R312 Toke - Motkhola Rd, 1733, Bangladesh
হোটেল নিরিবিলি is a Restaurant located at R312 Toke - Motkhola Rd, 1733, Bangladesh. It has received 1487 reviews with an average rating of 4.0 stars.
Monday | 8AM-11PM |
---|---|
Tuesday | 8AM-11PM |
Wednesday | 8AM-11PM |
Thursday | 8AM-11PM |
Friday | 8AM-11PM |
Saturday | 8AM-11PM |
Sunday | 8AM-11PM |
The address of হোটেল নিরিবিলি: R312 Toke - Motkhola Rd, 1733, Bangladesh
হোটেল নিরিবিলি has 4.0 stars from 1487 reviews
Restaurant
"খাবারের মান ভালোই তবে ভর্তা স্বাদ মোটামুটি। যদি নাম্বার দেওয়া হয় তাহলে সাদা ভাত ১০ এ ৯ আচার ১০ এ ৫ ভর্তা ১০ এ ৪ হাঁসের গোসত ১০ এ ৭ চিংড়ি ভূনা ১০ এ ৭"
"সাইনবোর্ডে লিখা ৮০ রকম ভর্তা। ভিতরে যাওয়ার পর শুনলাম ৪০ রকম খাবার অর্ডার করার পর প্লেটে পেলাম ২২ রকম। পুরোই ধাঁধায় পরে গেলাম। অপেক্ষা করে বালিশ খেলার মত টেবিল দখল করে খাবার খাওয়াটা অসামাজিক মনে হয়। খাবার পরিবেশনের দ্বায়িত্বে থাকা ওয়েটাদের ব্যাবহার সন্তুোসজনক নয়। কোয়েল পাখির মাংসের অতুলনীয়। হাঁসে মাংস রান্নার প্রসেসিং এ থাকায় এর স্বাদ নিতে মিস করেছি। নিরামিষভোজী ভোজন প্রেমীরা খাবার খেতে আসতে পারেন। বড়ই তেতুল আচারের স্বাদ খাবারের স্বাদ কে আরো বাড়িয়ে দেয়।
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
লাঞ্চ
খাবার: 4
পরিষেবা: 2
পরিবেশ: 2
পার্কিং
রেস্তোরাঁ সামনের অংশে পার্কিং এর স্থান। পর্যাপ্ত স্থান থাকায় যেখানে ৫০ টির অধিক গাড়ি পার্কিং করা যাবে।"
"এখানে আমার দ্বিতীয় ভিজিট। খুবই বিখ্যাত একটা রেস্টুরেন্ট। যেখানে ৮০ রকম ভর্তা পাওয়া যায় এবং অনেক রকমের সবজি। মাছ, ছোট মাছ, বড় মাছ এবং বিভিন্ন রকমের গ্রাম্য খাবারের সমাহার। শহরে বসবাস করা মানুষের জন্য এটা সত্যিই একটা চমৎকার সুযোগ গ্রাম্য খাবার উপভোগ করার। আমি ভর্তা খুব ভালোবাসি সে জন্যই বারবার এখানে যাওয়ার চেষ্টা করি। তবে শুরুর দিকে ওদের সার্ভিসটা যেমন ছিল এখন কিছুটা কমে গিয়েছে। অর্থাৎ বিখ্যাত হওয়ার জন্য যা দরকার সেটা তারা করে নিয়েছে। এখন আমার মনে হয় শুধু ব্যবসার দিকটাই ওরা বেশি দেখছে । তারপরে বলবো ওভারঅল ফিলিংটা খুবই ভালো ছিল।
খাবার: 3
পরিষেবা: 5
পরিবেশ: 2"
"অত্যন্ত দাম, তবে খাবারের স্বাদ মোটামুটি চলে, হোটেলটির সবথেকে ভালো দিক হচ্ছে পরিষ্কার পরিছন্নতা মোটামুটি ভালই, তবে রান্না ঘরের পরিবেশ আমার দেখা হয়নি, যে কোন খাবারের দাম দুই তৃতীয়াংশ হলে যথার্থ হয়, তিন পদের ভর্তা নিয়েছিলাম তারা দাবি করেছিল, চ্যাপা শুটকি, ইলিশ শুটকি, লইট্টা শুটকি। ভর্তায় রসুন ছাড়া আর কিছুইপাই নাই, তিনটা একরকম স্বাদ ছিল। তবে ঘুঘু পাখির তরকারি আর বকের মাংসের তরকারি খেয়েছিলাম, আমি জানি না এগুলো বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনের অধীনে যায় কিনা, আদতেও সেগুলা বক কিংবা ঘুঘু ছিল কিনা তাও জানিনা কারণ আমি এগুলো কখনোই আগে খাইনি।"
