশ ভালো ছিলো।। সবচেয়ে আকর্ষণীয় হলো তাদের চিকেন উইংসটা।এটার ওপরের লেয়ার হাল্কা একটু ক্রিস্পি ছিল আর ভেতরে অনেক জুসি আর সফট ছিল।অনেক ওয়েল-মেরিনেটেড ছিল।❤️ …

বসার ব্যবস্থাপণা সুন্দর। ১৮ তলার উপর সবুজের সমারোহের মাঝ থেকে ঢাকা শহর দেখা একটি ভিন্ন অনুভূতি দেবে। ছোট পরিসরে গেটটুগেদার করার জন্য ভাল জায়গা। খাবারের মান আশানুরূপ নয়। একই খরচে এর চেয়ে ভাল বাফেট ঢাকায় অনেক আছে।

Xoss place! লোকেশন ভালো, খুবই ভালো, ডেকোরেশন ও সুন্দর, খুবই ফটোজেনিক। রুফটপ রেস্টুরেন্ট, তাই ভিউ ও দারুণ। খাবারের দাম বেশি ই বলা চলে। তবে ভীড় নেই তেমন, বেশ নিরিবিলি। পার্সোনাল রেটিংঃ ৫/৫

Less food variety, specially in buffet menu... কাবাব গুলো খারাপ না। Overall, ভালো ছিল। একটু এক্সপেন্সিভ and খাবারের পরিমানটা কম। কিন্তুু অ্যাডা বা হ্যাং আউট এর জন্য বেশ ভাল জায়গা

Mon bhoreche bhalo legeche badol geche tuti.....aha aha haaaa......shundor besh shundor....khabar o besh bhalo....ar chobi tolar jonno perfect place...

রাতের ঢাকা উপভোগ করার জন্য অসাধারন জায়গা। পরিবার সহ ঘুরে আসার জন্য দারুন জায়গা। খাবার মোটামুটি ভালই। দেশী টাচ্ রয়েছে।কিন্তু আইটেম এর ভিন্নতা কম।

ঢাকার বুকে এমন নয়নাভিরাম সবুজ! প্রাণ জুড়িয়ে যায়। আমার ফ্যামিলি ট্রিপ ছিলো। অসম্ভব ভালো লেগেছে। নিশ্চয়ই আবার যাবো ইনশাআল্লাহ।

পরিবেশ যতটা সুন্দর খাবার ততটাই খারাপ আর দাম অস্বাভাবিক বেশি।কাবাব একদম কাঁচা ছিল।বলার পর পালটিয়ে যা দিয়েছে সেটাও বাজে।

পরিবেশ দারুণ ছিলো, বিহেভিয়ার ভালো, কিন্তু খাবারের প্রাইসটা বেশি।
পরিষেবা
ডেলিভারি
খাবারের ধরন
ডিনার

পরিবেশ, বসার ব্যাবস্থা আচরন, ভিউ সব সুন্দর। বুফে খেয়েছিলাম, আইটেম কম দাম অনুযায়ি। কাবাব আইটেম ট্রাই করি নাই।।

বসার যায়গাটা হেব্বি। বাইরের ভিউটা দেখতে চেয়েছিলাম, কিছুক্ষন বসায় রাখছে দেখায় নাই। তারপর বের হয়ে আসছি।

খাবার ও পরিবেশ, দুটোই অসাধারণ
খাবার: 4
পরিষেবা: 4
পরিবেশ: 5

Khabarer test khub Yammy shilo..thanks so lot..ami r ekbar jawer icche rakhshi..

সুন্দর প‌রি‌বেশ! বু‌ফে প্রাইজ একটু বে‌শি! খাবার ভাল, ফ্রেশ কিন্তুু আই‌টেম কম!

এখানে শুরু থেকেই ক্রেডিট কার্ড ব্যাবহার করা যাচ্ছে না। এটার সমাধান করা জরুরী।

Wonderful decoration. But khabar onk beshi dami. Taste baje sei onujayie

Nice Photo এস বি কমিউনিটি সেন্টার জেলা হাসপাতালে সামনে পিরোজপুর …

ফ্রেন্ডলি।বন্ধুদের সাথে আড্ডার জন্য জোছ
খাবার: 5…
আরও

Awesome place. ছবি তোলার জন্য সুন্দর যায়গা।

পরিবেশটা সুন্দর কোন হইচই নেই।

শহরের মাঝে কিছুটা নিরব পরিবেশ

খাবারের মান খুবই খারাপ

Returent balo na aita

ভালো লাগলো।

মোটামুটি

অসাধারণ

অসাধারণ

ভালো