"নিরিবিলি রেস্তোরাঁটি গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলায় অবস্থিত। তোতা মিয়ার হোটেল নামেই পরিচিত। রেস্তোরাঁর প্রধান আকর্ষণ বাহারি সব ভর্তা। কবুতর, হাঁস, মুরগির ভর্তা—এ রকম ৭০ পদের খাবার। সঙ্গে ৪০ রকমের তরকারি। শুক্র ও শনিবার মানুষ বেশি, তাই ভর্তার সংখ্যাও বেশি। ১৫০ পদের। এসব খাবারের আয়োজন নিরিবিলি রেস্তোরাঁয়। এটি গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার টোক নয়ন বাজারের পূর্ব পাশে অবস্থিত। এটা তোতা মিয়ার হোটেল নামেই পরিচিত। তাঁর রেস্তোরাঁর প্রধান আকর্ষণই বাহারি সব ভর্তা। ঘরোয়া পরিবেশ। কোলাহল নেই।"
খাবারের মান ভালোই তবে ভর্তা স্বাদ মোটামুটি। যদি নাম্বার দেওয়া হয় তাহলে সাদা ভাত ১০ এ ৯ আচার ১০ এ ৫ ভর্তা ১০ এ ৪ হাঁসের গোসত ১০ এ ৭ চিংড়ি ভূনা ১০ এ ৭.৫ সর্ব পরি পরিবেশনা ১০ এ ৬ খাওয়ার পরিবেশ ১০ এ ৭ পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ১০ এ ৭.৫ ঢাকা ময়মনসিংহ রোডের রাজেন্দ্রপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে টোক পর্যন্ত ৪০ কিলোমিটার দূরত্ব বাস ভাড়া জন প্রতি ১৫০ টাকা। রাস্তা ভালো কিন্তু এত দূরত্ব যেয়ে খাবার আকর্ষণীয় না হলে সময় টাই বৃথা।
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
লাঞ্চ
মাথাপিছু দাম
২০০–৪০০৳
খাবার: 2
পরিষেবা: 4
পরিবেশ: 2
সাজেস্ট করা ডিশ
Ricei with Fish Curry
পার্কিংয়ের জায়গা
নিশ্চিত নই
পার্কিংয়ের বিভিন্ন বিকল্প
রাস্তায় ফ্রি পার্কিং উপলভ্য
সাইনবোর্ডে লিখা ৮০ রকম ভর্তা। ভিতরে যাওয়ার পর শুনলাম ৪০ রকম খাবার অর্ডার করার পর প্লেটে পেলাম ২২ রকম। পুরোই ধাঁধায় পরে গেলাম। অপেক্ষা করে বালিশ খেলার মত টেবিল দখল করে খাবার খাওয়াটা অসামাজিক মনে হয়। খাবার পরিবেশনের দ্বায়িত্বে থাকা ওয়েটাদের ব্যাবহার সন্তুোসজনক নয়। কোয়েল পাখির মাংসের অতুলনীয়। হাঁসে মাংস রান্নার প্রসেসিং এ থাকায় এর স্বাদ নিতে মিস করেছি। নিরামিষভোজী ভোজন প্রেমীরা খাবার খেতে আসতে পারেন। বড়ই তেতুল আচারের স্বাদ খাবারের স্বাদ কে আরো বাড়িয়ে দেয়।
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
লাঞ্চ
খাবার: 4
পরিষেবা: 2
পরিবেশ: 2
পার্কিং
রেস্তোরাঁ সামনের অংশে পার্কিং এর স্থান। পর্যাপ্ত স্থান থাকায় যেখানে ৫০ টির অধিক গাড়ি পার্কিং করা যাবে।
এখানে আমার দ্বিতীয় ভিজিট। খুবই বিখ্যাত একটা রেস্টুরেন্ট। যেখানে ৮০ রকম ভর্তা পাওয়া যায় এবং অনেক রকমের সবজি। মাছ, ছোট মাছ, বড় মাছ এবং বিভিন্ন রকমের গ্রাম্য খাবারের সমাহার। শহরে বসবাস করা মানুষের জন্য এটা সত্যিই একটা চমৎকার সুযোগ গ্রাম্য খাবার উপভোগ করার। আমি ভর্তা খুব ভালোবাসি সে জন্যই বারবার এখানে যাওয়ার চেষ্টা করি। তবে শুরুর দিকে ওদের সার্ভিসটা যেমন ছিল এখন কিছুটা কমে গিয়েছে। অর্থাৎ বিখ্যাত হওয়ার জন্য যা দরকার সেটা তারা করে নিয়েছে। এখন আমার মনে হয় শুধু ব্যবসার দিকটাই ওরা বেশি দেখছে । তারপরে বলবো ওভারঅল ফিলিংটা খুবই ভালো ছিল।
খাবার: 3
পরিষেবা: 5
পরিবেশ: 2
অত্যন্ত দাম, তবে খাবারের স্বাদ মোটামুটি চলে, হোটেলটির সবথেকে ভালো দিক হচ্ছে পরিষ্কার পরিছন্নতা মোটামুটি ভালই, তবে রান্না ঘরের পরিবেশ আমার দেখা হয়নি, যে কোন খাবারের দাম দুই তৃতীয়াংশ হলে যথার্থ হয়, তিন পদের ভর্তা নিয়েছিলাম তারা দাবি করেছিল, চ্যাপা শুটকি, ইলিশ শুটকি, লইট্টা শুটকি। ভর্তায় রসুন ছাড়া আর কিছুইপাই নাই, তিনটা একরকম স্বাদ ছিল। তবে ঘুঘু পাখির তরকারি আর বকের মাংসের তরকারি খেয়েছিলাম, আমি জানি না এগুলো বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনের অধীনে যায় কিনা, আদতেও সেগুলা বক কিংবা ঘুঘু ছিল কিনা তাও জানিনা কারণ আমি এগুলো কখনোই আগে খাইনি।
নিরিবিলি রেস্তোরাঁটি গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলায় অবস্থিত। তোতা মিয়ার হোটেল নামেই পরিচিত। রেস্তোরাঁর প্রধান আকর্ষণ বাহারি সব ভর্তা। কবুতর, হাঁস, মুরগির ভর্তা—এ রকম ৭০ পদের খাবার। সঙ্গে ৪০ রকমের তরকারি। শুক্র ও শনিবার মানুষ বেশি, তাই ভর্তার সংখ্যাও বেশি। ১৫০ পদের। এসব খাবারের আয়োজন নিরিবিলি রেস্তোরাঁয়। এটি গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার টোক নয়ন বাজারের পূর্ব পাশে অবস্থিত। এটা তোতা মিয়ার হোটেল নামেই পরিচিত। তাঁর রেস্তোরাঁর প্রধান আকর্ষণই বাহারি সব ভর্তা। ঘরোয়া পরিবেশ। কোলাহল নেই।
খাবারের স্বাদ মোটামোটি ভালো। তবে আপনাকে এই মোটামোটি স্বাদই বেশি ভাত খাওয়াতে বাধ্য করবে ভেরাইটিস ভর্তার কারনে। অনেক গুলো ভর্তার আইটেম। দাম তুলানা মূলক বেশি। তবে সখের খাবার হিসাবে ঠিক আছে।
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
লাঞ্চ
মাথাপিছু দাম
২০০–৪০০৳
খাবার: 4
পরিষেবা: 3
পরিবেশ: 3
সাজেস্ট করা ডিশ
Pickle, Different Types of Vegetable and Fish Bharta
শহুরে খাবারে একঘেয়েমি লেগে গেলে চলে আসতে পারেন যে কেউ। ঢাকার খুব নিকটে গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার টোক বাজারে অবস্থিত এই হোটেল নিরিবিলি আসলেই অনেক নিরিবিলি। ভর্তা ভাজির সাথে কবুতর, ঘুঘু, কোয়েল নানা রকম দেশি মাছের সমাহার। আহা। এখনো পর্যন্ত ১১ বার যাওয়া হয়েছে। যত বার এই একঘেয়েমি পনা আসবে খাবারে তত বারই যাবো। ❤ Around 100+ items of food served everyday.
আলহামদুলিল্লাহ্ কাপাশিয়ার শেষ বর্ডারে আশা (ময়মনসিংস এর কাছে) আজকে নিরিবিলি রেঁস্তোরা এ, তবে যেই হিসেবে মানুষ এই রেঁস্তোরাকে উপরে তুলেছে তার ১০ ভাগের ২ ভাগও মনে হয়নি.... তবে আমাদের সফর টা অসাধারন ছিল.... হাইওয়ে রোডের মত বিশাল রোড সাথে একদম ফ্রেশ রাস্তা, তিনটা বাইক নিয়ে চলে আশা এই দূরের প্রান্তরে..
অনেক দারুন একটা রেস্টুরেন্ট। ভর্তা আইটেম গুলো অনেক সস্তা এবং খুব মজাদার। সবজি গুলোও অসাধারণ। চাইলে বিভিন্ন ধরনের মাংশ ও আচার ও পাওয়া যায়। খাবার গুলো অনেক সুস্বাদু। চাইলে সামনে পানের পানের দোকানের স্পেশাল পানও ট্রাই করতে পারেন। তবে খুবই ব্যাস্ত রেস্টুরেন্ট তাই ছুটির দিন এড়িয়ে জাবেন। আশা করি ভালো লাগবে।
এই হোটেলের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্পেশাল হল ভর্তা। নানান প্রকারের ভর্তা পাওয়া যায়। তাছাড়াও মাছ, মাংস, ডাল, সবজি ইত্যাদি পাওয়া যায়।এই হোটেলের মালিক নিজেই রান্না করে থাকেন। বাংলাদেশের স্বনামধন্য ব্যক্তিবর্গরা এখানে গিয়ে উনার হোটেলে খেয়েছেন। তাদের অনেকের সাথেই উনার ছবি তুলে টানানো আছে। আরও
সুন্দর পরিবেশ। তবে নিরিবিলি নয়। দুর দুরান্ত থেকে মানুষজন খাবারের স্বাদ নিতে যায়। কিছুটা ভিড় থাকেই। ভাল চালের ভাত তো আছেই, সাথে ১০০ প্রকার ভর্তা-ভাজির কথা বললেও এত থাকে না। অসম্ভব ভাল লাগার মত বাঙ্গালী খাবার। শুকনা বড়ই-তেতুলের আচার ঘন ডাল ভাতের সাথে তৃপ্তির এক নতুন অনুভুতি পাবেন, নিশ্চিত।
অসাধারন পরিবেশ,সাথে অনেক রকমের ভর্তা সব কিছু মিলিয়ে অসাধারন এক বেলার খাবার। পজিটিভ দিকঃ ১) অনেক পদের ভর্তা ছিলো ২)পরিবেশ ভালো। ৩) সাথে দেয়া আচার টা অসাধারন নেগেটিভ দিকঃ ১)সন্ধ্যার দিকে গিয়েছিলাম ভাত ঠান্ডা ছিলো ২)ঢেরস ভর্তা নস্ট নস্ট ভাব চলে আসছিলো ৩)সামনের দোকানের পান ভালো লাগে নাই
৬০ প্রকার বর্তা নাম শুনে অভাক হওয়ার কিছু নাই। এই হোটেলের খাবার এর মান তেমন ভাল না।এবং মাত্র ৮/৯ প্রকার বর্তা পাওয়া যায়। এবং দাম অনেক বেশি রাখে। মানুষ সুধু নাম শুনেই চলে আসে, আমিও গিয়েছিলাম আমার কাছে খুবি ই বাজে অবিজ্ঞতা। ত যাওয়ার আগে আরেক আবার চিন্তা করে যাবেন ধন্যবাদ।
ভর্তার জন্য বিশেষ জনপ্রিয় হোটেল, প্রতিদিন অন্তত ৭০ প্রকার ভর্তা থাকে তাদের ম্যানুতে। খুবই মুখরুচক খাবার পাবেন। বিভিন্ন প্রকার তাজা মাছের নানা পদও পাবেন এখানে। ভর্তা প্রেমিরা অবশ্যই ঘুরে অাসুন হোটেল নিরিবিলি টোক বাজার, কাপাসিয়া, গাজিপুর থেকে।
খুব ভালো এবং সুপরিচিত।
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
লাঞ্চ
খাবার: 5
পরিষেবা: 5
পরিবেশ: 5
সাজেস্ট করা ডিশ
পার্কিংয়ের জায়গা
পার্কিংয়ের জন্য অনেক জায়গা
পার্কিংয়ের বিভিন্ন বিকল্প
ফ্রি পার্কিং উপলভ্য
অনেক ভাল। আচার অনেক মজার।
খাবারের ধরন
ব্রেকফাস্ট
মাথাপিছু দাম
১–২০০৳
খাবার: 4
পরিষেবা: 4
পরিবেশ: 4
পার্কিংয়ের জায়গা
পার্কিংয়ের জন্য জায়গা পাওয়া কিছুটা কঠিন
পার্কিংয়ের বিভিন্ন বিকল্প
রাস্তায় ফ্রি পার্কিং উপলভ্য
Khabar khob valo cilo ..
খাবারের ধরন
লাঞ্চ
মাথাপিছু দাম
১,০০০–১,২০০৳
খাবার: 5
পরিষেবা: 5
সাজেস্ট করা ডিশ
Ricei with Fish Curry, Different Types of Vegetable and Fish Bharta, Smashed Fish Items, Vegetable Plate, Salad
টাকা হিসাবে খাবার আলহামদুলিল্লাহ। ভর্তা এবং নদীর মাছ এবং দেশী হাসের গোশত খেয়ে তৃপ্তি পাওয়া গেছে। কেউ অল্প সময়ের জন্য ঘুরতে যেতে চাইলে আমি উৎসাহ দিব। আশপাশের পরিবেশ অত্যন্ত প্রাকৃতিক। তবে সম্ভব হলে ভালো ছাদ খোলা রিকশায় ভ্রমণে বেশি উপোভোগ করতে পারবেন।
নিরিবিলি হোটেল এর সব ধরনের বাংলা খাবার পাওয়া যায়। সাথে ৭০ রকমের বত্তা পাওয়া যায়। খাবার পরিবেশ এবং মান অনেক ভালো।
পরিষেবা
টেক-আউট
খাবারের ধরন
লাঞ্চ
মাথাপিছু দাম
২০০–৪০০৳
খাবার: 5
পরিষেবা: 5
পরিবেশ: 5
আমার দেখা অন্যতম ভালো রেস্টুরেন্ট। খাবারের মান খুবই ভালো। প্রতিদিন ১০০+ আইটেম পাওয়া যায়। আমার খাওয়া আইটেম গুলোর সবই ভালো লেগেছে। বিশেষ করে মিক্সড আচারটা খুবই ভালো। তাছাড়া এর সাথে পানের দোকান আছে। আগুন পান সহ বিভিন্ন ধরনের পান পাওয়া যায়।
অনেক রকমের ভর্তা ও ভাজির জন্য বিখ্যাত।সাথে হাঁস এবং কোয়েল পাখির মাংস। আর সচরাচর যেগুলো আছে সেগুলো পাবেন। কিন্তু দাম কিছুটা বেশি মনে হলো। যাই হোক, একবার টেস্ট করতে পারেন।
খাবার: 4
পরিষেবা: 4
পরিবেশ: 4
আসবেন আর পরিশ্রম করবেন ফাও। খাওয়ার শেষে বলবেন কি বল খাইলাম। এর চেয়ে পিঠার দোকানের ভর্তা খেতে ভাল। খাবারের দামও খুব বেশি। আজ 28.05.2021 গ্রুপ নিয়ে গিয়েছিলাম। এক একজনের খাবারের বিল আসছে 260 টাকা। না আসার জন্য অনুরোধ করছি।
হোটেল নিরিবিলি, মালিকঃ তোঁতা মিয়া, স্থানঃ টোক, কাপাসিয়া, গাজীপুর। তিন জেলার মিলনস্থল (গাজীপুর, কিশোরগঞ্জ, আর ময়মনসিংহ)। এখানে প্রায় ৭০/৮০ টির ও বেশি আইটেম এর রান্না হয় প্রতিদিন। দামও বেশ কম ও খাবারের মান বেশ ভাল।
খাবারের টেস্ট একেবারেই সাধারণ। আহামরি কিছু না। ওভার হাইপ্ড এবং ওভাররেটেড প্লেস অবশ্যই। দুই একটা আইটেম বাদে কোনোটাই ভালো লাগে। নাই আমরা যতজন গিয়েছিলাম। সবারই একই মতামত। খাবারের দাম তুলনামূলক বেশি। তবে পরিবেশ ভালো।
পরিবার পরিজন নিয়ে আনন্দের সাথে ভিন্ন রকম খাবারের স্বাদ পেতে নিঃসন্দেহে যেতে পারেন।এছাড়াও খেতে পারবেন ভালবাসার আগুন পান।খাবারের গুণগত মান ও হোটেলের পরিবেশ মোটামুটি হলেও খাবারের দাম কিছুটা বেশিই মনে হয়েছে।
এই খানে খাবার জন্য ঢাকা বা দূর দুরান্ত থেকে যাবার কোন কারন নেই। ডেকোরেশন শুধু দেখতেই ভাল লাগবে। খাবার পর হতাশ হবে। সবজি এবং ভর্তা কোন আইটেম ই ভাল লাগেনি।
পরিষেবা
টেক-আউট
খাবারের ধরন
লাঞ্চ
হোটেলের পরিবেশটা অনেক ভালো। এছাড়াও অনেক আইটেমের খাবার তারা পরিবেশন করে। কিন্তু গরমকালে হোটেলের মধ্যে অনেক বেশি গরম অনুভুত হয়। এই বিষয়ের ওপর কর্তৃপক্ষের একটু নজরদারি দেওয়া উচিৎ বলে আমি মনে করি।
খাবারের মান ও স্বাদ আগে থেকে অনেকটা নষ্ট হয়ে গিয়েছে এত দূর দূরান্ত থেকে মানুষজন আসে কিন্তু আসলে এখন তাদের খাবার এর মান নিয়ে প্রশ্ন আছে
খাবার: 3
পরিষেবা: 3
পরিবেশ: 3
এই হোটেলটি অনেক জনপ্রিয়
মাথাপিছু দাম
২০০–৪০০৳
খাবার: 3
পরিষেবা: 2
পরিবেশ: 1
সাজেস্ট করা ডিশ
পার্কিংয়ের বিভিন্ন বিকল্প
রাস্তায় ফ্রি পার্কিং উপলভ্য
কয়েকবারই গিয়েছি, প্রথমদিকে মান ভালো ছিল, পরবর্তিতে নিম্নমানের হয়ে গেছে।
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
লাঞ্চ
খাবার: 4
পরিষেবা: 2
পরিবেশ: 3
চমৎকার খাবারে ভিন্ন স্বাদ পাওয়া যায় এখানে। খুবই নিপুন হাতে রান্না করা হয় এখানে। মজাদার খাবার খেতে আসে বিভিন্ন জায়গা থেকে। এত ভর্তার আইটেম বাংলাদেশে তোতা ভাই ই আগে শুরু করেছেন।
এটা খুবই ছোট জায়গায়, ওয়াশ রুমের স্পেস ছোট, আমার কাছে মনে হয়েছে আরও বড় উচিৎ ছিল, আর সুনামের সাথে খাবারের মান তেম্ন ছিল না আরও সাদ আশা করেছি। তবে তারা আন্তরিক ছিলো ❤️❤️❤️।
পরিচ্ছন্ন সুন্দর পরিবেশ, জায়গা ছোট, তবে দেশি বিলের পুঁটি মাছ ভাজা, দেশি বড় চিংড়ি , নারকেল হাঁস ভুনা, কবুতর, কোয়েল, দেশি মুরগির ভুনা, আচার অনেক মজাদার …
অবশেষে আমরা ও ট্রায় করলাম।।খাবার যথেষ্ট ভালোই ছিলো।।এদিকে আসলে অবশ্যই ট্রায় করবেন।।সাথে ছিলো প্রিয় দুই মুখ সাকিব ও ম্রিদুল ভাই। দিনটি খুব ভালো ছিলো।
কাপাসিয়া উপজেলার বিখ্যাত হোটেল, হোটেল নিলিবিলি এখানে মোট ৮০ প্রকারের ভর্তা পাওয়া যায়। দেশে বড় বড় এমপি মন্ত্রী এই হোটেলে আসেন ভর্তা ভাত খাওয়ার জন্য।
এই হোটেলের খাবার এর মান অনেক ভাল। এখানে অনেক প্রকার ভর্তা, ও ভাজি পাওয়া যায়। তাছাড়া মাছ, মাংসতো আছেই..।অনেক দূর থেকেও এখানে অনেকে আসে খাবার জন্য।
খুব একটা ভালো মনে হয় নাই। সচারাচর সব হোটেলেই এমন খাবার পাওয়া যায়। দামটা তুলনামূলক বেশি।
খাবার: 2
পরিষেবা: 4
পরিবেশ: 4
অসাধারণ একটা খাবার হোটেল নিরিবিলি। ওদের ১৫০ আইটেমের ভর্তা ও মিষ্টি পানের কথা মনে থাকবে অনেক দিন। সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন একটা হোটেল নিরিবিলি।
মোটামুটি ভালো রেস্টুরেন্ট তবে অতটা জনপ্রিয় নয়
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
লাঞ্চ
মাথাপিছু দাম
২০০–৪০০৳
গাজীপুরের বিখ্যাত হোটেল- হোটেল নিরিবিলি যেখানে ৮০ প্রকারের ভর্তা এবং ৭০ প্রকারের তরকারি পাওয়া যায় লোকেশন: টোক, কাপাসিয়া, গাজীপুর
খাবারের মান তেমন ভাল না। ভর্তা গুলো প্রতিদিন রেডি করা হয় না । ৪/১০ ১৩-১২-২০২৩
খাবার: 2
পরিষেবা: 2
পরিবেশ: 2
খাবার ভাল, খাবারের মানও ভাল। তবে কিছুটা অপরিচ্ছন্ন ফ্লোর, টিস্যুতে ফ্লোর ভরা, তবে এলাকা বিবেচনায় বেস্ট। খাবারের দাম কিছুটা বেশি।
নানা পদের ভর্তার জন্য অধিক পরিচিত।শীতকালে উনাদের অন্যতম হাসের মাংস বেশি লোভনীয় লাগে। তাদের ব্যাবহার এবং পরিবেশ দুটোই গুছানো।
বর্তার রাজা তোতার নিরিবিলি। এখানে দেশ বিদেশ হতে মানুষ জন আসে তোতার বর্তা খাওয়ার জন্য। আমার কাছে ভাল লাগে ডাল আর ডালের বর্তা।
আগে অনেক ভালো লাগতো, এখন কেমন যেন খাবারের টেস্ট আগেরমতো লাগে না
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা
খাবারের ধরন
লাঞ্চ
অনেক দুর থেকে শুধু খাওয়ার জন্য পাব্লিক আসে ১০০ পদের ভর্তা এখানে সবচেয়ে জনপ্রিয় যার কারনে সবাই খেতে আসে আচাড়টাও ভাল ছিল
এদের সার্বিজ ভালো না,, এর মধ্যে খাবার এর দাম অনেক বেশি,, সবাই সাবধান হবেন,, দাম দর করে খাবারের অর্ডার করবেন,,
খুব বাজে খাবার,,এর থেকে ভালো মায়ের হাতের বানানো ভর্তা
খাবার: 1
পরিষেবা: 3
পরিবেশ: 2
আসসালামুয়ালাইকুম সত্যি কথা বলতে এখানকার পরিবেশ এবং সার্ভিস বিবেচনা করলে খাবারের দাম একটু না ভালোই বেশি।
খাবারের স্বাদ বেশ ৷ আর পরিবেশনকারিরা আরো ভালো ৷ সবমিলিয়ে নিরিবিলি হোটেলকে love emoji দেওয়াই যায় ৷
পারিবারিক পরিবেশে ভালো এবং মানসম্মত খাবারের জন্য সর্বোত্তম হোটেল Awesome place, service, with food
খাবারের কোয়ালিটি এতো ভালো না - শুধু মাছ ভর্তা টা মজা ছিলো..! হাস ভালো ছিলো..চিকেনটা বেশি ভালো না।।
অনেক দরনের খাবার খেলাম. ভালই লাগল বিশেষ করে,,গ্রাম বাংলার হারিয়ে যাওয়া সেই ভর্তা খুজে পেলাম...
মোটামুটি মানের একটা খাবার হোটেল, খাবারের মান ও মোটামুটি,দাম ও মোটামুটি মোট কথা সব ই মোটামুটি।
জামিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসা ইসলাম ও আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে অনন্য দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
Sabdhan 100 takar package vorta item ta dekhe khaben... mone hote pare excess price
Its overrated, বাজে খাবার, বাজে সারভিস, অনেক আশা নিয়ে গেসিলাম, বাট টোটালি ওয়েস্টেজ
খাবারে মান খুবই ভালো। বিশেষ করে আচার। পরিবেশটাও সুন্দর। তবে সব সময় ভীড় লেগেই থাকে।
হাঁসের গোশতটা যথেষ্ট সুস্বাদু।ভর্তার ডিস মোটামোটি ছিল,একটু পরিচ্ছন্ন হলে বেশ হতো।
আচারের মানটা খুব ভালো কিন্তু ভর্তার অনেক আইটেম অহেতুক প্লেট ভরার জন্য পরিবেশন করে
অনেক সুন্দর একটা পরিবেশ ও ভালো
খাবার: 5
পরিষেবা: 5
পরিবেশ: 5
খাবারের দাম অনেক বেশি,অন্যান্য রোস্তরার থেকে দিগুন দামে এরা খাবার বিক্রি করে।
বাহারি রকমের আইটেমের জন্য বিখ্যাত , তবে খাবারের মানের তুলনায় দাম বেশী।
খাবার খুবই সুস্বাদু... বিশেষ ভাবে মাসকালাইয়ের ডাল... আর হাঁসের গোস্ত।
অনেক রকম ভর্তার সমাহার আছে ওদের। কিন্তু ভর্তার বস আইটেমগুলোই নাই।
সকালের নাস্তা খেয়েছি খিচুরি ও বর্তার মত করে রান্না করে
খুব ভাল খাবার হোটেল
পরিষেবা
বসে খাওয়ার ব্যবস্থা…
আরও
চমৎকার পারিবেশ। দেখতে ভাল লাগছে। কিন্তু খেতে তেমন মজা না।
Dama dami kore kete hobe.... Oulta palta dam rake....
তোতা মিয়ার অনেক রকম ভর্তা,লং রাইড,ভালো ছিলো দিনটা,,,,
সব বেলাতেই ভাত ভর্তা, আলাদা কোন নাস্তা পাওয়া যায় না।
সজন সাথীদের নিয়ে বেড়াতে গিয়েছিলাম নিরিবিলি হোটেলে
সুস্বাদু সব ভর্তা খেতে চাইলে অসাধারণ একটি রেস্তোরা।
Khabarer man sad bebohar overall sob miliye 10/10
একবার হলেও যাবেন, খেয়ে মজা পাবেন, বার বার যাবেন।
এই হোটেল শুধু নামেই চলে খাবার স্বাধ জগন্য
খুব ভাল খাবার কিন্তু স্পেশাল পান ভাল না।
টোটালি হতাশ।এত নাম শুনলাম আর কি খাবার!
খুব আহামরি কিছুই না,নরমাল দেশিয় খাবার।
দেশীয় আইটেমের জন্যে খুবই ভাল হোটেল।
খূব বেশী ভাল আশা করা ঠিক হবে না ।
60 পদের ভর্তা পাওয়া যায় এ খানে।
মজার ছিল সব খাবার …
অসম্ভব প্রিয় সব খাবারের সমাহার।
Family package er Jonno valoi